০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, শুক্রবার, ৬:৩৪:৪৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্ন্যাপ সুবিধা ফিরলেও কঠোর নিয়মে বিপাকে ৪০ মিলিয়ন মানুষ মসজিদে ধারাবাহিক হামলা, উদ্বেগে মুসলিম সম্প্রদায় ফেব্রুয়ারি ১ থেকে রিয়েল আইডি ছাড়া বিমানযাত্রায় লাগবে ৪৫ ডলারের ফি নিউইয়র্কে শীতকালে ঘর গরম রাখার জন্য এনার্জি সহায়তার আবেদন শুরু দারিদ্র্যপীড়িত দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন স্থায়ীভাবে বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের ১৯ দেশের গ্রিনকার্ডধারীদের পুনর্মূল্যায়ন শুরু তারেকের ‘ফেরা ইস্যু’ ঘোলা পানিতে মাছ শিকারে চেষ্টা বিডিআর বিদ্রোহের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের কমিশন রিপোর্টে তোলপাড় রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ মর্যাদায় খালেদা জিয়া ১১ মাসে ২৮ জন বাংলাদেশী ভারতীয় সীমান্ত রক্ষীবাহিনী কর্তৃক নিহত হয়েছে


ঢাকা-ওয়াশিংটন সম্পর্ক এগিয়ে নিতে সিনেটর রজার মার্শালের আশ্বাস
দেশ রিপোর্ট
  • আপডেট করা হয়েছে : ০৮-০২-২০২৩
ঢাকা-ওয়াশিংটন সম্পর্ক এগিয়ে নিতে সিনেটর রজার মার্শালের আশ্বাস সিনেটর রজার মার্শালের সাথে রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান


মার্কিন সিনেটর রজার মার্শাল বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ককে আরো এগিয়ে নিতে তার সহায়তা প্রদানের কথা ব্যক্ত করেছেন। ক্যানসাস থেকে নির্বাচিত রিপাবলিকান সিনেটর রজার মার্শাল গত ৩ ফেব্রুয়ারি ওয়াশিংটন ডিসিতে তার ইউএস ক্যাপিটল হিল অফিসে যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরানের সাথে এক বৈঠকে এই আগ্রহ প্রকাশ করেন।

বৈঠকে মার্কিন সিনেটর আশা প্রকাশ করেন যে দুই দেশ সম্ভাব্য সব ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদারে কাজ করে যাবে। সিনেটর মার্শাল বাংলাদেশের অসাধারণ অর্থনৈতিক সাফল্যের প্রশংসা করেন। তিনি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের মাধ্যমে বিশ্বে শান্তি বজায় রাখার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবদানেরও প্রশংসা করেন।

রাষ্ট্রদূত ইমরান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশে যে অভূতপূর্ব আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন হয়েছে সেই বিষয়ে সিনেটরকে অবহিত করেন। তিনি বাংলাদেশের টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা, স্বাস্থ্যসেবা খাতে অগ্রগতি, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, নারীর ক্ষমতায়ন এবং দক্ষ কোভিড-১৯ ব্যবস্থাপনার কথাও তুলে ধরেন। রাষ্ট্রদূত ইমরান বাংলাদেশে মার্কিন সরকারের কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন অনুদানের জন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। রোহিঙ্গা ইস্যুর বিষয়ে অবহিত করার সময় তিনি রোহিঙ্গাদের তাদের নিজ দেশ মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনে সিনেটর রজার মার্শাল এবং মার্কিন কংগ্রেসের সমর্থন কামনা করেন।

তারা উভয়েই বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক আরো সম্প্রসারিত করা এবং দুই দেশের চমৎকার অংশীদারিত্ব আগামীতে আরো গভীর করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

শেয়ার করুন