গত ২৮ আগস্ট ওজনপার্কের স্কাইলাইন রেস্টুরেন্টে বিয়ানীবাজার সমিতির অতিরিক্ত ১৯৬ সদস্য নিবন্ধন নিয়ে বর্তমান কমিটি তাদের অবস্থান তুলে ধরার জন্য সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সমিতির সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক মাহবুব। পাশে উপবিষ্ট ছিলেন সমিতির বর্তমান সভাপতি আব্দুল মান্নান, কোষাধ্যক্ষ আব্দুল হান্নান দুখু, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু তৈয়ব মোহাম্মদ তালহা ও উপদেষ্টা বুরহান উদ্দীন কপিল।
লিখিত বক্তব্যে নাজমুল হক মাহবুব বলেন, গত ৩০ জুলাই ২০২৩ সমিতির সদস্য নিবন্ধন ও কার্যক্রম সমাপ্ত হয়। ঐ দিন সদস্য নিবন্ধনের তথ্য উপস্থাপনে ভুলবসত ৮টি বইয়ের ১৯৬ জন সদস্য নিবন্ধন গণনায় আসেনি। পরবর্তিতে সংবাদপত্রে সংশোধনী সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি দিয়ে সংশোধনী আনা হয়। এ সংশোধনী সমিতির ওয়েবসাইটেও প্রচার করা হয়। বর্তমান সর্বমোট সদস্য সংখ্যা ৭৬৭৯। লিখিত বক্তব্যে তিনি আরো বলেন, ৮টি বইয়ের মধ্যে ৬টি বইয়ের ১৪৮জন সদস্য নিবন্ধন করেছিলেন শ্রীধরা গ্রামের আব্দুল হক মনিয়া। বাকি ২টি বইয়ের মধ্যে ১টি বই জালালাবাদ এসোসিয়েশনের বর্তমান কোষাধ্যক্ষ মোহাম্মদ আলীম, অপর বইটি বিয়ানীবাজার সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মুহিবুর রহমান রুহুল সদস্য নিবন্ধন করেন। সদস্য নিবন্ধনের সংশোধনীকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যেই বিভ্রান্তিকর খবর বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা ও সোস্যাল মিডিয়ায় প্রকাশিত হচ্ছে। তিনি এই সব খবরে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহবান জানান।
এক প্রশ্নের উত্তরে সেক্রেটারি বলেন, আলোচনা ব্যাতিরেকে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেয়া সঠিক ও আইনগতসিদ্ধ। তিনি আরো বলেন, ১৯৬ জন ভোটার নিয়ে বিভ্রান্তির কোন অবকাশ নেই, এগুলো আইনসিদ্ধ এবং গঠনতান্ত্রিক।