২০ এপ্রিল ২০১২, শনিবার, ০৪:৩৬:৪১ পূর্বাহ্ন


ড. সিদ্দিকুর রহমানসহ উভয় দলের কয়েকজন আহত
বিশ্বব্যাংকের সামনে আ.লীগ বিএনপির মারামারিতে কুরুক্ষেত্র
দেশ রিপোর্ট
  • আপডেট করা হয়েছে : ০৩-০৫-২০২৩
বিশ্বব্যাংকের সামনে আ.লীগ বিএনপির মারামারিতে কুরুক্ষেত্র দুই পক্ষের মারামারি


প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বব্যাংকের আমন্ত্রণে গত ২৮ এপ্রিল বিকালে ওয়াশিংন আসেন। এই সময় তাকে অভ্যর্থনা জানান, ওয়াশিংটন বাংলাদেশ দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরানসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা। ২৮ এপ্রিল থেকে ৪ মে পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর এ সফরে গত ১ মে প্রধানমন্ত্রীর অনুষ্ঠান ছিল বিশ্বব্যাংকের কর্মকর্তাদের সঙ্গে। বিশ্বব্যাংকের সদর দপ্তরের প্রিস্টন অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশ অংশীদারিত্বের ৫০ বছরের প্রতিফলন শীর্ষক অধিবেশনে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর বিশ্বব্যাংকের অনুষ্ঠানে যোগ দেয়াকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ, আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠন এবং যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি ও বিএনপির অঙ্গ সংগঠন পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি আগেই ঘোষণা করেছিল। আওয়ামী লীগ জয়বাংলা সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করে অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি প্রতিবাদ কর্মসূচি ঘোষণা করে। এই কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ এবং বিএনপির মধ্যে উত্তেজনা আগে থেকেই ছিল।

আওয়ামী লীগ জয়বাংলা সমাবেশের এবং বিএনপি প্রতিবাদ সমাবেশের অনুমতি আগেই নিয়েছিল। বিশ্বব্যাংকের সামনেই দুই দলকে অনুমতি দেওয়া হয়। এক পক্ষ বিশ্বব্যাংকের সাইডে আরেক পক্ষ রাস্তার অপরপার্শ্চে। দুই দলেই সমাবেশ করার কথা ছিল সব ৯টা থেকেই। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির এবং অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও কর্মীদের অধিকাংশই গিয়েছেন নিউইয়র্ক থেকে। তারা ৮টি বাস এবং প্রায় ৫০টি প্রাইভেট গাড়ি নিয়ে বাংলাদেশি বিভিন্ন অধ্যুষিত এলাকা থেকে ৩১ এপ্রিল গভীর রাতে ওয়াশিংটনের উদ্দেশ্যে রাওনা দেন। আর আওয়ামী লীগ এবং আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনের বেশিভাগ নেতাকর্মী আগে থেকেই ওয়াশিংটনে অবস্থান করছিলেন। যদিও বেশ কয়েক শত নেতাকর্মী ৩১ মে রাওয়ানা হয়েছিলেন। আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতাকর্মীই ওয়াশিংটনের হোটেলে অবস্থান করছিলেন। বিএনপি এবং অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের নিয়ে ভোর সাতটা থেকে ৮টার মধ্যে সমাবেশস্থলে চলে যান। সকালে আওয়ামী লীগের তুলনায় বিএনপির নেতাকর্মীর সংখ্যা ছিল অনেক বেশি। বিএনপি তাদের অবস্থান থেকেই কর্মসূচি শুরু করে এবং তারা বিভিন্ন ধরনের সেøাগান দিতে থাকে। এই সময় যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান এবং তার স্ত্রী শাহানারা রহমানসহ কিছুসংখ্যা নেতাকর্মী তাদের নির্ধারিত সমাবেশস্থলে উপস্থিত হন। এই সময় দুই দলই বিভিন্ন ধরনের সেøাগান দিতে থাকে। বিএনপির নেতাকর্মীরা সরকারবিরোধী আর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা সরকারের পক্ষে। একসময় সেøাগানকে কেন্দ্র করে উভয় দলের নেতাকর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা শুরু হয়, যা কিছুক্ষণের মধ্যেই চরম আকার ধারণ করে। শুরু হয় পানির বোতল ছোড়াছুড়ি। যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতির স্ত্রী ও যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের অন্যতম সদস্য শাহানারা রহমান উত্তেজনার মধ্যে রাস্তায় নেমে আসেন এবং বিএনপির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে উত্তেজিত সেøাগান দিতে থাকেন। এই সময় বিএনপির এক মহিলা নেত্রী সমাবেশ থেকে বের হয়ে শাহানারা রহমানের দিকে তেড়ে যায় এবং তর্কবিতর্কের এক পর্যায়ে শাহানারা রহমানকে কিল, ঘুষি এবং লাথি মারতে থাকে। শাহানারা রহমানও পাল্টা কিল ঘুষি মারতে থাকেন। এই পরিস্থিতি যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমানও উত্তেজিত হয়ে এগিয়ে আসেন। সঙ্গে সঙ্গে বিএনপির তরুণ প্রজন্মের কয়েকজন কর্মী সিদ্দিকুর রহমানের ওপর হামলে পড়ে। শুরু হয়ে যায় উভয় পক্ষের মধ্যে মারামারি, ধাক্কাধাক্কি, হাতাহাতি। দেখা গেছে, কেউ ব্যানার নিয়ে, কেউবা জাতীয় পতাকা হাতে লাঠি নিয়ে হামলা করে। বলা যায়, উভয় দলের মারামারিতে বিশ্বব্যাংকের সামনে যেন কুরুক্ষেত্রে পরিণত হয়। কয়েক মিনিট মারামারি চলার পর পুলিশ ঘটনাস্থলে হাজির হয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে এসেই উভয় দলের কয়েকজনকে গ্রেফতার করে এবং উভয় দলকে যার যার জায়গায় পাঠিয়ে দেয়। কয়েক মিনিটের মধ্যে ঘটনাটি জানাজানি হলে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরাও সমাবেশস্থলে আসে। অন্যদিকে বিএনপি নেতাকর্মীদের অন্যান্য বাসগুলো এবং ওয়াশিংটন, মেরিল্যান্ড এবং ভার্জিনিয়া বিএনপি নেতাকর্মীরাও সমাবেশস্থলে আসতে থাকে। এরই মধ্যে প্রায় ২০টি পুলিশের গাড়ি মাঝখানে অবস্থান নেয়। মারামারির ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি মাটিতে পড়ে যান। আওয়ামী লীগের নেতারা তাকে সহযোগিতা করেন। যদিও পরে তিনি অন্য পোশাকে আবার সমাবেশস্থলে আসেন। ঘটনায় আহত হয়েছে আরো বেশ কয়েজন। বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয় বিএনপি নেতা, বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক, স্বাধীনতা সুবর্ণ জয়ন্তী কমিটির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মোশাররফ হোসেন সবুজ ও রিপন মিয়াসহ কয়েকজন আহত হয়েছেন। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকেও কয়েকজন আহত হবার দাবি করা হয়। এদিকে রিপন মিয়াকে এ্যাম্বুলেসে করে একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রিপন মিয়া পুলিশ রিপোর্ট করেছেন এবং আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদককে ঘটনার জন্য দায়ী করেছেন। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাদের পাওয়া যায়নি। আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক হাজি এনাম জানান, আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকেও মামলা করা হয়েছে। মামলা করেছেন ড. সিদ্দিকুর রহমান। তিনি আরো বলেন, এই ঘটনার জন্য দায়ী যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি। কারণ তারা আমাদের সমাবেশস্থলে অবস্থান নেয়। বিএনপি নেতাকর্মীদের তাদের স্থানে চলে যেতে বলার ঘটনার সূত্র ধরেই তারা মারামারির সৃষ্টি করে। অন্যদিকে বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য জিল্লুর রহমান জিল্লু বলেন, এই ঘটনায় তারা মামলা করছেন।

পুলিশ এবং উভয় দলের শীর্ষনেতাদের হস্তক্ষেপেই পরিস্থিতি শান্ত হয়। বিএনপির শীর্ষনেতাদের মধ্যে ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল লতিফ সম্রাট, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য জিল্লুর রহমান জিল্লু, গিয়াস আহমেদ, মিজানুর রহমান মিল্টন ভুইয়া, শরাফত হোসেন বাবু, মোস্তফা কামাল পাশা বাবুলসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। আওয়ামী লীগের শীর্ষনেতাদের মধ্যে ছিলেন সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ আজাদ, সহসভাপতি শামসুদ্দিন আজাদ, প্রচার সম্পাদক দুলাল মিয়া হাজি এনাম, আব্দুর রহিম বাদশা প্রমুখ।

জয় বাংলা সমাবেশটি অনুষ্ঠিত হয় ড. সিদ্দকুর রহমান ও আব্দুস সামাদের নেতৃত্বে। এই সমাবেশে অংশগ্রহণ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, অ্যাথলেটিক্স ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহিম মন্টু, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সহসভাপতি লুৎফুল করিম, মাহবুবুর রহমান, ডা. মাসুদুল হাসান, ফজলুর রহমান, সিনিয়র সহসাধারণ সম্পাদক নিজাম চৌধুরী, সহসাধারণ সম্পাদক আইরীন পারভীন, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল হাসিব মামুন, মহিউদ্দিন দেওয়ান, চন্দন দত্ত, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ড. প্রদীপ রঞ্জন কর, কার্যকরি সদস্য খোরশেদ খন্দকার, ফরিদ আলম, আওয়ামী লীগ নেতা মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকী, কৃষিবিষয়ক সম্পাদক আশরাফুজ্জামান, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা মুজাহিদুল ইসলাম, সামছুল আবেদীন, আব্দুল হামিদ, নিউইয়র্ক স্টেট আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মুজিবুর রহমান মিয়া, কানেকটিকাট স্টেট  আওয়ামী লীগের সভাপতি জেহাদুল হক জেয়াদ, নিউইয়র্ক স্টেট আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহিন আজমল, কানেকটিকাট স্টেট আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন আহমদ চৌধুরী, নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমদাদ চৌধুরী, যুক্তরাষ্ট্র জাসদের সাধারণ সম্পাদক নুরে আলম জিকু, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির প্রেসিডিয়াম সদস্য মো. রফিকুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা মকবুল তালুকদার, মিজানুর রহমান চৌধুরী, শওকত আকবর রিচি, ফারুক হোসেন, ইসমাইল খান আনসারী, নিউইয়র্ক স্টেট আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মনিরুল ইসলাম, শেখ আতিকুল ইসলাম, হুমায়ুন কবির, যুক্তরাষ্ট্র জাসদের সহসভাপতি শহিদুল ইসলাম, শাহ নেওয়াজ কুরেশী, নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সম্পাদক নুরুল আমিন বাবু, নিউইয়র্ক স্টেট আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সম্পাদক স্বীকৃতি বডুয়া, নিউইয়র্ক স্টেট আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মেরাজ ফাহমি, যুক্তরাষ্ট্র  আওয়ামী লীগ নেতা কফিল চৌধুরী, শ্যামল কান্তি, মাওলানা সাইফুল আলম সিদ্দিকী, নিউইয়র্ক আওয়ামী ফোরামের সভাপতি হারুনু আর রশিদ, নিউইয়র্ক আওয়ামী ফোরামের সহসভাপতি আবুল হাবিব, শহিদুল ইসলাম শহিদ, যুক্তরাষ্ট্র বঙ্গবন্ধু আইনজীবী পরিষদের সভাপতি মোর্শেদ জামান, যুক্তরাষ্ট্র মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াছমিন, সাংস্কৃতিক সম্পাদক সবিতা দাশ, বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক কেন্দ্রীয় উপ-আন্তর্জাতিক সম্পাদক  শাখাওয়াত বিশ্বস, বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় উপ-আন্তর্জাতিক সম্পাদক গাজী অহিদুজ্জামান লিটন, বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সদস্য ওহাব জোয়ারদার, যুক্তরাষ্ট্র জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি কাজী আজিজুল হক খোকন, সাধারণ সম্পাদক জুয়েল আহমদ, যুক্তরাষ্ট্র যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ইঞ্জিনিয়ার বাহার খন্দকার সবুজ, যুক্তরাষ্ট্র যুবলীগ নেতা সেবুল মিয়া, রিন্টু লাল দাস, শাহ সেলিম,আব্দুল ওয়াহিদ, যুক্তরাষ্ট্র স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি নুরুজ্জামান সরদার, সাবেক সহসভাপতি আশরাফ উদ্দিন, দুরুদ মিয়া রনেল, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক এইচ এম ইকবাল, যুক্তরাষ্ট্র ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি জেড এ জয়, নিউইয়র্ক স্টেট ছাত্রলীগের সভাপতি রায়হান মাহমুদ, আসাদুল গনি আসাদ, জালাল উদ্দিন জলিল, কামাল উদ্দিন, জামাল হোসেন, এনায়েত হোসেন জালাল, মাসুদ সিরাজি, ইকবাল হোসেন, দেওয়ান বাজলু, শিবলী সাদিক। এছাড়াও বিভিন্ন স্টেট থেকে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা অংশগ্রহণ করেন।

বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশে অংশগ্রহণ করেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ আন্তর্জাতিক সম্পাদক বেবি নাজনীন, বিএনপির নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য ড. খন্দকার মারুফ হোসেন, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল লতিফ সম্রাট, বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য জিল্লুর রহমান জিল্লু, বিএনপির সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য গিয়াস আহমেদ, যুক্তরাষ্ট্রস্থ স্বাধীনতা সুবর্ণজয়ন্তী কমিটির সদস্য সচিব এবং বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মিজানুর রহমান মিল্টন ভূইয়া, বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা কামাল পাশা বাবুল, বিএনপির সাবেক সহসভাপতি অ্যাডভোকেট জামাল আহমেদ জনি, এমদাদুল হক কামাল, বিএনপির সাবেক সহসভাপতি আনোয়ার হোসেন, বিএনপির সাবেক কোষাধ্যক্ষ জসীম ভূইয়া, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আনোয়ারুল ইসলাম, গোলাম ফারুক শাহীন, স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মাকসুদুল হক চৌধুরী, যুক্তরাষ্ট্র জাসাসের আহ্বায়ক ইঞ্জিনিয়ার সায়েম রহমান, সদস্য সচিব জাহাঙ্গীর সরওয়ার্দী, যুক্তরাষ্ট্র মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি আলহাজ বাবর উদ্দিন, যুক্তরাষ্ট্র যুবদলের সভাপতি জাকির এইচ চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ আহমেদ, যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক এম এ বাতিন, বিএনপি নেতা আব্দুস সবুর, মোশাররফ হোসেন সবুজ, কাজী শাখাওয়াত হোসেন আজম, ফিরোজ আহমেদ, ফারুক হোসেন মজুমদার, মোহাম্মদ ফেরদৌস, ভিপি জহিরুল ইসলাম মোল্লা, এবাদ চৌধুরী, ফারুক চৌধুরী, আমিনুল ইসলাম চৌধুরী, ডা. জাহাঙ্গীর আলম, নিউইয়র্ক স্টেট বিএনপির আহ্বায়ক মাওলানা অলিউল্যাহ আতিকুর রহমান, সদস্য সচিব সাঈদুর রহমান সাঈদ, নিউইয়র্ক বিএনপি দক্ষিণের আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান সেলিম রেজা, সদস্য সচিব বদিউল আলম, নিউইয়র্ক বিএনপি উত্তরের আহ্বায়ক আহবাব চৌধুরী খোকন, সদস্য সচিব ফয়েজ চৌধুরী, ভিপি জসীম, যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ইলিয়াস খান, কোকো স্মৃতি পরিষদের সভাপতি শাহাদাত হোসেন রাজু, জাতীয়তাবাদী ফোরামের সভাপতি অপ্যাপক রফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক গোলাম এন হায়দার মুকুট, সাবেক সভাপতি রাফেল তালুকদার, জাসাস কেন্দ্রীয় কমিটির সহআন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক সাইফুর খান হারুন, এ বি সিদ্দিক, যুব নেতা রেজাউল আজাদ ভুইয়া, মিজানুর রহমান মিজান, আতিকুল হক আহাদ, আমানত হোসেন আমান, নিউজার্সি বিএনপির সভাপতি সৈয়দ জুায়ের আলী, এ জি এম জাহাঙ্গীর, কাজী আমিনুল ইসলাম স্বপন, রইস মিয়া, মোহাম্মদ হাসান, ইঞ্জিনিয়ার মাইন উদ্দীন, নোয়াখালি জাতীয়তাবাদী ফোরামের সভাপতি নাঈম টুটুল, মোহাম্মদ জাফর, শ্রমিক দলের সভাপতি মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, মোস্তাক আহমেদ, আবুল কালাম, ওয়াহিদ আলী মন্ডল, বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মশিউর রহমান, পারভেজ সাজ্জাদ, মহিলা নেত্রী সৈয়দা মাহমুদা শিরিন, ফেরাম নেতা নাসিম, মোতাহার হোসেন, সিরাজুল ইসলাম, বদরুল হক আজাদ, রহমত উল্যাহ, গোলাম রহমান, হেলাল মাহমুদ, এমরান শাহ রন, যুক্তরাষ্ট্র ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম জনি, খলকুর রহমান, এমলাখ হোসেন ফয়সাল, হেলাল উদ্দিন প্রমুখ। এ ছাড়াও বিভিন্ন স্টেট থেকে বিএনপির নেতাকর্মীরা অংশগ্রহণ করেন।

শেয়ার করুন