২৮ এপ্রিল ২০১২, রবিবার, ০৭:৪৫:৪৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
‘শেরে বাংলা আপাদমস্তক একজন পারফেক্ট বাঙালি ছিলেন’ বিএনপির বহিস্কৃতদের জন্য সুখবর! মে দিবসে নয়পল্টনে বিএনপির শ্রমিক সমাবেশ উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেয়ার জের, বিএনপির বহিস্কার ৭৬ থাইল্যান্ডের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর আহ্বান ‘ব্রাজিল থেকে জীবন্ত গরু আনা সম্ভব, তবে প্রক্রিয়া জটিল’ খালেদা জিয়ার সঙ্গে মির্জা ফখরুলের ঘন্টাব্যাপী সাক্ষাৎ বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে - হাবিবুল মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের প্রতিবেদন অনুমান ও অপ্রমাণিত অভিযোগ নির্ভর- পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়


টাইম টিভি ও বাংলা পত্রিকা’র বর্ষপূর্তিতে কংগ্রেসম্যান হেকিম জেফরি
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশী কমিউনিটির অবদান গুরুত্বপূর্ণ
ইউএনএ
  • আপডেট করা হয়েছে : ২০-১২-২০২৩
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশী কমিউনিটির অবদান গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখছেন কংগ্রেসম্যান হেকিম জেফরি


যুক্তরাষ্ট্রে রাজনীতি, অর্থনীতি, শিক্ষা-সংস্কৃতিসহ সব অঙ্গণের অগ্রগতিতে বাংলাদেশী কমিউনিটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। আর নিউইয়র্কে বাংলাদেশী কমিউনিটি একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। এসব কথা বলেছেন যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসে ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রধান নিউইয়র্কের ৮ম কংগ্রেসনাল ডিস্ট্রিক্টের নির্বাচিত প্রতিনিধি হেকিম জেফরি। নিউইয়র্ক থেকে প্রচারিত বাংলাদেশী কমিউনিটির প্রধানতম সংবাদমাধ্যম টাইম টেলিভিশন ও সংবাদপত্র সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা’র বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন। নিউইয়র্ক সিটি মেয়র এরিক অ্যাডামস, ইউএস কংগ্রেসম্যান জামাল বোম্যানসহ মূলধারার রাজনীতির গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ এই অনুষ্ঠানে আমিন্ত্রিত অতিথি হিসেবে অংশ নেন। 

টাইম টেলিভিশনের ৯ম ও বাংলা পত্রিকা’র ২৭তম বর্ষপূর্তি উদযাপনে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বাংলাদেশী কমিউনিটির সর্বস্তরের মানুষেরা সমবেত হয়েছিলেন এই আনন্দ আয়োজনে। নিউইয়র্কের উডসাইডে টিবেটান কমিউনিটি সেন্টারে গত শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে কমিউনিটির গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সম্মানিত করা হয়। তাদের হাতে সম্মাননা তুলে দেন কংগ্রেসম্যান হেকিম জাফরি। 

কোভিড-১৯ অতিমারির সময় কমিউনিটির পাশে দাঁড়িয়েছিলেন যে মানুষগুলো তাদেরই এই সম্মাননা জানানো হয় টাইম টেলিভিশনের পক্ষ থেকে। যাদের মধ্যে রয়েছেন চিকিৎসক, সাংবাদিক, আইনজীবী, ব্যবসায়ী তথা কমিউনিটির নেতৃবর্গ। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ইউএস কংগ্রেসে ডেমোক্র্যাট দলের নেতা কংগ্রেসম্যান হেকিম জেফরি তার পক্ষ থেকে টাইম টেলিভিশন-কে কংগ্রেসনাল প্রক্লেমোশন সম্মাননা তুলে দেন। সম্মাননাটি গ্রহণ করেন টাইম টিভির সিইও আবু তাহের। 

বর্ণাঢ্য এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে আরও যোগ নিউইয়র্কের স্টেট সিনেটর জন লু, উগান্ডান বংশোদ্ভুত স্টেট অ্যাসেম্বলীম্যান জোহরান মামদানি, অ্যাসেম্বলীওম্যান জেনিফার রাজকুমার, সিটি কাউন্সিলম্যান শেখর কৃষ্ণান, যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশী কমিউনিটির নতুন প্রজন্মের তিন তরুণ মোটিভেশনাল স্পিকার প্রিসিলা, মরিয়ম মাসুদ ও ফাতিহা আয়াত প্রমুখ।

পাঁচ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে পরিচালিত অনুষ্ঠানমালার মাধ্যমেও ফুটিয়ে তোলা হয় উত্তর আমেরিকার বাংলাদেশী কমিউনিটির উন্নয়নে টাইম টেলিভিশন ও বাংলা পত্রিকা কতটুকু ভূমিকা রাখতে পেরেছে তার নানা দিক। সম্পাদক ও সিইও আবু তাহের তার বক্তৃতায় তুলে ধরেন টাইম টেলিভিশন ও বাংলা পত্রিকা’র যাত্রাকালের নানা চড়াই উৎড়াই। এবং সামনে এগিয়ে চলার শপথ। বিশেষ করে কোভিড-১৯ এর অতিমারির সময়ে এই দুটি সংবাদমাধ্যমকে হাতিয়ার করে কমিউনিটিকে সর্বোচ্চ চেষ্টায় সহায়তা দিতে তারা পাশে ছিলেন সেটা উল্লেখ করেন আবু তাহের। একই সঙ্গে সেই প্রচেষ্টায় কমিউনিটির অনেককেই যেমন পাশে পেয়েছিলেন সেটাও কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ করেন তিনি। আর সে কারণেই এই বর্ষপূর্তির অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে তাদের সম্মানিত করা হয়।

অনুষ্ঠানে কংগ্রেম্যান হাকিম জেফরিস তার বক্তব্যে টাইম টেলিভিশনের উদ্বোধনী দিনের কথা স্মরণ করে বলেন, মাত্র ৯ বছরে প্রতিষ্ঠানটি কমিউনিটির গন্ডি ছাড়িয়ে বৃহত্তর পরিসরে ভূমিকা রাখতে পারছে, এটা গৌরবের। একই কথা উঠে আসে মেয়র এরিক অ্যাডামসের কণ্ঠেও। তিনি বলেন, টাইম টেলিভিশন নিউইয়র্কের মূল ধারায় গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। 

অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন নিউইয়র্কে মূলধারার রাজনীতিতে এগিয়ে যাওয়া বাংলাদেশী মেরী জোবায়দা, অনুষ্ঠানের টাইটেল স্পন্সর কুইক মানি এক্সচেঞ্জ’র সিইও মনির হোসাইন, ডা. মাসুদুর রহমান, সাপ্তাহিক বাংলাদেশ সম্পাদক ওয়াজেদ এ খান, কুইন্স ডেমেক্র্যাটিক পার্টির ডিষ্ট্রিক্ট এট লার্জ এটর্নী মঈন চৌধুরী, কমিউনিটি অ্যাক্টিভিস্ট মোহাম্মদ আলী, ফার্মাসিস্ট সাহাব আহমদ, ফ্লোরিডা থেকে আগত বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও রাজনীতিক দিনাজ খান, এটর্নী প্যারী ডি সিলভা, শহীদ উদ্দিন, শেখ আল মামুন, অভিনেত্রী ও মডেল মোনালিসা প্রমুখ। 

বক্তারা সকলেই বাংলাদেশী কমিউনিটির পাশে থাকার জন্য টাইম টেলিভিশন ও বাংলাপত্রিকাকে তাদের ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।

অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত হাফিজ আব্দুল্লাহ মুত্তাকি, বাইবেল থেকে পাঠ করেন ডেভিড সরকার এবং গীতা থেকে পাঠ করেন সবিতা দাস। এরপর বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে মূল অনুষ্ঠান শুরু হয়। সবশেষে বাংলাদেশ থেকে আগত এবং নিউইয়র্কের স্থানীয় শিল্পীদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এতে বাংলাদেশের জনপ্রিয় শিল্পী দিনাত জাহান মুন্নী ও বাউল কালা মিয়া সঙ্গীত পরিবেশন করেন। এছাড়াও বাপা’র শিল্পীরা দলীয় নৃত্য ও সঙ্গীত পরিবেশন করেন। অনুষ্ঠান উপস্থাপনায় ছিলেন ফাতেমা শাহাব রুমা। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন সংগঠন, প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির পক্ষ থেকে বাংলা পত্রিকা’র সম্পাদক ও টাইম টিভি’র সিইও আবু তাহেরকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। 

‘আওয়ার হিরো’ সম্মাননা পেলেন যারা

মহামারী করোনাকালে মানবতার পাশে দাঁড়িয়ে অসামান্য ভূমিকা রেখেছেন তাদের মধ্যে প্রায় অর্ধশত জনকে (সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানসহ) টাইম টেলিভিশন ও বাংলা পত্রিকা’র পক্ষ থেকে সম্মাননা প্রদান করা হয়। এরা হলেন: প্রফেসর ডা. জিয়াউদ্দিন আহমেদ, সাপ্তাহিক পরিচয় সম্পাদক নাজমুল আহসান, লেখক-সাংবাদিক ও বিশ্লেষক হাসান ফেরদৌস, ডা. মাসুদুল হাসান, ডা. মাসুদুর রহমান, ডা. মজিবুর রহমান মজুমদার, ডা. খন্দকার এম রহমান, ডা. বর্ণালী হাসান, ডা. আতাউল ওসমানী, ডা. বিএম আতিকুজ্জামান, ডা. মোহাম্মদ আলম, ডা. সাঈদুর রহমান চৌধুরী, ডা. এনামুল সবুর, ড. নূরুন বেগম পিএইচডি, ডা. মঞ্জুর মোর্শেদ, এটর্নী নাজমুল আলম, এটর্নী শেখ সেলিম, এটর্নী মীর মিজানুর রহমান, এটর্নী আহসান হাবীব, এটর্নী পেরী ডি সিলভার, এটর্নী মঈন চৌধুরী, এটর্নী মোহাম্মদ এ আজীজ, এটর্নী ইশরাত সামী, এটর্নী অশোক কর্মকার, মরহুম কামাল আহমেদ (বাংলাদেশ সোসাইটি), ফার্মাসিস্ট শাহাব আহমেদ, মাহতাবুর রহমান (আল হারমাইন), গিয়াস আহমেদ (ইমিগ্রেন্ট হোম কেয়ার), শাহ নেওয়াজ (গোল্ডেন এজ হোমকেয়ার), আবু জাফর মাহমুদ (আলেগ্রা হোমকেয়ার সার্ভিস), শেখ আল মামুন (মামুন টিউটোরিয়াল), মোহাম্মদ খলিলুর রহমান (খলিল গ্রুপ), আব্দুল ওয়াহেদ চৌধুরী (ডায়নামিক ট্যাক্স এন্ড একাউন্টিং সার্ভিসেস), আরমান চৌধুরী সিপিএ, আহাদ আলী সিপিএ, মোহাম্মদ চিশতী সিপিএ, শমসের আলী (অ্যাপলো ইন্স্যুরেন্স), সাংবাদিক হাবিবুর রহমান ও এবিএম সালাহউদ্দিন আহমেদ, সালে উদ্দিন সাল (পার্কচেষ্টার রিয়েল এস্টেট), মোহাম্মদ হাসেম (কর্ণফুলী ট্যাক্স), মিয়া মোহাম্মদ আফজাল (সেন্ড একাউন্টিং), তোফায়েল চৌধুরী (গ্রীন মেকানিক্যাল), সোহেল আহমেদ ও জাবেদ উদ্দিন (এস্টোরিয়া ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন), মইনুজ্জামান চৌধুরী (ইনভেস্টর), ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার (জ্যামাইকা বাংলাদেশ ফ্রেন্ডস সোসাইটি), আলীম উদ্দিন (গ্লোবাল এয়ার সার্ভিস), মোহাম্মদ আবুল কাশেম (কোর ক্রেডিট রিপেয়ার), কাজী হেলাল আহমেদ (আইএফডিসি ক্যাপিটাল গ্রুপ), সেলিনা উদ্দিন (রিয়েলটর), তালুকদার সিফাত রায়হান, বিলাল আহমেদ চৌধুরী (ফোর স্টার ডিষ্ট্রিবিউটর), আরমান চৌধুরী সিপিএ, নাঈমা খান (খানস টিউটোরিয়াল), আবু বকর হানিপ (ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি অব সাইয়েন্স এন্ড টেকনোলজি), আলহাজ শামসুল ইসলাম (ফাতেমা ব্রাদার্স), শাহীন খালিক (কাউন্সিলম্যান, পেটারসন), ফরিদা ইয়াসমীন (বাফা), জাহিদ মিন্টু (গ্রেটার নোয়াখালী সমিতি), আকিব হোসাইন (মেডোব্রুক মর্টগেজ), আব্দুর রহিম হাওলাদার (পপুলার ড্রাইভিং স্কুল), মোহাম্মদ আলী ও আমিন মেহেদী (বাংলাদেশী-আমেরিকান সোসাইটি), ইকবাল আলী (সিটি পার্ক ওজনপার্ক সিভিলিয়ার পেট্রোল), আবু নাসের (এসএনআর কন্সট্রাকশন), ড. জাহাঙ্গীর কবীর (লীড টিচার), কবীর চৌধুরী (মক্কা মাল্টি সার্ভিসেস), সুসান ল্যাকার (কোপেল মাজদা গ্রুপ), নূরুল হুদা হারুন (ওমনি মর্টগেজ), জাকির চৌধুরী সিপিএ, প্রফেসর এহতেশামুল হক (সাউথ ইস্ট ইউএসএ), নাফিউল ইসলাম পান্না (ইউনিভার্সেল ফারফিউম), দিনাজ খান (ইউএস এক্সচেঞ্জ ইন ফ্লোরিডা), মোহাম্মদ এফ রহমান জহির (বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব ফ্লোরিডা), মোহাম্মদ বদরুল হক (মরিয়ম ফুড), এম এ আজীজ (ইউটিসি এসোসিয়েটস), গোলাম মওলা মানিক (মুন্সী আখতার আলী ওয়েলফেয়ার সোসাইটি), মুফতি মোহাম্মদ ইসমাইল (আল নূর কালচারাল সেন্টার), সালাম ভূইয়া (বিসমিল্লাহ হালাল পোল্ট্রি), তুষার ভূইয়া (রিয়েল এস্টেট), ওয়াসি চৌধুরী (ওয়াসি চৌধুরী এন্ড এসোসিয়েটস), মইনুল ইসলাম (মেগা হোম রিয়েলটি), ফাহিম জান (রেসিডেন্টশিয়াল মর্টগেজ ব্যাংকার), সৈয়দ আল আমীন রাসেল (ফ্রেস রুটি পরটা), মাহবুবুর রহমান মুন্না (সিলেট মটরস), রকি আরিয়ান (স্টার ফার্নিচার), গৌরভ কুটারী (পার্কচেষ্টার ফ্যামিলি ফার্মেসী), মেরী জোবায়দা (কমিউনিটি অ্যাক্টিভিষ্ট), মৌমিতা আহমদ (কমিউনিটি অ্যাক্টিভিষ্ট), আনোয়ার খান (ওজনপার্ক), ইফতেখার চৌধুরী রিংকু (চেভরন এন্ড চৌধুরী এন্টারপ্রাইজ), মোহাম্মদ মনির হোসেন (কিক মানি সার্ভিসেস), খলিল আহমেদ (প্রিমিয়াম ফুডস), মোহাম্মদ গিয়াস আহমেদ (বি এন্ড আর পারফিউম), দেওয়ান এম আলামীন (টিডিএস ইন্স্যুরেন্স ব্রোকারেজ), মামুনুর রশীদ (প্রো হেলথ হোমকেয়ার), মোহাম্মদ শামসুদ্দীন বাসার (গ্লোবাল ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস), রুহুল আবেদীন (গ্লোবাল মাল্টি সার্ভিসেস), মনির আহমেদ (বিডি ট্যাক্স এন্ড অ্যাকাউন্টিং), সৈয়দ জাকি হোসেন (পিনটেল কফি), ইসমাইল আহমেদ (আই রিকম), জুয়েল আহমেদ (আফতাব সুপার মার্কেট), মাইনুদ্দীন পিন্টু, সাইফুল ইসলাম, আসিফ চৌধুরী, স্মার্ট টেক আইটি সলিউশন ও বাংলাদেশী-আমেরিকান কালচারাল এসোসিয়েশন (বাকা)।

শেয়ার করুন