২৬ মার্চ ২০২৫, বুধবার, ০১:৪৪:০৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
আজ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস বাংলাদেশ ও মেক্সিকোর মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদার এদেশে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন আমরা হতে দিব না- আখতার হোসেন সাংবাদিকতা ব্যবস্থাকে সাংবাদিকবান্ধব করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে- মাহফুজ আলম আমাদের যেকোনো মূল্যে ঐক্য ধরে রাখতে হবে- তারেক রহমান প্যারিসে বাংলাদেশ কমিউনিটি মসজিদ ও ইসলামিক সেন্টারে পুরস্কার বিতরণ সংস্কার ও নির্বাচনকে যেভাবে মুখোমুখি করা হচ্ছে তা ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলক- তারেক রহমান আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার কোনো পরিকল্পনা নেই- প্রধান উপদেষ্টা আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবীতে মধ্যরাতে মিছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ফেন্টানাইলের কারণে ৫৫ হাজার মৃত্যু


হামাসকে সমর্থনকারী বিদেশি শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিল
দেশ রিপোর্ট
  • আপডেট করা হয়েছে : ১২-০৩-২০২৫
হামাসকে সমর্থনকারী বিদেশি শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিল মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও


মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের সমর্থক হিসেবে বিবেচিত বিদেশি শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিলের পরিকল্পনা করছে। গত ৬ মার্চ পররাষ্ট্র দফতরের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে অ্যাক্সিওস। 

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এআই-চালিত ‘ক্যাচ অ্যান্ড রিভোক’ প্রচেষ্টায় হাজার হাজার স্টুডেন্ট ভিসাধারীদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম অ্যাকাউন্ট এই এআই-সহায়তা পর্যালোচনা অন্তর্ভুক্ত থাকবে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এ পদক্ষেপ নিয়েছেন। 

রুবিও পরে এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ ‘সন্ত্রাসী’ সংগঠনগুলোর সমর্থনকারীদের নিন্দা জানানো হয়েছে। রুবিও লিখেছেন, ‘যারা হামাসসহ অন্যান্য সংগঠনগুলোকে সমর্থন করে তারা আমাদের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ। সন্ত্রাসীদের সমর্থনকারী বিদেশি দর্শনার্থীদের প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র শূন্য সহনশীলতা পোষণ করে। আন্তর্জাতিক ছাত্রসহ মার্কিন আইন লঙ্ঘনকারীদের ভিসা প্রত্যাখ্যান বা প্রত্যাহার এবং নির্বাসনের মুখোমুখি হতে হবে। ’

তদন্তাধীন অ্যাকাউন্ট

অ্যাক্সিওসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পর ‘বিশেষ করে সন্ত্রাসীদের প্রতি সহানুভূতির প্রমাণ অনুসন্ধান’ করার জন্য করার জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অ্যাকাউন্টগুলো পর্যালোচনা করা হবে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা। এ ছাড়া কর্মকর্তারা ‘অভ্যন্তরীণ ডাটাবেস’ পরীক্ষা করে দেখবেন যে ‘বাইডেন প্রশাসনের সময় কোনও ভিসাধারীকে গ্রেফতার করার পরেও দেশে থাকার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল কি না।

শেয়ার করুন