০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, শুক্রবার, ০২:২৭:১১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্ন্যাপ সুবিধা ফিরলেও কঠোর নিয়মে বিপাকে ৪০ মিলিয়ন মানুষ মসজিদে ধারাবাহিক হামলা, উদ্বেগে মুসলিম সম্প্রদায় ফেব্রুয়ারি ১ থেকে রিয়েল আইডি ছাড়া বিমানযাত্রায় লাগবে ৪৫ ডলারের ফি নিউইয়র্কে শীতকালে ঘর গরম রাখার জন্য এনার্জি সহায়তার আবেদন শুরু দারিদ্র্যপীড়িত দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন স্থায়ীভাবে বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের ১৯ দেশের গ্রিনকার্ডধারীদের পুনর্মূল্যায়ন শুরু তারেকের ‘ফেরা ইস্যু’ ঘোলা পানিতে মাছ শিকারে চেষ্টা বিডিআর বিদ্রোহের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের কমিশন রিপোর্টে তোলপাড় রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ মর্যাদায় খালেদা জিয়া ১১ মাসে ২৮ জন বাংলাদেশী ভারতীয় সীমান্ত রক্ষীবাহিনী কর্তৃক নিহত হয়েছে


আবারও কর্মসূচিতে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন
নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট করা হয়েছে : ১৩-০৮-২০২৪
আবারও কর্মসূচিতে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন কোটা বিরোধী আন্দোলনকারীরা/ফাইল ছবি


মাঠ ছেড়ে যায়নি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশগ্রহনকারীরা। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরই তারা বলেছিল, তাদের প্রাথমিক বিজয় অর্জন হয়েছে। চুড়ান্ত বিজয় এখনও বাকী। এখন সে বিজয়ের লক্ষ্যে ছুটছেন তারা। ইতিমধ্যে সে লক্ষ্যে চার দফা দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে সপ্তাহব্যাপী ‘রেজিস্ট্যান্স উইক’ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।

মঙ্গলবার সমন্বয়ক আবু বাকের মজুমদারের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, কর্মসূচির অংশ হিসেবে আগামীকাল সারা দেশে যেসব স্থানে আমাদের জাতীয় বীরেরা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহিদ হয়েছেন, সেসব পয়েন্ট অভিমুখে ‘রোডমার্চ’ কর্মসূচি পালিত হবে। রোডমার্চে সংশ্লিষ্ট স্থানে জড়ো হয়ে আমরা ‘এক মিনিট নিরবতা পালন করব এবং শহিদদের স্মরণে দোয়া ও প্রার্থনা করব’।

স্থান ও সময় হিসেবে বিকাল ৩টায় টিএসসির রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশ নির্ধারণ করা হয়।

দাবি হিসেবে উল্লেখ করা হয়-

১. ফ্যাসিবাদী কাঠামোকে ব্যবহার করে ফ্যাসিস্ট হাসিনা এবং তার দল ও সরকার‍ যে হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে, সেগুলোর দ্রুত বিচার নিশ্চিত করতে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করতে হবে।

২. সংখ্যালঘুদের ওপর আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী মহাজোটের শরিক দলগুলোর পরিকল্পিত হত্যা, ডাকাতি ও লুণ্ঠনের মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থানকে বিতর্কিত করার প্রচেষ্টায় অংশগ্রহণকারীদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে এবং সংখ্যালঘুদের ন্যায্য দাবি মেনে নিতে হবে।

৩. প্রশাসন ও বিচার বিভাগে যারা ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে হামলা, মামলা, এবং হত্যাযজ্ঞকে বৈধতা দিয়েছে ও ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা বারংবার কায়েমের চেষ্টা করছে, তাদের দ্রুততম সময়ে অপসারণ ও নূতন সরকারে তাদের নিয়োগ বাতিল করে বিচারের আওতায় আনতে হবে।

৪. প্রশাসন ও বিচার বিভাগে যারা এতদিন বৈষম্যের শিকার হয়েছেন, তাদের জন্য দ্রুততম সময়ে সুযোগের সমতা নিশ্চিত করতে হবে।

শেয়ার করুন