০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, শুক্রবার, ০২:০৭:৪৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্ন্যাপ সুবিধা ফিরলেও কঠোর নিয়মে বিপাকে ৪০ মিলিয়ন মানুষ মসজিদে ধারাবাহিক হামলা, উদ্বেগে মুসলিম সম্প্রদায় ফেব্রুয়ারি ১ থেকে রিয়েল আইডি ছাড়া বিমানযাত্রায় লাগবে ৪৫ ডলারের ফি নিউইয়র্কে শীতকালে ঘর গরম রাখার জন্য এনার্জি সহায়তার আবেদন শুরু দারিদ্র্যপীড়িত দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন স্থায়ীভাবে বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের ১৯ দেশের গ্রিনকার্ডধারীদের পুনর্মূল্যায়ন শুরু তারেকের ‘ফেরা ইস্যু’ ঘোলা পানিতে মাছ শিকারে চেষ্টা বিডিআর বিদ্রোহের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের কমিশন রিপোর্টে তোলপাড় রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ মর্যাদায় খালেদা জিয়া ১১ মাসে ২৮ জন বাংলাদেশী ভারতীয় সীমান্ত রক্ষীবাহিনী কর্তৃক নিহত হয়েছে


সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ড : আবারও পেছালো তদন্ত প্রতিবেদন জমাদানের তারিখ
নিজস্ব প্রতিবেদন
  • আপডেট করা হয়েছে : ২৪-০১-২০২৪
সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ড : আবারও পেছালো তদন্ত প্রতিবেদন জমাদানের তারিখ সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি


সাংবাদিক দম্পতি সাগর ও রুনির হত্যাকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন জমাদান ১০৫ বার পেছালো। এতে হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল পিছিয়ে আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি নির্ধারণ করেছেন আদালত। গত ২৩ জানুয়ারি মঙ্গলবার এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। এদিন শেরেবাংলা নগর থানায় করা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা র‌্যাবের অতিরিক্ত সুপার খন্দকার শফিকুল আলম কোনো প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকা মহানগর হাকিম শফি উদ্দিন পরবর্তী তারিখ রাখেন। শেরেবাংলা নগর থানার সাব ইন্সপেক্টর আলমগীর হোসেন সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান। 

উল্লেখ্য, ২০১২ সালে ১১ ফেব্রুয়ারি এই হত্যাকাণ্ডের পর গত প্রায় ১২ বছরেও কোন প্রতিবেদন পাওয়া যায়নি। এ নিয়ে ১০৫ বার প্রতিবেদন দাখিল পেছানো হলো। প্রতিবেদন দিতে দেরি হওয়ায় এরআগে দুটি আদালত অসন্তোষ প্রকাশ করেন। 

এর আগে ২০২০ সালের ২ মার্চ আলোচিত এ হত্যা মামলার অগ্রগতি প্রতিবেদন হাইকোর্টে জমা দেয় র‌্যাব। প্রতিবেদনে বলা হয় এ হত্যাকাণ্ডে দুইজন অপরিচিত পুরুষ জড়িত ছিলেন। সাগর-রুনির ব্যবহৃত কাপড়ের সঙ্গে তাদের ডিএনএ’র মিল পাওয়া গেছে। ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাতে রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারের বাসায় নির্মমভাবে খুন হন মাছরাঙ্গা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সরওয়ার এবং এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনি। দুজনকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়। পরদিন ভোরে তাদের ক্ষত-বিক্ষত লাশ উদ্ধার করা হয়। 

এ ঘটনার পর রুনির ভাই নওশের আলম রোমান শেরেবাংলা নগর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। প্রথমে মামলাটি শেরেবাংলা নগর থানার মাধ্যমে তদন্ত শুরু হওয়ার পর ঢাকা মহানগর ডিবি পুলিশ হয়ে তদন্ত ভার র‌্যাবের ওপর ন্যস্ত করা হয়। মামলায় রুনির কথিত বন্ধু তানভীর রহমানসহ মোট আসামি আটজন।

শেয়ার করুন