২৮ এপ্রিল ২০১২, রবিবার, ১০:০৯:৪১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
‘শেরে বাংলা আপাদমস্তক একজন পারফেক্ট বাঙালি ছিলেন’ বিএনপির বহিস্কৃতদের জন্য সুখবর! মে দিবসে নয়পল্টনে বিএনপির শ্রমিক সমাবেশ উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেয়ার জের, বিএনপির বহিস্কার ৭৬ থাইল্যান্ডের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর আহ্বান ‘ব্রাজিল থেকে জীবন্ত গরু আনা সম্ভব, তবে প্রক্রিয়া জটিল’ খালেদা জিয়ার সঙ্গে মির্জা ফখরুলের ঘন্টাব্যাপী সাক্ষাৎ বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে - হাবিবুল মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের প্রতিবেদন অনুমান ও অপ্রমাণিত অভিযোগ নির্ভর- পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়


মোমেন শোলে বৈঠক
মত প্রকাশের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষার গুরুত্ব
দেশ রিপোর্ট
  • আপডেট করা হয়েছে : ২০-০৯-২০২৩
মত প্রকাশের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষার গুরুত্ব


নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দফতরে ৭৮তম জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের কাউন্সেলর ডেরেক শোলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেনের সঙ্গে দেখা করেছেন।

ডেরেক শোলে তার এক্স (টুইটার) হ্যান্ডেলে একটি টুইট বার্তায় সোমবার অনুষ্ঠিত এ বৈঠকের বিষয়টি প্রকাশ করেছেন। শোলে বৈঠকের পরে টুইট বার্তায় বলেন, ‘আমরা অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষার গুরুত্বের ব্যাপারে আমাদের সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা করেছি।’ 

পরে নিউইয়র্কে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে ডা. মোমেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের অত্যন্ত উষ্ণ সম্পর্ক রয়েছে।

তিনি আরো বলেন, ‘মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এ সম্পর্ককে আরও জোরদার ও মজবুত করতে চান।’ একজন বন্ধু অন্য বন্ধুকে পরামর্শ দিতে পারে- উল্লেখ করে মোমেন বলেন, ‘আমরা তাদের অনেকগুলো পরামর্শ গ্রহণ করেছি। যদি পরামর্শ বাস্তবসম্মত হয়-তবে আমরা অবশ্যই তা গ্রহণ করব।’

শোলেট চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে ঢাকা সফর করেন। এ সময় তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং বাংলাদেশের ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তা, সুশীল সমাজের সদস্য ও মানবিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

বৈঠকগুলোতে শোলে রোহিঙ্গা সংকট মোকাবেলায় বাংলাদেশের প্রতি মার্কিন সমর্থন অব্যাহত রাখার কথা পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন এবং দেশে মানবাধিকার সুরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমন, একটি অবাধ ও উন্মুক্ত ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল গঠনে সহযোগিতার ওপর জোর দেন।

 

শেয়ার করুন