০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, শুক্রবার, ০৯:৩৬:১৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্ন্যাপ সুবিধা ফিরলেও কঠোর নিয়মে বিপাকে ৪০ মিলিয়ন মানুষ মসজিদে ধারাবাহিক হামলা, উদ্বেগে মুসলিম সম্প্রদায় ফেব্রুয়ারি ১ থেকে রিয়েল আইডি ছাড়া বিমানযাত্রায় লাগবে ৪৫ ডলারের ফি নিউইয়র্কে শীতকালে ঘর গরম রাখার জন্য এনার্জি সহায়তার আবেদন শুরু দারিদ্র্যপীড়িত দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন স্থায়ীভাবে বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের ১৯ দেশের গ্রিনকার্ডধারীদের পুনর্মূল্যায়ন শুরু তারেকের ‘ফেরা ইস্যু’ ঘোলা পানিতে মাছ শিকারে চেষ্টা বিডিআর বিদ্রোহের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের কমিশন রিপোর্টে তোলপাড় রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ মর্যাদায় খালেদা জিয়া ১১ মাসে ২৮ জন বাংলাদেশী ভারতীয় সীমান্ত রক্ষীবাহিনী কর্তৃক নিহত হয়েছে


নিবন্ধন পেল জোনায়েদ সাকির গণসংহতি আন্দোলন
বিশেষ প্রতিনিধি
  • আপডেট করা হয়েছে : ১৮-০৯-২০২৪
নিবন্ধন পেল জোনায়েদ সাকির গণসংহতি আন্দোলন নিবন্ধন গ্রহণ করছেন জোনায়েদ সাকি


গণসংহতি আন্দোলন বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনে রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধিত পেয়েছে। মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) নির্বাচন কমিশনের সচিব শফিউল আজম গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল-এর কাছে নিবন্ধনের সনদ তুলে দেন। 

উল্লেখ যে, গণসংহতি আন্দোলনকে নিবন্ধন দেয়ার জন্য হাইকোর্টের দেয়া রায়ের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন যে আপিল করেছিল সেটা কমিশন প্রত্যাহার করায় হাইকোর্টের রায় বাস্তবায়নে এবং সেই সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে দলটিকে নিবন্ধন প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। নিয়ম অনুযায়ী ইতিমধ্যে সংবাদ মাধ্যমে বিজ্ঞপ্তিও দিয়েছে কমিশন। এ বিষয়ে কোন আপত্তি উত্থাপিত না হওয়ায় নির্বাচন কমিশন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ-১৯৭২ এর (চ্যাপ্টার ৬এ) বিধান বলে গণসংহতি আন্দোলনকে নিবন্ধিত করেন; যার প্রতীক ‘মাথাল’ এবং নিবন্ধন নং-৫৩।

এ সময় জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘বিদ্যমান রাজনৈতিক দল নিবন্ধন আইন ও বিধিমালা নতুন রাজনৈতিক দল গড়ে তোলার অধিকার ক্ষুণ্ণ করছে।’ এ ধরনের নিবর্তনমূলক আইন ও বিধামালা বাতিল করে রাজনৈতিক দল গঠনের জন্য সহজ ও প্রতীক অবারিত করার আহ্বান জানান তিনি। নির্বাহ সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল বলেন, ‘বিগত ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকার এই নিবন্ধন আইন কে রাজনীতির নিয়ন্ত্রণের কাজে লাগিয়েছে। গণসংহতি আন্দোলনকে নিবন্ধন না দিয়ে তার বিকাশকে বাধাগ্রস্ত করেছে। সম্পূর্ণভাবে রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে আদালতকে প্রভাবিত করে এই নিবন্ধন বন্ধ করে রাখা হয়েছিল। ফ্যাসিবাদী সরকারের পতনের ফলেই গণসংহতি আন্দোলনের নিবন্ধনের পথ খুলে যায়।’

আইনি প্রক্রিয়ায় সহায়তার জন্য গণসংহতি আন্দোলন নেতৃবৃন্দ ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া ও তার আইনজীবী দলের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন গণসংহতি আন্দোলনের রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য তাসলিমা আখতার, দেওয়ান আব্দুর রশিদ নীলু, হাসান মারুফ রুমি, মনির উদ্দিন পাপ্পু, সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য বাচ্চু ভুইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, দীপক রায়সহ নেতৃবৃন্দ।

শেয়ার করুন