২৭ এপ্রিল ২০১২, শনিবার, ০৫:৪৭:২২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
‘ব্রাজিল থেকে জীবন্ত গরু আনা সম্ভব, তবে প্রক্রিয়া জটিল’ খালেদা জিয়ার সঙ্গে মির্জা ফখরুলের ঘন্টাব্যাপী সাক্ষাৎ বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে - হাবিবুল মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের প্রতিবেদন অনুমান ও অপ্রমাণিত অভিযোগ নির্ভর- পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় ইউরোপে ভারতীয় ৫২৭ পণ্যে ক্যান্সার সৃষ্টিকারি উপাদন শনাক্ত বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে কড়াকড়ি বিএনপির আন্দোলন ঠেকানোই ক্ষমতাসীনদের প্রধান চ্যালেঞ্জ বিএনপিকে মাঠে ফেরাচ্ছে আওয়ামী লীগ উপজেলা নির্বাচন নিয়ে অদৃশ্য চাপে বিএনপি


জাতীয়তাবাদী ফোরামের সভায় নেতৃবৃন্দ : জিয়াই স্বাধীনতার ঘোষক
দেশ রিপোর্ট
  • আপডেট করা হয়েছে : ০১-০৪-২০২২
জাতীয়তাবাদী ফোরামের সভায় নেতৃবৃন্দ : জিয়াই স্বাধীনতার ঘোষক জাতীয়তাবাদী ফোরামের সভায় মঞ্চে নেতৃবৃন্দ


শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহাম জীবনবাজি রেখে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন। আর আওয়ামী লীগের নেতারা ভারতে পালিয়ে গিয়েছিলেন। আর শেখ মজিবুর রহমান সমঝোতা করে পাকিস্তানে চলে গিয়েছিলেন। গত ২৭ মার্চ জাতীয়তাবাদী ফোরাম আয়োজিত স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে বক্তারা এ সব কথা বলেন।

জাতীয়তাবাদী ফোরামের সভাপতি অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক গোলাম এম হায়দার মুকুটের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে অতিথি হিসাবে উপস্থিত জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি রাফেল তালুকদার, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আনোয়ারুল ইসলাম, জাতীয়তাবাদী ফোরামের সাবেক সভাপতি ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সরওয়ার খান বাবু, জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রধান উপদেষ্টা একেএম রফিকুল ইসলাম ডালিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াহেদ আলী মন্ডল, বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মশিউর রহমান, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক মহিলাবিষয়ক সম্পাদক সৈয়দা মাহমুদা শিরিন, সৈয়দ খান, মোয়াজ্জেম হোসেন, সাবেক ছাত্রনেতা মার্শাল মুরাদ এবং অনুষ্ঠানের সদস্য সচিব সাদমান সুমন সর্দার।

অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মোফাজ্জল আলী হায়দার, মোহাম্মদ আলী, একেএম আব্দুর রশিদ, মোয়াজ্জেম হোসেন কাজল, ফেরদৌসী আক্তার স্মৃতি, আশরাফুজ্জামান প্রমুখ।


অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেননি। তিনি পাকিস্তানিদের সাথে সমঝোতা করে পাকিস্তান চলে গিয়েছিলেন। আর আওয়ামী লীগের নেতারা পালিয়ে গিয়েছিলেন ভারতে। আর জীবনবাজি রেখে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। তারা বলেন, অবৈধ শেখ হাসিনা সরকার এখন বাংলাদেশের ইতিহাস পরিবর্তন করছেন। ক্ষমতার জোরে আইন করে এসব করা হচ্ছে। তারা আরো বলেন, জিয়াউর রহমানের জন্ম না হলে বাংলাদেশ হতো না। শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়া কোনোদিন ক্ষমতার লোভ করেননি। তিনি স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে আবার ব্যারাকে ফিরে গিয়েছিলেন। আর স্বাধীন বাংলাদেশে গণতন্ত্র হত্যা করে বাকশাল কায়েম করলে সিপাহী জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে তিনি ক্ষমতায় এসেছিলেন। ক্ষমতায় এসে আবারো বাংলাদেশের মানুষকে বহুদলীয় গণতন্ত্র উপহার দিয়েছিলেন। তার বহুদলীয় গণতন্ত্রের কারণে এবং জিয়াউর রহমানের বদান্যতায় শেখ হাসিনা বাংলাদেশে এসেছিলেন। আজকে শেখ হাসিনা জিয়াউর রহমান এবং তার পরিবারের বিরুদ্ধে কুৎসা রটাচ্ছে। তারা আরো বলেন, এবারের স্বাধীনতা দিবসে আমাদের শপথ হোক স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার পতন ঘটিয়ে বাংলাদেশকে রক্ষা। বেগম খালেদা জিয়াকে জেল মুক্ত করা এবং তারেক রহমানকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনার।


অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন তেলওয়াত করেন মওলানা আব্দুল কামাল আজাদ। কোরআন তেলওয়াত শেষে তিনি বিশেষ দোয়া পরিচালনা করেন।


শেয়ার করুন