৩০ এপ্রিল ২০১২, মঙ্গলবার, ০৪:০৯:৩৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
‘বিশেষ চাহিদা সম্পন্নদের প্রতিভা বিকাশে কোন ধরনের প্রতিবন্ধকতা রাখা যাবে না’ সরকার ও বেসরকারি উদ্যোগে দরিদ্রমুক্ত দেশ গড়ে উঠবে - আসাদুজ্জামান খান কামাল ৭০ শতাংশ মৃত্যু অসংক্রামক রোগে, বাজেটে বরাদ্দ বৃদ্ধির দাবি ‘বিদেশে দেশবিরোধী অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে স্থানীয় আইনে ব্যবস্থা নিন’ ভূল স্বীকার করে সরে দাড়ানোয় একজনের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার বাফেলোতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে দুই বাংলাদেশী নিহত ‘শেরে বাংলা আপাদমস্তক একজন পারফেক্ট বাঙালি ছিলেন’ বিএনপির বহিস্কৃতদের জন্য সুখবর! মে দিবসে নয়পল্টনে বিএনপির শ্রমিক সমাবেশ উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেয়ার জের, বিএনপির বহিস্কার ৭৬


বাম মোর্চার বিক্ষোভ সমাবেশ
‘সরকার ফ্যাসীবাদী শাসন টিকিয়ে রাখতে চায়’
বিশেষ প্রতিনিধি
  • আপডেট করা হয়েছে : ০১-১১-২০২৩
‘সরকার ফ্যাসীবাদী শাসন টিকিয়ে রাখতে চায়’ বাম মোর্চার বিক্ষোভ সমাবেশ


সরকার দমন-পীড়নের মাধ্যমে ফ্যাসীবাদী শাসন টিকিয়ে রাখতে চায় বলে উল্লেখ্য করেছে ফ্যাসিবাদবিরোধী বাম মোর্চা’র নেতৃবৃন্দ। গত ৩১ অক্টোবর মঙ্গলবার বিকেলে য় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত সমাবেশ এই কথা বলেন। মোর্চার সমন্বয়ক ও সমন্বয়ক নয়াগণতান্ত্রিক গণমোর্চার সভাপতি জাফর হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশের সাম্যবাদী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতা বেলাল চৌধুরী, গণমুক্তি ইউনিয়নের আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন আহমেদ নাসু, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ এর কেন্দ্রীয় নেতা মহিনউদ্দিন চৌধুরী লিটন, জাতীয় গণতান্ত্রিক গণমঞ্চের সভাপতি মাসুদ খান। উপস্থিতি ছিলেন বাংলাদেশের সাম্যবাদী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক শুভ্রাংশু চক্রবর্তী। 

নেতৃবৃন্দ বলেন, বিএনপির পূর্বঘোষিত সমাবেশে সরকার ন্যক্কারজনক হামলা করেছে। পুলিশের ব্যাপক কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ, লাঠিচার্জ, গুলি, সাউন্ড গ্রেনেডের বিকট শব্দের পাশাপাশি সরকারি দলের লাঠিধারী কর্মীদের তাণ্ডবে ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। জনমত উপেক্ষা করে ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্যে সরকারের নগ্ন ফ্যাসিবাদী আচরণ দেশকে গভীর সংকট ও চরম অনিশ্চয়তার মুখে ঠেলে দিয়েছে। আমরা সরকারি চণ্ডনীতির বিরুদ্ধে দেশবাসীকে ঐক্যবন্ধ আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানাই।

নেতৃবৃন্দ ফ্যাসিবাদী দমন-পীড়ন বন্ধ ও গ্রেফতারকৃতদের মুক্তির দাবি জানিয়ে বলেন, ফ্যাসিবাদী সরকার রাষ্ট্রশক্তির জোরে ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করতে চাইলে জনগণের আন্দোলন আরও তীব্র হবে এবং সে আন্দোলনে সরকারের পতন অনিবার্য হয়ে ওঠবে। নেতৃবৃন্দ, গাজীপুরে শ্রমিক হত্যাও প্রতিবাদ জানান। তারা অবিলম্বে শ্রমিদের দাবি মেনে নেয়ার আহ্বান জানান।

শেয়ার করুন