২৭ এপ্রিল ২০১২, শনিবার, ০৫:০১:১৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
‘ব্রাজিল থেকে জীবন্ত গরু আনা সম্ভব, তবে প্রক্রিয়া জটিল’ খালেদা জিয়ার সঙ্গে মির্জা ফখরুলের ঘন্টাব্যাপী সাক্ষাৎ বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে - হাবিবুল মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের প্রতিবেদন অনুমান ও অপ্রমাণিত অভিযোগ নির্ভর- পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় ইউরোপে ভারতীয় ৫২৭ পণ্যে ক্যান্সার সৃষ্টিকারি উপাদন শনাক্ত বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে কড়াকড়ি বিএনপির আন্দোলন ঠেকানোই ক্ষমতাসীনদের প্রধান চ্যালেঞ্জ বিএনপিকে মাঠে ফেরাচ্ছে আওয়ামী লীগ উপজেলা নির্বাচন নিয়ে অদৃশ্য চাপে বিএনপি


মানবতাবাদ র্সবদা জয়ী হবে- প্রণয় ভার্মা
দেশ রিপোর্ট
  • আপডেট করা হয়েছে : ০২-১০-২০২৩
মানবতাবাদ র্সবদা জয়ী হবে- প্রণয় ভার্মা


ঢাকায় ভারতীয় হাইকমশিনার প্রণয় র্ভামা কোনো কারণই সহিংসতাকে ন্যায্যতা দিতে পারে না উল্লেখ করে আজ  বলেছেনে, মানবতাবাদ র্সবদা জয়ী হবে।
ভারতীয় হাইকমশিনের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মহাত্মা গান্ধীর ১৫৪তম জন্মবার্ষিকী ও আর্ন্তজাতিক অহিংসা দিবস উপলক্ষে নোয়াখালীর ঐতিহাসিক গান্ধী আশ্রম পরির্দশনে গিয়ে তিনি এ মন্তব্য করনে।


ভারতীয় রাষ্ট্রদূত বলেন, প্রতি বছর মহাত্মা গান্ধীর জন্মবার্ষিকী স্মরণে আন্তর্জাতিক অহিংসা দিবস শান্তি, অহিংসা, সহনশীলতা এবং বোঝাপড়ার মূল্যবোধের সার্বজনীনতাকে পুনরুজ্জীবিত করে এবং সন্ত্রাসবাদের মতো বর্তমান বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় এর প্রাসঙ্গিকতা তুলে ধরে। হাই কমিশনার বলেন, আন্তর্জাতিক অহিংসা দিবস হলো- কোনো কারণই সহিংসতার কাজকে ন্যায্যতা দিতে পারে না এবং মানবতাবাদ সর্বদা বিজয়ী হবে- এটা হচ্ছে ভারতের দীর্ঘস্থায়ী বিশ্বাসের দৃঢ় পুনঃপ্রকাশ।


ভার্মা আশ্রমে ভারতের জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন এবং  ‘নোয়াখালীতে শান্তি ও সম্প্রীতির জন্য গান্ধীজী’র অন্বেষণ এবং সমসাময়িক বিশ্বে এর প্রাসঙ্গিকতা’ বিষয়ের উপর গান্ধী আশ্রম ট্রাস্ট আয়োজিত একটি সেমিনারে ভাষণ দেন। হাইকমিশনার ভার্মা উল্লেখ করেন যে মানবতার সহজাত কল্যাণে গান্ধীজির প্রত্যয় এবং পরিবর্তনের শক্তি হিসেবে শান্তি ও অহিংসায় তাঁর অটল বিশ্বাস, ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের সময়কালের মতোই আজও প্রাসঙ্গিক।


তিনি বলেন, ১৯৪৬ সালে গান্ধীজি’র ঐতিহাসিক নোয়াখালী সফর সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতিতেও  সংলাপ, সহানুভূতি এবং বোঝাপড়ার অসাধারণ শক্তির দৃষ্টান্ত তুলে ধরে। ভার্মা বলেন, অহিংসা ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির নীতির প্রতি তার অবিচল আত্ম-নিবেদন নোয়াখালীতে শুধু সান্ত¡নাই এনে দেয়নি, মানবতার বিবেকের ওপরও একটি অমোঘ চিহ্ন রেখে গেছে।
হাইকমিশনার গান্ধী আশ্রমে ১৯৪৬ সালে নোয়াখালীতে গান্ধীজী’র অবস্থানের সাথে সম্পর্কিত স্মারকগুলো পরিদর্শন করেন এবং গান্ধী আশ্রম ট্রাস্টকে ভারতে গান্ধীবাদ অধ্যয়নে নিবেদিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে নিয়মিত সহযোগিতা এবং আদান-প্রদানে উৎসাহিত করেন।

শেয়ার করুন