কমিউনিটির অত্যন্ত পরিচিত মুখ, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং ওসমানী স্মৃতি পরিষদের সভাপতি নাজমুল ইসলাম চৌধুরী আর নেই (ইন্না লিল্লাহে.. রাজিউন)। কমিউনিটিতে সদা সরব এবং সদালাপী নাজমুল ইসলাম চৌধুরী বেশ কয়েক মাস যাবৎ অসুস্থ ছিলেন। অসুস্থ অবস্থায় তাকে ব্রুকলিনের মেথডিস হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৫ এপ্রিল ভোর ৪টায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৮০ বছর। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ২ ছেলে, ১ মেয়েসহ আত্মীয়-স্বজন রেখে গেছেন। মরহুমের প্রথম জানাজা ব্রুকলিনের মুসলিম সেন্টারে বাদ মাগরীব ও ২য় জামাত ওজনপার্কের আল আমান মসজিদে বাদ এশা অনুষ্ঠিত হয়। নামাজে জানাজা শেষে মরহুমের লাশ ওয়াশিংটন মেমোরিয়াল মুসলিম গোরস্তানে দাফন করা হয়।
শোক প্রকাশ : মরহুম নজমুল চৌধুরীর রুহের মাগফেরাত ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করেন বিয়ানীবাজার সমিতির সাবেক সভাপতি আজিমুর রহমান বুরহান, বিয়ানীবাজার সমিতির সাবেক সভাপতি মোস্তফা কামাল, মকবুল রহিম চুনই, বর্তমান সভাপতি আব্দুল মান্নান, সহ সভাপতি মুহিবুর রহমান রুহুল, সেক্রেটারী রেজাউল আলম অপু, জালালাবাদ এসোসিয়েশনের সভাপতি বদরুল হোসেন খান, কোষাধ্যক্ষ মোহাম্মদ আলীম, বিয়ানীবাজার সমিতির সাবেক সেক্রেটারীর নজমুল হক মাহবুব, গোলাবশাহ সমাজ কল্যাণ সমিতির সভাপতি শামছুল হক বেবুল, বিয়ানীবাজার সমিতির সাবেক উপদেষ্টা আজীজুর রহমান পাখি, বিয়ানীবাজার সমিতির বর্তমান উপদেষ্টা গহর চৌধুরী কিনু, মোজাহিদুল ইসলাম, আল-ফুরকান জামে মসজিদের সেক্রেটারী হেলিম উদ্দীন, জালালাবাদ এসোসিয়েশনের সাবেক সেক্রেটারি মিজানুর রহমান চৌধুরী শেফাজ, বর্তমান সাধারণ মইনুল ইসলাম, সাবেক সহ সভাপতি মাওলানা সাইফুল আলম সিদ্দিকী।
আল আমান মসজিদে জানাজার পূর্বে মরহুমের ছেলেদ্বয় মোজাহিদুল ইসলাম চৌধুরী, মোহিদুল ইসলাম চৌধুরী ও ভাগ্নে আব্দুল্লাহ নানু জানাজায় উপস্থিত মুসল্লীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং নাজমুল ইসলাম চৌধুরী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন। উল্লেখ্য, তার দেশের বাড়ি বিয়ানীবাজারের কাকরদিয়ায়।