০১ মে ২০১২, বুধবার, ০১:৫৮:০০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
যুক্তরাষ্ট্রে এবার বন্দুকধারীর গুলিতে তিন আইনশৃংলাবাহিনীর সদস্য নিহত ‘বিশেষ চাহিদা সম্পন্নদের প্রতিভা বিকাশে কোন ধরনের প্রতিবন্ধকতা রাখা যাবে না’ সরকার ও বেসরকারি উদ্যোগে দরিদ্রমুক্ত দেশ গড়ে উঠবে - আসাদুজ্জামান খান কামাল ৭০ শতাংশ মৃত্যু অসংক্রামক রোগে, বাজেটে বরাদ্দ বৃদ্ধির দাবি ‘বিদেশে দেশবিরোধী অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে স্থানীয় আইনে ব্যবস্থা নিন’ ভূল স্বীকার করে সরে দাড়ানোয় একজনের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার বাফেলোতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে দুই বাংলাদেশী নিহত ‘শেরে বাংলা আপাদমস্তক একজন পারফেক্ট বাঙালি ছিলেন’ বিএনপির বহিস্কৃতদের জন্য সুখবর! মে দিবসে নয়পল্টনে বিএনপির শ্রমিক সমাবেশ


৬ ডিসেম্বর সংবিধান সংরক্ষণ দিবসে জাপার আলোচনা
দেশ রিপোর্ট
  • আপডেট করা হয়েছে : ১৩-১২-২০২৩
৬ ডিসেম্বর সংবিধান সংরক্ষণ দিবসে জাপার আলোচনা যুক্তরাষ্ট্র জাপার সভায় নেতৃবৃন্দ


বাংলাদেশের সংবিধান সংরক্ষণ দিবস উপলক্ষে গত ৮ ডিসেম্বর শুক্রবার সন্ধ্যায় এস্টোরিয়ার একটি রেস্টুরেন্টে জাতীয় পার্টি যুক্তরাষ্ট্র শাখার উদ্যোগে এক বিশেষ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সংগঠনের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী আব্দুর রহমানের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক সাবেক ছাত্রনেতা আবু তালেব চৌধুরী চান্দুর পরিচালনায় আলোচনা সভায় উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন জাপার উপদেষ্টা মোহম্মদ আলী, উপদেষ্টা আবদুল বাসেত, উপদেষ্টা মনির আহমেদ, ‍সিনিয়র সহ-সভাপতি জসিম চৌধুরী, সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট হারিস উদ্দিন আহমেদ, সহ-সভাপতি আজাহারুল হক খোকা, সহ-সভাপতি আবুল বাসার মিলন, যুগ্ম-সাংগঠনিক সম্পাদক মীর জাকির, যুববিষয়ক সম্পাদক শফি আলম, যুগ্ম-প্রচার সম্পাদক ওয়াহিদ ফেরদৌস, জাতীয় যুব সংহতির মোজাফ্ফর হোসেন, জাতীয় ছাত্রসমাজের আব্দুর রশিদ, সদস্য আবদুল কাদের, সদস্য হাফিজুর রহমান, সদস্য মো. মহসিন, জতীয় শ্রমিক পার্টি আবদুল মোতালেব, সদস্য এম ডি মুসলিম প্রমুখ।

আলোচনায় বক্তারা বলেন, ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেস্বর বাংলাদেশের সফল রাষ্ট্রপতি ও পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ সংবিধান সমুন্নত রেখে তৎকালীন বিরোধী জোট ও সুশীল সমাজের দাবির প্রতি সম্মান দেখিয়ে নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠ নির্বাচনের জন্য তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দিনের কাছে বিনা রক্তপাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছিলেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় আজও সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন করতে হয়। মানুষ মারা যায় শুধু নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য। কিন্তু ক্ষমতালোভীরা তা দিতে চায় না। নুর হেসোন ও ডাঃ মিলনের আত্মত্যাগের কথা তারা স্মরণ করে না। তাদের লক্ষ্য হচ্ছে ভোট চুরি এবং ভোট ডাকাতি করে ক্ষমতায় থাকা। সেই সঙ্গে গণতন্ত্রকামী মানুষের নির্যাতন, গুম এবং হত্যা। তারা আরো বলেন, বর্তমান সরকারের কাছে গণতন্ত্র ও দেশের মানুষ এখন আর নিরাপদ নয়। যারা আজ স্বৈরাচার পতন দিবস পালন করে তাদের বলবো আগে আয়নায় নিজের চেহারা দেখুন। বাংলাদেশের আগামী নির্বাচন যাতে সকল দলের অংশগ্রহণে সুষ্ঠু এবং গ্রহণযোগ্য হয় সেই ব্যবস্থা করুন। তারা বলেন, আজ দেশের মানুষের নাভিশ্বাস অবস্থা। দ্রব্যমূল্য ক্রয় ক্ষমতার বাইরে, বাজারে গেলে মানুষের মাথায় হাত দিতে হয়, সাধারণ মানুষ তাদের চাহিদা মতো খাদ্য সংগ্রহ বা বাজার করার সক্ষমতা নেই। মানুষ যাতে দু’মুঠো ভাত খেতে পারে, সেই ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তারা সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।

শেয়ার করুন