০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার, ৬:৪২:০৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
স্ন্যাপ সুবিধা ফিরলেও কঠোর নিয়মে বিপাকে ৪০ মিলিয়ন মানুষ মসজিদে ধারাবাহিক হামলা, উদ্বেগে মুসলিম সম্প্রদায় ফেব্রুয়ারি ১ থেকে রিয়েল আইডি ছাড়া বিমানযাত্রায় লাগবে ৪৫ ডলারের ফি নিউইয়র্কে শীতকালে ঘর গরম রাখার জন্য এনার্জি সহায়তার আবেদন শুরু দারিদ্র্যপীড়িত দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন স্থায়ীভাবে বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের ১৯ দেশের গ্রিনকার্ডধারীদের পুনর্মূল্যায়ন শুরু তারেকের ‘ফেরা ইস্যু’ ঘোলা পানিতে মাছ শিকারে চেষ্টা বিডিআর বিদ্রোহের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের কমিশন রিপোর্টে তোলপাড় রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ মর্যাদায় খালেদা জিয়া ১১ মাসে ২৮ জন বাংলাদেশী ভারতীয় সীমান্ত রক্ষীবাহিনী কর্তৃক নিহত হয়েছে


স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশকে অভিনন্দন জানিয়েছে জাতিসংঘ
দেশ রিপোর্ট
  • আপডেট করা হয়েছে : ২৯-০৩-২০২৩
স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশকে অভিনন্দন জানিয়েছে জাতিসংঘ বাংলাদেশে নিযুক্ত জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক গুয়েন লুইস


স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশকে অভিনন্দন জানিয়েছে জাতিসংঘ। গত ২৬ মার্চ বাংলাদেশে নিযুক্ত জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক গুয়েন লুইস এক বিবৃতিতে বাংলাদেশকে অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, ‘অসাধারণ অর্থনৈতিক উন্নয়ন, উল্লেখযোগ্য সাংস্কৃতিক উত্তরাধিকার, জলবায়ু ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোর জন্য বৈশ্বিক মঞ্চে নেতৃত্ব এবং প্রায় ১০ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে স্বাগত ও আশ্রয় দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অনেক অর্জন রয়েছে।’

গুয়েন লুইস বলেন, ‘বাংলাদেশের বৈচিত্র্যময় মানুষের আতিথেয়তা একটি দেশের বিভিন্ন দিকের মধ্যে একটি, যা আমি ও আমার সহকর্মীরা প্রতিদিন অনুভব করার সৌভাগ্য অর্জন করেছি। জাতিসংঘের পক্ষ থেকে আমি বাংলাদেশের জনগণকে স্বাধীনতার ৫২তম বার্ষিকীতে (৫৩তম দিবস) আন্তরিক অভিনন্দন জানাই।’ তিনি আরো বলেন যে, বিগত ৫২ বছরে বাংলাদেশ প্রশংসনীয় ও উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ থেকে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম প্রধান অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত হওয়া, ২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উত্তরণের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়ানো এবং ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনের পরিকল্পনা এই দেশের অগ্রগতির স্মারক। তিনি বলেন, ‘জাতিসংঘ অর্থনৈতিক ও টেকসই উন্নয়নে বাংলাদেশের অঙ্গীকারকে পুরোপুরি সমর্থন করে এবং বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী ও দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্ক এবং আমাদের (জাতিসংঘ) অভিন্ন মূল্যবোধের প্রশংসা করে।’

জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী অফিস বলেছে যে, ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে জাতিসংঘের সদস্য হওয়ার আগেই গৃহীত দেশের সংবিধান মৌলিক মানবাধিকারের নিশ্চয়তা দেয়। বাক স্বাধীনতা, ধর্ম, আন্দোলন ও সমাবেশের অধিকার, নিজের ভাষায় কথা বলার অধিকার এবং জাতিসংঘ সনদের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ অন্যান্য অধিকারকে এই সংবিধান স্বীকৃতি দেয় । গুয়েন লুইস বলেন, ‘আপনাদের সবাইকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা।’

শেয়ার করুন