০১ মে ২০১২, বুধবার, ১১:৫৩:২৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
যুক্তরাষ্ট্রে এবার বন্দুকধারীর গুলিতে তিন আইনশৃংলাবাহিনীর সদস্য নিহত ‘বিশেষ চাহিদা সম্পন্নদের প্রতিভা বিকাশে কোন ধরনের প্রতিবন্ধকতা রাখা যাবে না’ সরকার ও বেসরকারি উদ্যোগে দরিদ্রমুক্ত দেশ গড়ে উঠবে - আসাদুজ্জামান খান কামাল ৭০ শতাংশ মৃত্যু অসংক্রামক রোগে, বাজেটে বরাদ্দ বৃদ্ধির দাবি ‘বিদেশে দেশবিরোধী অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে স্থানীয় আইনে ব্যবস্থা নিন’ ভূল স্বীকার করে সরে দাড়ানোয় একজনের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার বাফেলোতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে দুই বাংলাদেশী নিহত ‘শেরে বাংলা আপাদমস্তক একজন পারফেক্ট বাঙালি ছিলেন’ বিএনপির বহিস্কৃতদের জন্য সুখবর! মে দিবসে নয়পল্টনে বিএনপির শ্রমিক সমাবেশ


দেশকে অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম
দেশ গুণগত পরিবর্তনের দ্বারপ্রান্তে এবং ঘটাবেই
সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদ
  • আপডেট করা হয়েছে : ০৯-০৪-২০২৪
দেশ গুণগত পরিবর্তনের দ্বারপ্রান্তে এবং ঘটাবেই অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম


গণতন্ত্র মঞ্চের অন্যতম কেন্দ্রীয় নেতা ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম বলেছেন, মানুষ এখন সবকিছুই জানে এবং বুঝে। মানুষ একটা বাস্তবায়নযোগ্য কর্মসূচি আর একটা বিশ্বস্ত এবং সাহসী নেতৃত্ব ও সংগঠনের প্রতীক্ষায় আছে। দেশ একটা গুণগত পরিবর্তনের দ্বারপ্রান্তে এবং এটা ঘটাবেই। আমেরিকা থেকে প্রকাশিত পাঠকপ্রিয় দেশ পত্রিকার সাথে এক সাক্ষাৎকারে তিনি একথা বলেন। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদ

দেশ : আপনারা এখন কি করছেন?

অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম : আমরা প্রধানত আমাদের সংস্কারের রাজনীতিকে এগিয়ে নেওয়ার কাজ করছি। পাশাপাশি জনগনের দৈনন্দিন সমস্যা, দ্রব্যমূল্যের সমস্যা, ব্যাংক লুটপাট ও অবাধ পাচারের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড ভেঙে দেওয়ার চক্রান্ত, বিদ্যুৎ-পানির মতো জরুরি সামগ্রীর দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা, দেশের শিক্ষার মেরুদণ্ড গুড়িয়ে দেওয়ার জন্য শিক্ষা নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষার নামে অতি ঘনঘন পদ্ধতি ও কারিকুলাম পরিবর্তনের যে অপতৎপরতা এবং বুয়েটসহ শান্ত ক্যম্পাসগুলোকে ছাত্রলীগের পরিকল্পিত অশান্ত করে তোলার যে চক্রান্ত সেসব বিষয় নিয়ে কাজ করছি। 

অন্যদিকে ৭ জানুয়ারির আগের আন্দোলনের পরিণতি এবং ৭ জানুয়ারি পরবর্তী পরিস্থিতির মূল্যায়ণ করার কাজও অব্যাহত রাখছি। আমাদের নিজেদের মূল্যায়ন এবং মঞ্চগত পর্যালোচনার মধ্যে পার্থক্য এবং সম্পর্ক নির্ণয়ের কাজ যেমন করছি আবার অন্যদিকে বিএনপিসহ যুগপৎ আন্দোলনের অপরাপর দল, জোটের তৎপরতা নিয়েও সিদ্ধান্তে আসার চেষ্টা করছি। তবে সবকিছুর ঊর্ধ্বে আমরা এখন দেশে বিলুপ্তপ্রায় নির্বাচন ব্যবস্থাকে ফিরিয়ে আনা এবং সাথে সাথে সংস্কারের রাজনীতির অপরিহার্যতাকে মূল রাজনীতি হিসাবে সামনে আনার চেষ্টা করছি ।

দেশ : আপনারা যে এক দফার আন্দোলন করেছিলেন, তা কি ব্যর্থ হয়েছে?

অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম : প্রথমত আমরা বিশ্বাস করি, জনগণের কোন ন্যায় সংগত আন্দোলন কখনো ব্যর্থ হয় না। তবে সবকিছুর মতোই আন্দোলনেও সাময়িক অগ্রগতি, পশ্চাৎপসারণ, কখনো তীব্র গতি কখনো স্থবিরতা দেখা দেওয়া অস্বাভাবিক কিছু না। সেই প্রেক্ষাপট মাথায় রেখে এটা স্বীকার করতেই হবে যে, জনগণ আমাদের উপর যা আশা করেছিলো, ১ দফার আন্দোলনে আমরা জনগণের সেই আকাঙ্ক্ষা পুরণ করতে পারিনি। আমরা সরকারকে ক্ষমতা থেকে অপসারণ করতে পারিনি কিংবা একটা গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে তাদেরকে বাধ্য করতে সক্ষম হইনি। কিন্তু আমাদের এই না পারা সরকারকে কোন ন্যায্যতা প্রদান করেনি। তারা ক্ষমতার মেয়াদ বৃদ্ধি করতে সক্ষম হয়েছে কিন্তু তারা জনগণের সমর্থন আদায় করতে পারেনি বরং তাদের প্রতি জনগনের ঘৃণা এবং ক্ষোভ আগের তুলনায় অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। জনগণ তাদেরকে এখন আর রাজনৈতিক দল মনে করে না। তারা নিজেরাই নিজেদেরকে নির্বাচন হত্যাকারী এবং মাফিয়া সিন্ডিকেটের পৃষ্ঠপোষক শক্তি হিসাবে নতুন পরিচয় নির্মাণ করেছে।

দেশ : এখন আপনারা কি দাবি নিয়ে আন্দোলন করছেন? 

অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম : এ প্রশ্নের জবাব আমি আপনার ১ নম্বর প্রশ্নের উত্তরে অনেকখানি বলেছি। তাও এখানে আর একটু যোগ করে বলি; আমাদের আন্দোলন হচ্ছে ‘ডামি’ নির্বাচনে নির্বাচিত বলে দাবিদার ‘ডামি’ সরকারের পদত্যাগ এবং বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচন ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য সর্বসম্মত নির্বাচন পদ্ধতির প্রবর্তন। পাশাপশি ভবিষ্যতে ক্ষমতায় যেয়ে ক্ষমতাসীনরা যাতে পুনরায় স্বৈরাচারি আচরণ করতে না পারে, জনগণের টাকায় পরিচালিত রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলিকে জনগণের অধিকার হরণের কাজে ব্যবহার না করতে পারে, তা নিশ্চিত করার জন্য সংবিধানের ক্ষমতাকাঠামোর সংস্কারের দাবীতেও আন্দোলন করছি। 

দেশ : আন্দোলনকে এগিয়ে নিতে হলে আসলে কি করতে হবে ?

অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম : আমরা মনে করি আন্দোলনকে এগিয়ে নেওয়ার তেমন কিছু অবশিষ্ট নেই। জনগণ এ আন্দোলনের পক্ষেই আছে। তবে বর্তমান পরিস্থিতি আর ৯০-এর আগের পরিস্থিতিকে একভাবে দেখলে চলবে না। ইতিমধ্যে বিশ্ব পরিস্থিতি, আঞ্চলিক শক্তির ভারসাম্য, জনমনস্থত্ব, রাষ্ট্র ক্ষমতা ব্যবহার করে বিরোধীদের গুম-খুন-হত্যা, জেল-জুলুম, নির্যাতন-নিপীড়নের যে অস্বাভাবিক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তাতে জনগণের মধ্যে ভীতির সঞ্চার হয়েছে। আন্দোলনকে আগের পদ্ধতিতে কিংবা আগের ধারায়, আরো এগিয়ে নিয়ে যাওয়া কঠিন। এই সময়ে আন্দোলনে সফল হতে হলে সময়োপযোগী কর্মপন্থা, পরীক্ষিত এবং দৃঢ় নেতৃত্ব, সরকার বদলের পরে জনগণের স্বার্থ নিশ্চিত হওয়ার গ্যারান্টি কি, এই সব বিষয় জনগনের সামনে আরো সুনির্দিষ্টভাবে তুলে ধরতে পারলে, আন্দোলনে দলীয় কর্মী সমর্থকের বাইরের সাধারন জনগনকে আরো বেশি সম্পৃক্ত করা সম্ভব হবে। 

একটা বিষয় খুব গুরুত্ব দিয়ে বলতে চাই, পুরনো পদ্ধতির আন্দোলনের মাধ্যমে এরকম একটি ডামি সরকার, যারা নিজেরা ভোটে নির্বাচিত হয়ে আসেনি, যারা রাষ্ট্রের প্রায় সকল প্রতিষ্ঠানের শীর্ষমহলকে সরকারের সমর্থক করে তুলতে পেরেছে, যারা নিজেরাই এখন সরকারি দুর্বৃত্তপনা ও লুটপাটের অংশীদার, তাদের সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে জয়ী হওয়া যথেষ্ট কঠিন। কিন্তু উল্টাদিকে এটাও সত্য,এই সরকারের কোন নৈতিক ভিত্তি নেই, তাই তাদের পক্ষে কোন ন্যায়সঙ্গত, যুক্তিগ্রাহ্য, নিয়মতান্ত্রিক শান্তিপুর্ণ আন্দোলনকে মোকাবেলা করা সম্ভব হবে না। আন্দোলনের নেতৃত্ব যদি সাহসের সাথে দাঁড়াতে পারে, মিথ্যা মামলা, জেল জুলুমকে পরোয়া না করে স্বেচ্ছায় কারাবরণের মত কর্মসূচি গ্রহণ করতে পারে, হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ আসামী যদি থানায়, আদালতে, জেলগেটে যেয়ে কারাবরণের জন্য হাজির হয়, তাহলে এই সরকারের ভয় দেখানোর পুরনো কৌশলটি ভেঙে পড়বে। জনগণের স্রোতকে তারা আর ঠেকাতে পারবে না। আন্দোলনকে সেই পথে পুনর্গঠিত করার জন্য নীতিনিষ্ঠ, গ্রহণযোগ্য, দৃঢ়, দূরদর্শী ও সাহসী নেতৃত্বকে দায়িত্ব দিতে হবে। 

দেশ : আপনি কি মনে করেন এসরকারের পদত্যাগ বা উৎখাত বলুন কোনোটাই সাধারণ জনগণ চায় না বা তাদের সায়-ও নেই। কারণ তারা অতীতে অনেকের শাসন দেখেছে। তাদের লুটপাট ও স্বাধীনতা-মুক্তিযুদ্ধের চেতনাও দেখেছে - আর এমন ধরনের অনীহার কারণেই কি মাঠের আন্দোলন নিয়ে সাধারণ জনগণের মাথা ব্যাথা নেই..তা সেজন্য দূরে ছিল। এবং তা-ই আন্দোলন ব্যর্থ হয়েছে?

অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম : না, জনগণ এ সরকারের পতন চেয়েছে, পতন চায়। কিন্তু জনগণ শান্তিপুর্ণ পথে, গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ধারায় যেভাবে তাদের মনোভাব জানান দিয়েছে, সেই মনোভাবের প্রতি সম্মান জানানোর মতো গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ এই দলের মধ্যে আর বিন্দু পরিমাণও অবশিষ্ট নেই। সরকার রাষ্ট্রের প্রায় সকল প্রতিষ্ঠানের কর্তাব্যাক্তিদেরকে অনৈতিক সুযোগ- সুবিধা দিয়ে, তাদের নিজেদের লুটপাট ও পাচারের অংশীদারে পরিণত করেছে। কোন কোন ক্ষেত্রে ‘ব্যবসায়ী’ এবং ‘প্রশাসন’ রাজনীতিবিদদের বহুগুণে ছাড়িয়ে গেছে এবং সরকারে বদলে তারা নিজেরাই মাফিয়াতে রূপান্তরিত হয়ে গেছে। শুদ্ধাচার পুরস্কারপ্রাপ্ত পুলিশের সদ্যবিদায়ী আইজি বেনজীরের অর্থ-সম্পদ কিংবা ‘অল প্রাইম মিনিষ্টারস মেন’ খ্যাত সাবেক সেনাপ্রধানের বিষয়টা বিবেচনায় নিলেই দেশের চিত্রটা বোঝা যায়। তো এরকম একটা মাফিয়া সিন্ডিকেটের পৃষ্ঠপোষক সরকার, যাদের কাছে প্রচুর টাকা, প্রচুর অস্ত্র-গোলাবারুদ, প্রচুর বেতনভুক্ত দলীয় কর্মচারি, দালাল শিক্ষক, সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী, লেখক, শিল্পী, সাংস্কৃতিক কর্মী রয়েছে, যারা রাষ্ট্রীয় বা সরকারি হত্যাকে পর্যন্ত জায়েজ করার জন্য উন্মুখ হয়ে বসে থাকে, তাদেরকে পুরনো কায়দার আন্দোলন দিয়ে পরাজিত করা বা হটিয়ে দেওয়া সহজ নয়। সে জন্যই হঠিয়ে দেওয়া যায়নি। এছাড়া সরকারের লোকজন যেহেতু এদেশকে আর তাদের নিজেদের দেশ মনে করে না, এরা যেহেতু এই ভূখণ্ড আর জনগণকে স্রেফ তাদের লুটের সামগ্রী মনে করে, তাই দেশের স্বার্থ বিকিয়ে দেওয়ার মত যেকোন দেশদ্রোহী সিদ্ধান্তও তারা নিতে পারে এবং এ প্রক্রিয়ায় তারা রাষ্ট্রীয় সিন্ডিকেটের পাশাপাশি কথিত ‘বিদেশী বন্ধু’ রাষ্ট্রগুলোর বেপরোয়া সমর্থনও কিনে নেয়। 

তবে এটাও সত্য, অতীতের সরকারগুলি কেউ এদের চেয়ে গুনগতভাবে আলাদা ছিলো না এবং ক্ষমতার পালা বদল হয়ে অপরপক্ষ ক্ষমতায় এলেই রাতারাতি দেশের এই দূরাবস্থা দূর হয়ে যাবে, জনগণ এটাও মনে করে না। দৃঢ়বদ্ধ আন্দোলন গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এ বাস্তবতা অবশ্যই একটা প্রতিবন্ধকতা কিন্তু এ প্রতিবন্ধকতার কারণেই আন্দোলন ব্যর্থ হয়েছে বিষয়টা তেমন নয়।

দেশ : জনগণ কি সরকারের উন্নয়নকর্মে সন্তুষ্ট হয়ে আপনাদের প্রত্যাখ্যান করেছে?

অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম : সরকার এমন একটা বয়ান দেওয়ার চেষ্টা করে কিন্তু এই বয়ানের উপর তাদের নিজেদেরই কোন আস্থা নেই, আস্থা থাকলে তারা একটি অবাধ-নিরপেক্ষ নির্বাচন করার সাহস করতে পারতো। আমরা বরারর বলে আসছি, গত ১৫ বছরে উন্নয়নের নামে যে পরিমাণ লুটপাট করা হয়েছে, সেই লুটপাটকৃত সম্পদ যদি পাচার না করে দেশে রাখা যেতো, তাহলেও দেশে অনেকের কর্মসংস্থান হতে পারতো, দেশের আরো তিনগুণ বেশি উন্নয়ন হতে পারতো। কিন্তু এ সরকার,তা না করে দেশের ভবিষ্যত পর্যন্ত বন্ধক দিয়ে ঋণ এনে তাও পাচার করেছে। এখন ঋণ পরিশোধের জন্য ঋণ করতে হচ্ছে। ‘ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্টের’ (জনসংখ্যার অধিকাংশ কর্মক্ষম তরুণ) সুবিধার মধ্যগগণে থাকা অবস্থায় একটা দেশের ভবিষ্যত বিক্রি করা শেষ, আর তারা চরম বেহায়ার মতো উন্নয়নের গালগল্প দিয়ে যাচ্ছে। আমাদের চেয়ে ২৪ গুণ বেশি সময় যুদ্ধ করে আমাদের অনেক পরে স্বাধীন হয়েছে ভিয়েতনাম, আমাদের যুবকরা সেই দেশে পর্যন্ত কামলা দেওয়ার জন্য ছুটে যাচ্ছে আর ‘সবচাইতে কম সময়ে সবচেয়ে বেশি কোটিপতি হওয়া’ তস্করেরা দেশের জনগণের সাথে উন্নয়নের মশকরা করে যাচ্ছে। তারা যত সময় নিয়ে যত পরিমাণ টাকা খরচ করে যে পরিমাণ উন্নয়ন করেছে তার অর্ধেক সময়ে, এর চেয়ে অর্ধেক খরচে, এর চেয়ে অনেক টেকসই উন্নয়ন করার জন্য কোন যোগ্যতার প্রয়োজন নেই শুধু দেশপ্রেম আর সততাই যথেষ্ট ছিলো।

মানুষ এখন সবকিছুই জানে এবং বুঝে। মানুষ একটা বাস্তবায়নযোগ্য কর্মসূচি আর একটা বিশ্বস্ত এবং সাহসী নেতৃত্ব ও সংগঠনের প্রতীক্ষায় আছে। দেশ একটা গুণগত পরিবর্তনের দ্বরপ্রান্তে এবং এটা ঘটাবেই।

শেয়ার করুন