জাতিসংঘের সামনে যুক্তরাষ্ট্র আ.লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের আনন্দ সমাবেশ
দেশ রিপোর্ট , আপডেট করা হয়েছে : 29-09-2022
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ২৩ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের ৭৭তম সাধারণ অধিবেশে বাংলায় ভাষণ প্রদান করেন। এই সময় জাতিসংঘের সামনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানিয়ে আনন্দ সমাবেশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ এবং যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানায় যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ, আওয়ামী লীগের বিভক্ত গ্রুপ, যুক্তরাষ্ট্র যুবলীগ, যুক্তরাষ্ট্র ছাত্রলীগ, যুক্তরাষ্ট্র শ্রমিকলীগ, যুক্তরাষ্ট্র স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা। এ ছাড়াও প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানায় বিভিন্ন স্টেটের নেতাকর্মীরা। যার মধ্যে অন্যতম ওয়াশিংটন আওয়ামী লীগ, নিউজার্সি আওয়ামী লীগ, পেনসিলভানিয়া আওয়ামী লীগ, ফ্লোরিডা আওয়ামী লীগ, জর্জিয়া আওয়ামী লীগ, লস অ্যাঞ্জেলেস আওয়ামী লীগ, মিশিগান আওয়ামী লীগসহ অন্যান্য স্টেটের নেতৃবৃন্দ।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগমন যেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ এবং অঙ্গ সংগঠনের নেতাদের মধ্যে উৎসবের আমেজে পরিলক্ষিত হয়। তারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানিয়ে বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দিতে থাকেন। তাদের স্লোগানে পুরো এলাকায় ভিন্ন আমেজের সৃষ্টি করে। স্লোগানের মধ্যে ছিল ‘শেখ হাসিনার সরকার বার বার দরকার’, ‘শেখ হাসিনা ভয় নেই রাজপথ ছাড়ি নাই’, ‘এক মুজিব লোকান্তরে লক্ষ মুজিব ঘরে ঘরে’।
স্বাগত সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ আজাদ, সহ-সভাপতি শামসুদ্দীন আজাদ, ডা. মোহাম্মদ আলী মানিক, লুৎফুল করিম, ফজলুর রহমান, মাহবুবুর রহমান, সৈয়দ বসারত আলী, হাজী শফিকুল ইসলাম, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নিজাম চৌধুরী, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ড. প্রদীপ রঞ্জন কর, ডা. মাসুদুল হাসান, তোফায়েল আহমেদ চৌধুরী, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ড. প্রদীপ রঞ্জন কর, কোষাধ্যক্ষ মনসুর খান, যুগ্ম সম্পাদক আইরীন পারভীন, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রহিম বাদশা, মহিউদ্দিন দেয়ান, আব্দুল হাসিব মামুন, প্রচার সম্পাদক হাজী এনাম দুলাল মিয়া, দফতর সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকী, প্রবাসী কল্যাণবিষয়ক সম্পাদক সোলায়মান আলী, শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক ফরিদ আলম, যুবলীগের সাবেক সভাপতি মিসবাহ আহমেদ, কৃষিবিষয়ক সম্পাদক কৃষিবিদ আশরাফুজ্জামান, আইনবিষয়ক সম্পাদক শাহ বখতিয়ার, এম এ করিম জাহাঙ্গীর, কার্যকরি সদস্য শাহানারা রহমান, কাজী কয়েছ, খোরশেদ খন্দকার, নূরুল আফসার সেন্টু, নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকারিয়া চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক এমদাদ চৌধুরী, সহ-সভাপতি আব্দুল কাদের মিয়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নূরুল আমিন বাবু, স্টেট আওয়ামী লীগের সভাপতি মজিবুর রহমান মিয়া, সাধারণ সম্পাদক শাহীন আজমল, মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী মমতাজ শাজনাজ, যুবলীগ নেতা সেবুল মিয়া, জামাল হোসেন, রহিমুজ্জামান সুমন, রিন্টু লাল দাস, আব্দুল্লাহ আল রেজা, শ্রমিকলীগের সভাপতি কাজী আজিজুল হক খোকন, সাধারণ সম্পাদক জুয়েল আহমেদ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক শাখাওয়াত বিশ্বাস, সভাপতি নূরুজ্জামান সর্দার, সাধারণ সম্পাদক বুবল দেব নাথ, গষেণ কৃত্তর্ণীয়া, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এম এ সালাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুক হোসেন, শিবলি সাদিক, মাসুম সিরাজি, মাহফুজুল হায়দার, শেখ আতিকুল ইসলাম, ক্যালিফোর্নিয়া আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডা. রবী আলম, ফ্লোরিডা স্টেট আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মুজিব উদ্দিন, জর্জিয়া মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ জামাল, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মোশরাফ হোসেন, যুক্তরাষ্ট্র আইনজীবী পরিষদের সভাপতি মুর্শেদা জামান, যুবলীগের আহ্বায়ক তারিকুল হায়দার চৌধুরী, দরুদ মিয়া রনেল, হাসান জিলানী, মঞ্জুর চৌধুরী, জেড এ জয়, জাহাঙ্গীর এইচ মিয়া, হিন্দাল কাদির বাপ্পা, গোলাম রব্বানী প্রমুখ।
আওয়ামী লীগের আনন্দ সমাবেশ থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগের এক নেতা বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশে পানির বোতল ছুড়ে মারলে পুলিশ তাকে বের করে দেয়।