১৯ এপ্রিল ২০১২, শুক্রবার, ০৪:২২:২১ পূর্বাহ্ন


ইন্ডাস্ট্রয়িাল রঙে র্সবোচ্চ ৯৭,০০০ িপপিএিম র্পযন্ত সীসার উপস্থতি সনাক্ত
“বাংলাদেশে সীসাযুক্ত রং এখনও র্বতমান”
বিশেষ প্রতিনিধি
  • আপডেট করা হয়েছে : ১৯-০১-২০২৩
“বাংলাদেশে সীসাযুক্ত রং এখনও র্বতমান”


২০১৮ সালে রঙে সীসার ব্যবহাররে মান বাংলাদশে স্ট্যার্ন্ডাড অ্যান্ড টস্টেংি ইনস্টটিউিট (বএিসটআিই) র্কতৃক ৯০ পপিএিম র্পযন্ত নর্ধিারণ করা সত্ত্বওে বভিন্নি রং উৎপাদনকারী প্রতষ্ঠিান এখনও উচ্চ মাত্রায় সীসার ব্যবহার করছ।ে 

এসর তথ্যটি উঠে এসছেে এনভায়রনমন্টে অ্যাণ্ড সোশ্যাল ডভেলেপমন্টে র্অগানাইজশেন-এসডোর ২০২২ সালরে “লডে ইন পইেন্টসঃ অ্যা সগিনফিক্যিান্ট পাথওয়ে অফ লডে এক্সপোসার ইন বাংলাদশে” র্শীষক একটি গবষেণায়। এই গবষেণার ফলাফল এসডো আজ নজি র্কাযালয়ে একটি মডিয়িা ব্রফিংি এর মাধ্যমে তুলে ধর।ে


বাংলাদশেে রঙে সীসার ব্যবহার নষিদ্ধিকরণরে লক্ষ্যে এবং ডকেোরটেভি ও ইন্ডাস্ট্রয়িাল রঙে র্পূবরে এবং র্বতমানরে সীসার মাত্রার ফলাফল তুলনা করার জন্য এসডো এই গবষেণাটি পরচিালনা কর।ে এই উদ্দশ্যেে লাল, হলুদ এবং সোনালি হলুদ রঙরে ৩৯ টি জাতীয় এবং আর্ন্তজাতকি ব্র্যান্ডসহ মোট ৬৩ টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষাকৃত নমুনাগুলরি মধ্যে বভিন্নি মাত্রার সীসার উপস্থতিি সনাক্ত করা হয়ছে।ে


পরীক্ষাকৃত নমুনাগুলোর মধ্যে ৩০.৮% ডকেোরটেভি পইেন্টে ৯০-২৫০পপিএিম র্পযন্ত সীসার উপস্থতিি পাওয়া গছে।ে বাকি ৬৯.২% ডকেোরটেভি পইেন্টে সীসার মাত্রা ছলি ৯০পপিএিম এর কম। তবে ইন্ডাস্ট্রয়িাল রঙে ভয়াবহ মাত্রায় সীসার উপস্থতিি সনাক্ত হয়ছে।ে মোট নমুনার ৫০% এই উচ্চ  মাত্রার সীসার উপস্থতিি পাওয়া গছে,ে এর মধ্যে কমলা রঙে র্সবোচ্চ ৯৭,০০০ পপিএিম র্পযন্ত সীসার মাত্রা সনাক্ত হয়ছে।ে “সীসামুক্ত রং এর লোগো থাকা সত্ত্বওে ইন্ডাস্ট্রয়িাল রঙে র্সবোচ্চ ৯৭,০০০ পপিএিম র্পযন্ত সীসার উপস্থতিি সনাক্ত হয়ছে।ে ইন্ডাস্ট্রয়িাল পইেন্টে এমন উচ্চ মাত্রায় সীসার উপস্থতিি উদ্বগেজনক।


এসডোর সনিযি়র টকেনক্যিাল এডভাইজার ও বাংলাদশে স্ট্যার্ন্ডাডস অ্যান্ড টস্টেংি ইনস্টটিউিশন-বএিসটআিই-এর কমেক্যিাল বভিাগরে সাবকে চযে়ারম্যান প্রফসের ড. মোহাম্মদ আবুল হাসমে বলনে, ‘উন্নয়নশীল দশেে সীসাযুক্ত রঙরে সংর্স্পশে আসার কারণে শশিুরা আজীবন মারাত্মক ক্ষতরি সম্মুখীন হচ্ছ।ে রঙে সীসার ব্যবহার নষিদ্ধি করার জন্য বাংলাদশে সরকাররে পদক্ষপে নওেয়া জরুর’ি।


এসডো'র নর্বিাহী পরচিালক, সদ্দিীকা সুলতানা বলনে য,ে ‘বাংলাদশেে প্রায় ৩৫.৫ মলিয়িন শশিু সীসা দূষণরে শকিার। রক্তে সীসার কোনো নরিাপদ মাত্রা নইে। মানব স্বাস্থ্য ও পরবিশেরে উপর সীসার ক্ষতকির প্রভাব এবং এর বষিক্রযি়া কমাতে আরো গুরুত্বসহকারে সীসার উৎস খুঁজে বরে করতে হব’ে।


‘এসডো’র মহাসচবি ড. শাহরযি়ার হোসনে বলনে, ‘আমরা ঘর সাজানোর জন্য ব্যবহৃত সীসাযুক্ত রঙরে বষিক্রযি়ার মাধ্যমে আমাদরে শশিুদরে জন্য হুমকি সৃষ্টি কর।ি এ ধারা অব্যাহত থাকলে আমাদরে ভবষ্যিৎ হুমকরি মুখে পড়ব।ে শশিুদরে স্বাস্থ্যকর, নরিাপদ ও সুন্দর পরবিশে প্রদান এবং নারীর স্বাস্থ্য নশ্চিতি করতে রঙে সীসার ব্যবহার বন্ধ করতে হবে এবং প্রচলতি আইনরে বাস্তবায়ন নশ্চিতি করতে হব।ে


২০০৮ সাল থকেে এসডো বাংলাদশেরে বাজারে রঙে সীসার ব্যবহার মূল্যায়নরে জন্য গবষেণা পরচিালনা করছ।ে ২০১১ সালে প্রকাশতি এসডো-এর রপর্িোট অনুসার,ে৭৭% ডকেোরটেভি রঙরে নমুনায় উচ্চ মাত্রায় সীসা পাওয়া গয়িছেলি। এসড্রো  প্রচষ্টোয় ২০১৮ সাল,ে বাংলাদশে স্ট্যার্ন্ডাড অ্যান্ড টস্টেংি ইনস্টটিউিট (বএিসটআিই) ইন্ডাস্ট্রয়িাল রঙে সীসা ব্যবহাররে সহনশীল মাত্রা ৯০ পপিএিম নর্ধিারণ করা হয়। ২০২১ সাল,ে বাধ্যতামূলক স্ট্যার্ন্ডাডরে র্কাযকারতিা মূল্যায়ন করার জন্য এবং রঙে সীসার উপস্থতিি মূল্যায়নরে জন্য একটি গবষেণা করা হয়। উক্ত সীসাযুক্ত ডকেোরটেভি রঙে সীসার মাত্রা কমে ৩১% হয়ছেে এবং পরর্বতীতে ২০২২ সালে তা আরো কমে ১৫% এ নমেে আস।ে এসডো-এর এই উদ্যোগটি একটি র্দুদান্ত সাফল্য হসিাবে ববিচেনা করা হয়।


শেয়ার করুন