২০ এপ্রিল ২০১২, শনিবার, ০১:১৩:১৩ পূর্বাহ্ন


শাহ ফাউন্ডেশন জেবিবিএ ও ক্যাটেলিনার ইফতার বিতরণ
দেশ রিপোর্ট
  • আপডেট করা হয়েছে : ০৫-০৫-২০২২
শাহ ফাউন্ডেশন জেবিবিএ ও ক্যাটেলিনার ইফতার বিতরণ অ্যাসেম্বলিওম্যান ক্যাটেলিনা ক্রুজের ইফতার বিতরণ


মানবাধিকার সংগঠন শাহ ফাউন্ডেশন, ব্যবসায়ীদের প্রতিষ্ঠান জ্যাকসন হাইটস বাংলাদেশি বিজনেস অ্যাসোসিয়েশন এবং জ্যাকসন হাইটসের অ্যাসেম্বলিওম্যান ক্যাটেলিনা ক্রুজের পক্ষ থেকে রোজাদারদের মধ্যে ইফতার বক্স বিতরণ করা হয়। গত ২৯ এপ্রিল বিকেলে জ্যাকসন হাইটসের ৭৩ স্ট্রিটের নবান্ন রেস্টুরেন্টেরে সামনে ইফতার বক্স বিতরণ করা হয়। সহযোগিতায় ছিলেন মুসলিম ডেমোক্রেট। এই সময় উপস্থিত ছিলেন জ্যাকসন হাইটসের অ্যাসেম্বলিওম্যান ক্যাটেলিনা ক্রুজ, কাউন্সিলম্যান শেখর কৃষ্ণানান, জেবিবিএ’র প্রেসিডেন্ট হারুণ ভুইয়া, সাধারণ সম্পাদক ফাহাদ সোলায়মান, শাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শাহ জে চৌধুরী, স্থানীয় পুলিশ প্রিসেক্টের কমান্ডিং অফিসার জামিল আল তাহেরী, কমিউনিটি অ্যাফেয়ার্স সুপারভাইজার ম্যাঙ্কো, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আসেফ বারী টুটুল, মুসলিম ডেমোক্রেটের প্রতিনিধি মাহতাব, সাদাব, জেবিবিএ’র সহ-সভাপতি বাবু খান, জেবিবিএ’র সহ-সভাপতি ও জ্যাকসন হাইটস ফ্রেন্ডস সোসাইটির প্রেসিডেন্ট লিটু চৌধুরী, জেবিবিএ’র দফতর সম্পাদক মাসুদ রানা তপন, প্রচার সম্পাদক শাহ চিশতি, ডিরেক্টর ড. রফিক আহমেদ, বিশিষ্ট রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী সরওয়ার খান বাবু, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী হাসান জিলানী, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোহাম্মদ সেন্টু, যুক্তরাষ্ট্র শ্রমিক লীগের প্রেসিডেন্ট কাজী আজিজুল হক খোকন প্রমুখ। আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, রোজাদারদের মধ্যে ৩শ ইফতার বক্স তিবরণ করা হয়। এর মধ্যে ক্যাটেলিনা ক্রুজ ২শ, শাহ ফাউন্ডেশন ১শ এবং জেবিবিএ’র পক্ষ ১শ ইফতার বক্স দেয়া হয়।

ক্যাটেলিনা ক্রুজ বলেন, আমি আজকে খুবই আনন্দিত। কারণ আমি মুসলিম বন্ধুদের মাঝে ইফতার বিতরণ করতে পারছি। তিনি বলেন, এই সৌহার্দ্য সম্প্রীতির মধ্যেই আমরা নিউইয়র্কে বসবাস করতে চাই।

শাহ জে চৌধুরী সবাইকে রমজানের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, একজন মুসলিম হিসেবে রোজাদার মানুষের এবং আসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানো আমার ধর্ম। যে কারণেই আমি প্রতিষ্ঠা করি শাহ ফাউন্ডেশন। শাহ ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠার মূল লক্ষ্যেই হচ্ছে মানুষের সেবা করা। সেই কাজটিই আমরা বাংলাদেশ, ভারত এবং আমেরিকায় করে যাচ্ছি।

ফাহাদ সোলায়মান বলেন, আমরা মানুষের উপকার করতে চাই, বিপদে তাদের পাশে দাঁড়াতে চাই, আবার তাদের আনন্দ ভাগ করে নিতে চাই- যে কারণেই জেবিবিএ’র নানামুখী কর্মসূচি এবং তত্পরতা শুরু হয়েছে।

শেয়ার করুন