০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, শুক্রবার, ০২:৬:৪২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্ন্যাপ সুবিধা ফিরলেও কঠোর নিয়মে বিপাকে ৪০ মিলিয়ন মানুষ মসজিদে ধারাবাহিক হামলা, উদ্বেগে মুসলিম সম্প্রদায় ফেব্রুয়ারি ১ থেকে রিয়েল আইডি ছাড়া বিমানযাত্রায় লাগবে ৪৫ ডলারের ফি নিউইয়র্কে শীতকালে ঘর গরম রাখার জন্য এনার্জি সহায়তার আবেদন শুরু দারিদ্র্যপীড়িত দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন স্থায়ীভাবে বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের ১৯ দেশের গ্রিনকার্ডধারীদের পুনর্মূল্যায়ন শুরু তারেকের ‘ফেরা ইস্যু’ ঘোলা পানিতে মাছ শিকারে চেষ্টা বিডিআর বিদ্রোহের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের কমিশন রিপোর্টে তোলপাড় রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ মর্যাদায় খালেদা জিয়া ১১ মাসে ২৮ জন বাংলাদেশী ভারতীয় সীমান্ত রক্ষীবাহিনী কর্তৃক নিহত হয়েছে


লঙ্কার বিপক্ষে হারের নেপথ্যে সেই ব্যাটিং
নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট করা হয়েছে : ১০-০৯-২০২৩
লঙ্কার বিপক্ষে হারের নেপথ্যে সেই ব্যাটিং লিটন আউট। কিন্তু তিনি সম্ভবত সন্দিহান ছিলেন। আত্ববিশ্বাসে ঘাটতি ছিল তারও/ছবি সংগৃহীত


শ্রীলঙ্কার জয়ে বাংলাদেশ দল খুশী হতে না পারলেও হাতুরাসিংহের খুশী হতে নেই কোনো বারণ। কারন তার জন্মস্থানটা যে শ্রীলঙ্কাই। মনে মনে তিনি খুশী হলেও হতে পারেন। ২১ রানেই তো হেরেছে তার নির্দেশনা দেয়া দল। 

তবে বাংলাদেশ দল নিয়ে তার অভিজ্ঞতা অর্জনের যে কাটাছেড়া, তার বলী হচ্ছে বাংলাদেশ এশিয়া কাপে। এমন শ্রীলঙ্কা দলের বিরুদ্ধে ২৫৮ রান করে জিততে না পারা, এটা বাংলাদেশ দলের জন্য বড্ড বেমানান। বিশেষ করে একই কন্ডিশনে এই শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে খেলে যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছিল, সেটাতে হারলেও ওই অভিজ্ঞতা আজ কাজে লাগানোর কথা। কিন্তু কে সেটা কাজে লাগাবেন। তারুন্যনির্ভর দল। অভিজ্ঞ খেলোয়াড় নেই বললেই চলে। বাংলাদেশের মারটা এখানেই। 

প্রেসারে খেলতে পারেনা। তছনছ হয়ে যায় ব্যাটিং লাইন। 

তবে এ ম্যাচটা হেরে যাবার লজ্জা অনেক। আর মাত্র এক ম্যাচ বাকী। ভারতের বিপক্ষে। সেখানে জয় আশা করা কিতাবি বাক্য। ফলে অর্জন শুন্য নিয়েই ফিরতে হবে সাকিবদের ঢাকায়। 

এ ম্যাচে প্রথম ব্যাটিং করে অনেক পরিশ্রম করে ২৫৭ করেছিল শ্রীলঙ্কা। উইকেট না বুঝলে অনেক দল দেখে শিখে। বহুকষ্টে যখণ ওই রান করেছে লঙ্কা। তখন রান করতে প্রবলেম হবে বাংলাদেশেরও। এটা বোঝা উচিৎ ছিল। কিন্তু ইজি জয়ের পথে যাওয়া ব্যাটসম্যানদের অতি আত্ববিশ্বাস ডুবিয়েছে। ২৩৬ রানে শেষ উইকেট। ওভার তখনও বাকী। অলআউট ৪৮. ১ ওভারে। দ্বায়িত্বশীল ব্যাটসম্যানরা বরাবরের মতই ব্যর্থ। লিটন দলে ফিরলেও মেরাজকে ওপেনিংয়ে খেলানোর মর্ম বোঝা যায়নি। বরং লোয়ার অর্ডারে মিরাজ থাকলে ম্যাচটা বেরও হয়ে যেতে পারতো।


ওপেনিংয়ে দ্বায়িত্বশীল একজন সাইটলাইনে। তিনি আনামুল বিজয়। অথচ মিরাজকে টেনে তোলা। এভাবে ওলটপালট দলের খেলোয়াড়দের মনবল চুরমার হয়। এ ম্যাচে যার প্রমান। দু’এক ম্যাচে হতে পারে। তাই বলে প্রতিটা ম্যাচেই। মিরাজ কবে ওপেনিংয়ে খেললো। এ পর্যায়ে এসে শক্তিশালী দলের বাঘা বাঘা পেসারের মুখে প্রাকটিসহীন ও অভ্যাস না থাকা একজন খেলিয়ে দিলেই হলো? দল সিলেকশন ও ব্যাটিং অর্ডারের এ এলেমেলো অবস্থা কী বিশ্বকাপেও চলবে সেটা কে জানে! 


শেয়ার করুন