ডিমের বাজার চড়া থাকায় ছয় মাসের জন্য লেয়ার মুরগি ভাড়া নিচ্ছেন মার্কিনিরা। ডিম না কিনে ঘরে পালছেন লেয়ার মুরগি। তবে মুরগি কিনে পালছেন না তারা। ডিমপাড়া মুরগি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ভাড়া নিচ্ছেন। রয়টার্স, বিবিসি, সিবিএসসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোতে এসেছে এই তথ্য।
এক বছর ধরেই যুক্তরাষ্ট্রে ঊর্ধ্বমুখী ডিমের বাজার। এমন পরিস্থিতিতে অতিরিক্ত পয়সা খরচ না করে ডিমের জোগান ঠিক রাখতে মুরগি পালনের দিকে ঝুঁকছেন অনেক মার্কিনি। তবে দীর্ঘ মেয়াদে মুরগি পালনও বেশ ঝক্কির কাজ। তাই স্বল্প সময়ের জন্য ভাড়া নিচ্ছেন তারা। আর এতে খামারিদের জন্য খুলেছে নতুন সম্ভাবনার দুয়ার।
‘রেন্ট দ্য চিকেন’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান ছয় মাসের জন্য মুরগি ভাড়া দিচ্ছে। সিবিএসকে তারা জানিয়েছে, একটি সুস্থ মুরগি সপ্তাহে পাঁচটি পর্যন্ত ডিম দিতে পারে, যে কারণে ডিম কেনার চেয়ে মুরগি ভাড়া নেওয়াই সাশ্রয়ী মনে করছেন অনেকে। এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা নামে এক বার্ড ফ্লুর প্রাদুর্ভাবে আশঙ্কাজনক হারে কমে গেছে মুরগির সংখ্যা, তৈরি হয়েছে ডিমের ঘাটতি। ফলে গত এক বছরে ডিমের দাম বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গেছে।
বার্ড ফ্লুর সংক্রমণ একবার ছড়িয়ে পড়লে খামারে নতুন মুরগি আনতে এবং পুনরায় উৎপাদন শুরু করতে কয়েক মাস লেগে যায়। কোনো খামারে একটি মুরগি এই ফ্লুতে আক্রান্ত হলে ওই খামারের সব মুরগিই মেরে ফেলার নির্দেশ দিয়েছে মার্কিন কৃষি বিভাগ। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে আইওয়া অঙ্গরাজ্যের শুধু একটি খামারেই ৪ দশমিক ২ মিলিয়ন বা ৪২ লাখ মুরগি মেরে ফেলা হয়।
২০২২ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বার্ড ফ্লু সংকট শুরু হওয়ার পর থেকে ১৬ কোটির বেশি মুরগি, টার্কি এবং অন্যান্য পাখি এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে অথবা প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা হিসেবে নিধন করা হয়েছে। শুধু ২০২৫ সালের জানুয়ারিতেই প্রায় ২ কোটি ডিমপাড়া মুরগি মেরে ফেলা হয়েছে। জরিপ বলছে, বিগত বছরগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি জন মার্কিনের বিপরীতে একটি করে ডিম পাড়া মুরগি ছিল। তবে ২০২৫ সালে জনগণের বিপরীতে ডিম পাড়া মুরগির সংখ্যা ২ শতাংশ কমেছে।
কংগ্রেসনাল প্রক্লেমেশন
যুক্তরাষ্ট্রে অনেকগুলো কংগ্রেসনাল ডিস্ট্রিক্টস। এই কংগ্রেসম্যানরা তাদের এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিদের প্রক্লেমেশন দিয়ে সম্মানিত করেন। এই প্রক্লেমেশন যারা পান তাদের অনেকেই সংবাদপত্রে প্রেস রিলিজ দিয়ে তা সর্বসাধারণ জানান দেন। পেশাজীবীদের কেউ আবার তাদের বাণিজ্যিক বিজ্ঞাপনে ‘কংগ্রেসনাল অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্ত’ বলে নিজেদের পরিচয় প্রকাশ করেন। কিন্তু প্রশ্ন হলো যারা এসব প্রক্লেমেশন পান তাদের কি সেসব কংগ্রেসম্যান আদৌ চেনেন? তাদের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে তারা অবগত? উত্তর হলো, না। ৯৯ ভাগ প্রক্লেমেশনপ্রাপ্তদের সেই কংগ্রেসম্যানরা চেনেন না। তাদের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে তারা সামান্যতমও অবহিত হন।
বাস্তবতা হলো কংগ্রেসম্যানদের কম্পিউটারে এসব প্রক্লেমেশনের ফরম্যাট রেডি থাকে। তাদের পরিচিত কেউ প্রক্লেমেশনের জন্য অনুরোধ জানিয়ে তাদের বায়োডাটা দিলেই এসব প্রক্লেমেশন তৈরি হয়ে উল্লিখিত ব্যক্তির কাছে পৌঁছে যায়। এই মুফতে পাওয়া প্রক্লেমেশন নিয়ে হইহুল্লোড় করা বা সংবাদপত্রে নিউজ করা কতটুকু যৌক্তিক সে প্রশ্ন থেকেই যায়।
আমেরিকান ড্রিম
গাড়িটির নাম আমেরিকান ড্রিম। ১০০ ফুট লম্বা, এটি বিশ্বের সবচেয়ে দৈর্ঘ্যরে গাড়ি। ইতোমধ্যে গাড়িটি গিনেস বুক অব রেকর্ডে নাম লিখিয়েছে। এই গাড়ির রয়েছে ২৬টি চাকা। ৭৫ জনেরও বেশি বসার জায়গা রয়েছে। এই সুপার লিমো গাড়িটি বানিয়েছেন কার কাস্টমাইজার জে ওহরবার্গ নামের এক মার্কিন ব্যক্তি। এই সুপার লিমোর নাম দেওয়া হয়েছে ‘দ্য আমেরিকান ড্রিম’। কী নেই এই গাড়ির ভেতর! এতে রয়েছে ২৬টি চাকা, দুটো দুরন্ত ভি ৮ ইঞ্জিন, যা সামনে ও পেছনে বসানো রয়েছে। এই গাড়ির ভেতরেই রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাড, ছোট গলফ মাঠ, ফ্রিজ, টেলিফোনের সুবিধা, আর সবচেয়ে বড় কথা এই গাড়িতে বসতে পারেন ৭৫ জনেরও বেশি মানুষ।
১৯৮৬ সালে তৈরি হয়েছিল এই দুর্লভ ও বিরল গাড়ি। মূলত ১৯৭৬ সালের ক্যাডিল্যাক এলডোরাডোর মডেলের ওপর ভিত্তি করে এটি নির্মিত হয়েছে। ৩৬ বছর পরে সেটিকে আবার পুনর্র্নির্মাণ করা হয়েছে। সব খাত মিলিয়ে এজন্য খরচ হয়েছে ২ লাখ ৫০ হাজার ডলার। ১৯৮৬ সালে প্রথম যখন এটি বানানো হয় তখন এর দৈর্ঘ্য ছিল ৬০ ফুট, যা এখন বাড়িয়ে করা হয়েছে ১০০ ফুট। বর্তমানে এই গাড়িটি ফ্লোরিডার অরল্যান্ডোতে ডেজারল্যান্ড পার্ক মিউজিয়ামে প্রদর্শনীতে রাখা রয়েছে এই সুপার লিমো ‘দ্য আমেরিকান ড্রিম’।
যে কাহিনি গল্পকেও হার মানায়!
নিউজার্সির ফ্যাশন স্টোর ‘জুনাইদ জামসেদ’-এ ঈদের কেনাকাটা করতে গিয়েছিলাম। ফ্যাশন ডিজাইনার জুনাইদ জামসেদের নিজের স্টোর। লস অ্যাঞ্জেলেসসহ যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য স্টেটেও এর শাখা আছে। পুরুষদের নানা ডিজাইনের পাঞ্জাবি, কাবুলি ড্রেস, জুতা, টুপি, মেয়েদের তৈরি পোশাক, থ্রি পিস, বাচ্চাদের নানারকম পাঞ্জাবি পাওয়া যায়। বিশেষ করে ১০০ ভাগ কটন কাপড়ের পাঞ্জাবি গুরুত্বের দাবিদার। এক কথায় বলা যায় সবই কোয়ালিটি প্রোডাক্টস।
দোকান তো দোকানই। এমন পোশাকের দোকানও আছে ভুরিভুরি। তাহলে এই দোকানের বিশেষত্ব কোথায়? না, অবশ্যই বিশেষত্ব আছে। এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে করুণ এক কাহিনি, যা গল্পকেও হার মানায়। আসুন তাহলে শোনা যাক।
এক জীবনে কত কী হতে পারেন আপনি?
ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, পাইলট?
কিন্তু এমন অনেক মানুষ আছেন, যারা ক্ষণিক জীবনে বহুক্ষেত্রে বিচরণ করে নাম কামিয়েছেন ।
তাদেরই একজন জুনাইদ জামশেদ।
রকস্টার, এয়ারফোর্স অফিসার, শখের অভিনেতা, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যবসায়-উদ্যোক্তা, ফ্যাশন ডিজাইনার এবং সবশেষে ধর্মপ্রচারক। ১৮০ ডিগ্রি রূপান্তরের রূপকথা যেন তার জীবনটি।
১৯৬৪ সালে পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশের রাজধানী করাচিতে জামশেদ আকবর ও নাফিসা আকবরের ঘর আলো করে জন্ম নেন জুনাইদ জামশেদ। বাবা ছিলেন পাকিস্তান বিমান বাহিনীর ক্যাপ্টেন। চাকুরিকালে শিক্ষাকালীন অবকাশে তিনি শুরু করেন রক গানের কনসার্ট। পেশোয়ার ও লাহোর বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন বিভিন্ন শো করছিলেন, তখনো তিনি লাহোর বিশ্ববিদ্যালয়ে যন্ত্র-প্রকৌশলে অধ্যয়নরত। গান গাইতে গাইতেই পরিচয় হয় রোহেল হায়াত ও শেহজাদ হাসানের সঙ্গে। তারা মিলেই খোলেন নতুন ব্যান্ড দল ‘ভাইটাল সায়েন্স’, যার মূল ভোকালিস্ট ছিলেন জুনাইদ। সময়টা ১৯৮৬-এর মাঝামাঝি।
পরের বছরেই একই নামে বাজারে আসে তাদের অ্যালবাম। সেখান থেকে ‘দিল দিল পাকিস্তান’, ‘তুম মিল গায়ে’ দিয়ে দেশজোড়া খ্যাতি পান জুনাইদ ও তার ব্যান্ড। তারপর তো পড়া ছেড়ে পুরোদস্তুর গানেই মজে গেলেন জুনাইদ।
পরবর্তী দুই অ্যালবাম ‘ভাইটাল সাইন্স টু’ আর ‘অ্যাতবার’-এর জনপ্রিয়তা জুনাইদকে দেয় নতুন এক পরিচয়ের দিশা। ১৯৯৪ সালে পিটিভির ‘ঢুন্ডলে রাস্তে’ সিরিজটির জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়ে জুনাইদ এবার নাম লেখালেন অভিনেতার খাতায়! অভিনেতা হিসেবে ছোট একটি ইনিংস খেলে জুনাইদ এবার মন দিলেন সলো গানের ক্যারিয়ারে। ১৯৯৮ সালে ব্যান্ড ছেড়ে এসে বের করলেন সলো অ্যালবাম ‘উস রাহ পার’ (১৯৯৯)। এই অ্যালবাম থেকে টাইটেল ট্র্যাকটিসহ ‘না তু আয়েগি’, ‘আঁখো কো আঁখো নে’, ‘ও সানাম’ বাজারে তুমুল জনপ্রিয় হয়। ২০০১ সালে বের হয় তার সর্বশেষ অ্যালবাম ‘দিল কি বাত’। ২০০৩ সালে বিবিসি ওয়ার্ল্ড সার্ভিসের এক জরিপে ‘সেরা ১০ সুর’-এর তালিকায় ৭ হাজার গানকে পেছনে ফেলে জায়গা করে নেয় জুনাইদের ‘দিল পাকিস্তান’।
মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ডিগ্রিটা শেষ করে তিনি কাজ করলেন কিছু কোম্পানিতে। সেখানে মন টেকাতে পারলেন না তিনি। কাছের এক বন্ধুকে নিয়ে তিনি এরপর খুলে বসলেন ফ্যাশন হাউজ ‘জে ডট’। শোনা যাচ্ছিল তখন থেকেই তিনি বেশ করে ঝুঁঁকে পড়ছিলেন ধর্মকর্মের দিকে।
ব্যবসায় উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে তিনি জড়িয়ে পড়েন তাবলিগ জামাতের সঙ্গেও। রক গায়ক, খণ্ডকালীন অভিনেতা থেকে তিনি বনে গেলেন ইঞ্জিনিয়ার, ফ্যাশন ডিজাইনার এবং সর্বোপরি ধর্মপ্রচারক। তাবলিগের হয়ে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি তিনি শুরু করলেন নাত (নবীর স্তুতিমূলক গান) গাওয়া। এই নাত দিয়ে পুনরায় জনপ্রিয়তার শীর্ষে উঠলেন জুনাইদ জামশেদ। তবে পুনর্জীবনের এ অধ্যায়ে অবধারিতভাবেই শ্রোতা-ভক্তের ধরনটা বদলে যায়। কিন্তু কণ্ঠ তো রয়েছে আগের ন্যায় মধুময়ই, এ কারণে জুনাইদের গাওয়া ‘ইয়ে সুভা মদিনা’, ‘তুনে পুঁছি ইমামত’, ‘মুলতাজিম পার দুয়া’, ‘মেরে মাদাদ আল্লাহ’র মতো অসংখ্য নাত পায় মানুষের ভালোবাসা। বাংলায় গাওয়া ‘হে রাসুল’ ও ‘নবী মোর পরশমণি’র কাভারও ইউটিউবের কল্যাণে পেয়েছে বেশ বাঙালি-শ্রোতাপ্রিয়তা। বিশ্বজুড়ে মুসলিমদের জন্য প্রচুর দাতব্য কর্মকাণ্ডে অংশ নিয়েছিলেন জুনাইদ। পূর্বের প্ল্যামারের সঙ্গে ধর্মের মিশেলে তার এই নতুন ক্যারিশমাটিক ভূমিকা তাকে পরিণত করে মুসলিম বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তিত্বে। মাত্র বছর দশেকের ব্যবধানে মানুষ তাকে চিনলো ভিন্নরূপে।
২০১৫-এর জানুয়ারিতে ইসলামাবাদ বিমানবন্দরে উগ্রপন্থীদের দ্বারা শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত হন জুনাইদ। কয়দিন আগে যেই ইমরান খান তাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন নিজের নির্বাচনী এলাকায় গাইতে, তিনিও টু শব্দটি করলেন না এই নিগ্রহের বিরুদ্ধে! প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফের দল মুসলিম লীগের সদস্য হবার পরও জুনাইদ পাশে পাননি প্রধানমন্ত্রীকে। জুনাইদের প্রতি কেন এই নীরবতা? কেননা উগ্রবাদীদের চটাতে চাননি তারা কেউই। কিন্তু জুনাইদ সেদিন পাশে পেয়েছিলেন তার পূর্বতন ব্যান্ড জীবনের বন্ধুদের। খারাপ সময়ে পাশে না দাঁড়ালেও সুযোগ পেয়ে কথা শোনাতে ভোলেননি ইসলামপন্থী অনেকে। প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে হাত ধরা ছবি নিয়েও জুনাইদের পিন্ডি চটকালেন তারা! কেন? কারণ জুনাইদ একমুখে পর্দার কথা বলেন, অন্যদিকে বেপর্দা স্ত্রীর হাত ধরে ছবি তোলেন! ‘ডিস্কো মোল্লা’র বিদ্রুপাত্মক খেতাব তাকে দিয়ে দিলেন ধর্মনিরপেক্ষ ও ইসলামপন্থী নিন্দুকেরা।
করুণ জীবনাবসান
২০১৬ সালের ডিসেম্বরে দ্বিতীয় স্ত্রী নাহিয়া জুনাইদকে নিয়ে তাবলিগের কাজে তিনি খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের চিত্রালে গিয়েছিলেন (উল্লেখ্য, জুনাইদের তিন পুত্র ও এক কন্যার জন্ম তার প্রথম স্ত্রী আয়েশা জুনাইদের গর্ভে)। ৭ ডিসেম্বর সেখান থেকে ইসলামাবাদ ফেরার পথে তাকে বহনকারী পিআইএ ৬৬১ বিমানটি একই প্রদেশের হাভেলিয়ানে বিধ্বস্ত হয়। সস্ত্রীক নিহত জুনাইদের দেহকে স্বাভাবিকভাবে চিহ্নিত করা সম্ভব হয়নি। এক্সরে ডিএনএ পরীক্ষার ফলাফল দ্বারা সনাক্ত করতে হয়েছিলো তাকে। তার মৃত্যুতে শোকে মুহ্যমান হয়েছিলো তার অগণিত ভক্ত, যারা কেউ ভালোবেসেছিল রকস্টার জুনাইদকে, কেউবা বেসেছিলো নিবেদিতপ্রাণ মুসলিম গায়েন জুনাইদকে। এভাবেই ইতি ঘটেছিল একটি বর্ণবহুল জীবনের, একটি বর্ণাঢ্য গল্পের
কেন এই গল্প বলা!
জুনায়েদ জামশেদ তার ফ্যাশন স্টোরের এই শাখাটি নিউজার্সির ব্রান্সউইক এ। পুরুষ মহিলা এবং বাচ্চাদের পোষাক। তার নামের ব্রান্ড। ১০০ ভাগ কটন পাঞ্জাবি পাবেন। ফ্যাশনেবল তো আছেই। দামও রিজনেবল। ফ্যামিলি নিয়ে কেনাকাটা করতে যেতে পারবেন। আমার বিশ্বাস ঠকবেন না।
ঠিকানা:
জে. জুনায়েদ জানসেদ
২৪২১ ইউএস হাইওয়ে ওয়ান
নর্থ ব্রান্স উইক, নিউজার্সি-০৮৯০২
ফোন: ৭৩২৯৪০৬০০০
০৩ মে ২০২৫