০১ মে ২০১২, বুধবার, ০৮:০৪:১৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
যুক্তরাষ্ট্রে এবার বন্দুকধারীর গুলিতে তিন আইনশৃংলাবাহিনীর সদস্য নিহত ‘বিশেষ চাহিদা সম্পন্নদের প্রতিভা বিকাশে কোন ধরনের প্রতিবন্ধকতা রাখা যাবে না’ সরকার ও বেসরকারি উদ্যোগে দরিদ্রমুক্ত দেশ গড়ে উঠবে - আসাদুজ্জামান খান কামাল ৭০ শতাংশ মৃত্যু অসংক্রামক রোগে, বাজেটে বরাদ্দ বৃদ্ধির দাবি ‘বিদেশে দেশবিরোধী অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে স্থানীয় আইনে ব্যবস্থা নিন’ ভূল স্বীকার করে সরে দাড়ানোয় একজনের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার বাফেলোতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে দুই বাংলাদেশী নিহত ‘শেরে বাংলা আপাদমস্তক একজন পারফেক্ট বাঙালি ছিলেন’ বিএনপির বহিস্কৃতদের জন্য সুখবর! মে দিবসে নয়পল্টনে বিএনপির শ্রমিক সমাবেশ


জনগণ জাতিসংঘের সাহায্য নিতে পারে: ১২ দলীয় জোট
বিশেষ প্রতিনিধি
  • আপডেট করা হয়েছে : ১৩-১২-২০২৩
জনগণ জাতিসংঘের সাহায্য নিতে পারে: ১২ দলীয় জোট হরতাল-অবরোধে সমর্থনে ১২ দলীয় জোটের মিছিল


বাংলাদেশের জনগণের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ, ভারত-রাশিয়া অনৈতিক হস্তক্ষেপ করলে দেশের জনগণ জাতিসংঘের সাহায্য নিতে পারে এমন মন্তব্য করে ১২ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ বলেছেন, যখন পুরো বিশ্ব বাংলাদেশের গণতন্ত্র, ভোটাধিকার, সুশাসন ও মানবাধিকার নিয়ে সোচ্চার তখন রাশিয়া ও ভারত বাংলাদেশের জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া খুবই দুঃখজনক। যদিও সম্প্রতি সময়ে ভারত ও রাশিয়ার এধরনের হস্তক্ষেপ রাষ্ট্রবিদ্বেষী ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের শামিল। গত ১২ ডিসেম্বর মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে অবরোধের সমর্থনে ১২ দলীয় জোটের বিক্ষোভ মিছিলটি পল্টন-বিজয়নগর মোড় ঘুরে পুনরায় পল্টন মোড় এসে শেষ হয়।

বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব ও ১২ দলীয় জোটের মুখপাত্র শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, এই সরকারের জুলুম অত্যাচারে জনগণের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। ৭ জানুয়ারি বাংলার মাটিতে নির্বাচন হবে না। দেশের জনগণ এই সরকারের পরিবর্তন চায়। গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার ফেরত চায়। এখন আমাদের একমাত্র পথ এই স্বৈরাচার সরকারের পতন নিশ্চিত করা। অন্যথায় দেশের পরিণতি খারাপের দিকে যাবে।

জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপার সহসভাপতি ও ১২ দলীয় জোটের প্রধান সমন্বয়ক রাশেদ প্রধান বলেন, দেশের সাধারণ মানুষের ওপর আওয়ামী লীগের নিদারুণ নিপীড়ন-নির্যাতন চলানো হচ্ছে। জনগণের পিঠের আঘাত না শুকাতেই এই জালীম শাহী সরকার পেটে লাথি মারা শুরু করেছে। নিত্যপণ্যের চড়া মূল্যের পাশাপাশি পেঁয়াজের দাম দুই ঘণ্টার ব্যবধানে দ্বিগুণ হয়েছে!

বিক্ষোভ মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব ও ১২ দলীয় জোটের মুখপাত্র শাহাদাত হোসেন সেলিম, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপার সহ-সভাপতি ও ১২ দলীয় জোটের প্রধান সমন্বয়ক রাশেদ প্রধান, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামী বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা মুফতি মহিউদ্দিন ইকরাম, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন মো. ফারুক রহমান, বাংলাদেশ জাতীয় দলের ভাইস চেয়ারম্যান শামসুল আহাদ।

উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ এলডিপির তমিজউদ্দিন টিটু, এম এ বাশার, আব্দুল হাই নোমান, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপার অধ্যাপক ইকবাল হোসেন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামী বাংলাদেশের আতাউর রহমান খান, এম কাশেম ইসলামাবাদী, বাংলাদেশ লেবার পার্টির হুমায়ুন কবির, শরীফুল ইসলাম, জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) নির্বাহী কমিটির সদস্য কাজী ফয়েজ আহমেদ, মেহেদী হাসান, যুব জাগপার নজরুল ইসলাম বাবলু, এলডিপি যুবদলের ফয়সাল আহমেদ, মিজানুর রহমান পিন্টু, ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশের নিজাম উদ্দিন আল আদনান, হাফেজ খালেদ মাহমুদ প্রমুখ।

শেয়ার করুন