০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, শুক্রবার, ০২:১৮:৫১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্ন্যাপ সুবিধা ফিরলেও কঠোর নিয়মে বিপাকে ৪০ মিলিয়ন মানুষ মসজিদে ধারাবাহিক হামলা, উদ্বেগে মুসলিম সম্প্রদায় ফেব্রুয়ারি ১ থেকে রিয়েল আইডি ছাড়া বিমানযাত্রায় লাগবে ৪৫ ডলারের ফি নিউইয়র্কে শীতকালে ঘর গরম রাখার জন্য এনার্জি সহায়তার আবেদন শুরু দারিদ্র্যপীড়িত দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন স্থায়ীভাবে বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের ১৯ দেশের গ্রিনকার্ডধারীদের পুনর্মূল্যায়ন শুরু তারেকের ‘ফেরা ইস্যু’ ঘোলা পানিতে মাছ শিকারে চেষ্টা বিডিআর বিদ্রোহের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের কমিশন রিপোর্টে তোলপাড় রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ মর্যাদায় খালেদা জিয়া ১১ মাসে ২৮ জন বাংলাদেশী ভারতীয় সীমান্ত রক্ষীবাহিনী কর্তৃক নিহত হয়েছে


‘রাজপথ, রেলপথ ও নৌপথে এই সর্বাত্মক অবরোধ’
মঙ্গল বুধ ও বৃহস্পতিবার ৩ দিনের টানা অবরোধ কর্মসূচি বিএনপির
নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট করা হয়েছে : ২৯-১০-২০২৩
মঙ্গল বুধ ও বৃহস্পতিবার ৩ দিনের টানা অবরোধ কর্মসূচি বিএনপির


আগামী মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার( ৩১ অক্টোবর, ১ ও ২ নভেম্বর) পর্যন্ত তিনদিন সারাদেশে সর্বাত্মক অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি।
রোববার সন্ধ্যায় দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

তিনি বলেন, ‘‘ দেশে চলমান বিচারহীনতা, অপশাসন, সীমাহীন দুর্নীতি, অনাচারম অর্থ পাচার, ও সিন্ডিকেটবাজীর ফলে দ্রব্যমূল্যের অব্যাহত উর্ধবগতিতে বিপর্যস্ত জনগনের জীবন জীবিকা রক্ষার স্বার্থে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার এক দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আয়োজিত ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশে হামলা, নেতা-কর্মীদের হত্যা, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ আন্দোলরত বিভিন্ন দলের সহস্রাধিক নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার, বাড়ি বাড়ি তল্লাশি, হয়রানি ও নির্যাতনের প্রতিবাদে আগামী ৩১ অক্টোবর এবং ১ ও ২ নভেম্বর দেশব্যাপী সর্বাত্মক অবরোধ কর্মসূচি পালন করা হবে।”

‘‘ রাজপথ, রেলপথ ও নৌপথে এই সর্বাত্মক অবরোধ পালন করা হবে।”


রুহুল কবির রিজভী/ফাইল ছবি



ঢাকায় দলের মহাসচিবসহ নেতাদের গ্রেফতারের পরিপ্রেক্ষিতে ইন্টারনেটে জুমে এই সংবাদ সম্মেলনে আসেন রুহুল কবির রিজভী।

সংবাদ সম্মেলনে রিজভী গত কয়েকদিন বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর পুলিশি হামলা, গ্রেফতার, আহত হওয়ার চিত্র তুলে ধরেন।

শনিবার নয়া পল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশ পুলিশি হামলায় পন্ড করে দেয়ার প্রতিবাদে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর রোববার সকাল-সন্ধ্যা হরতাল আহ্বান করেছিলেন। রোববার সকালে গোয়েন্দা পুলিশ তাকে গুলশানের বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায়। শাহজাহানপুরে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের বাসা, বনানীতে স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর বাসায়, মোহাম্মপুরে দলের যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের বাসায় এবং গোপীবাগে ঢাকা মহানগর দক্ষিন বিএনপির সদস্য ইশরাক হোসেনের বাসায় গোয়েন্দা পুলিশ তাদের খোঁজে তল্লাশি চালায়। কিন্তু তাদের কাউকে গোয়েন্দারা পায়নি।

এই সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম ও সহ অর্থ বিষয়ক সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সুমন উপস্থিত ছিলেন।




শেয়ার করুন