২৮ এপ্রিল ২০১২, রবিবার, ১১:৩২:২১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
‘শেরে বাংলা আপাদমস্তক একজন পারফেক্ট বাঙালি ছিলেন’ বিএনপির বহিস্কৃতদের জন্য সুখবর! মে দিবসে নয়পল্টনে বিএনপির শ্রমিক সমাবেশ উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেয়ার জের, বিএনপির বহিস্কার ৭৬ থাইল্যান্ডের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর আহ্বান ‘ব্রাজিল থেকে জীবন্ত গরু আনা সম্ভব, তবে প্রক্রিয়া জটিল’ খালেদা জিয়ার সঙ্গে মির্জা ফখরুলের ঘন্টাব্যাপী সাক্ষাৎ বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে - হাবিবুল মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের প্রতিবেদন অনুমান ও অপ্রমাণিত অভিযোগ নির্ভর- পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়


বিএনপির আশ্বাসেও ভরসা নেই সরকারের
সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদ
  • আপডেট করা হয়েছে : ২৪-১১-২০২২
বিএনপির আশ্বাসেও ভরসা নেই সরকারের সম্প্রতি বিএনপির এক জনসভায় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর/ফাইল ছবি


রাজধানী ঢাকায় বিএনপি একেবারেই একটা সাদা মাটা সমাবেশ করবে। কিংবা হাসিমুখে ঘরে ফিরে যাবে। অথবা সমাবেশ করতে এসে মুড়ি-চানাচুর,খিচুড়িসহ নানান ধরনের মুখরোচক খাবার খেয়ে চলে যাবে-এমনটা মনে করে না আওয়ামী লীগ সরকার। কোনোভাবেই ১০ ডিসেম্বরের মহাসমাবেশের ব্যাপারে বিএনপি’র সর্বশেষ আশ্বস্ত করার বক্তব্য বিশ্বাস করতে চায় না সরকার। তারা সমাবেশ নিয়ে উপরে যা-ই বলুক না কেনো অনেক দুশ্চিন্তায় ও সর্তকও রয়েছে। ঢাকার এই সমাবেশে বিপুল পরিমাণ জনসমাগম ঠেকাতে যা যা করার সবই করবে। খবর সংশ্লিষ্ট সূত্রের।  

একনজরে বিএনপি’র বিভাগীয় সম্মেলন

এবছরের সেপ্টেম্বরে  কর্মসূচি ঘোষণা করে বিএনপি যার নাম দেয়া হয় বিভাগীয় শহরে গণ-সমাবেশ। এই ঘোষণা মতে ৮ অক্টোবর থেকে দেশের ১০ বিভাগীয় শহরে গণ-সমাবেশ করবে দলটি। গত ২৬সেপ্টেম্বর রাতে বিএনপির জাতীয় ¯’ায়ী কমিটির ভার্চুয়াল সভায় এ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী একের পর এক কর্মসূচি চলছে দলটির। বিএনপি’র ভাষায় গণবিরোধী কর্তৃত্ববাদী ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার কর্তৃক চাল, ডাল, জ্বালানি তেল, নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, চলমান আন্দোলনে ভোলার নুরে আলম ও আব্দুর রহিম, নারায়ণগঞ্জে শাওন, মুন্সিগঞ্জে শহিদুল ইসলাম শাওন ও যশোরে আব্দুল আলিম মোট ৫ জন হত্যার প্রতিবাদে, বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়েরের প্রতিবাদে ৮ অক্টোবর থেকে সারা দেশে বিভাগীয় গণ-সমাবেশ করা হ”েছ। এখন পর্যন্ত ৮ অক্টোবরে হয় সমাবেশ হয় চট্টগ্রামে। ১৫ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হয় ময়মনসিংহে। আর ২২ অক্টোবরে হয় খুলনায়। ২৯ হয় অক্টোবর রংপুরে।  ৫ নভেম্বর  হয় বরিশালে। সামনে ১২ নভেম্বর ফরিদপুর, ১৯ নভেম্বর সিলেট। সামনে আছে ২৬ নভেম্বর কুমিল্লায়। ৩ ডিসেম্বর রাজশাহী । এরপর ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় গণ-সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।

আমানের হুংকার...

বিএনপি’র এধরনের কর্মসূচিতে হঠাৎই সরকারসহ বিভিন্ন মহলে তোড়জোড়সহ নানান ধরনের বির্তক দেখা দেয় যখন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান বলে বসেন আগামী ১০ ডিসেম্বরের পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের কথায় দেশ চলবে। আর কারো কথায় দেশ চলবে না। জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের ৪৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে অক্টোবরে এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। আর এতেই সারা দেশে রব উঠে ১০ ডিসেম্বর নিয়ে যে বিএনপি এনিয়ে কিছু একটা করবেই। ঢাকায় বড়ো ধরনের কর্মসূচি দিয়ে সরকারকে অচল করে দিতে পারে। তিনি আরো জোড়ালো কন্ঠে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, প্র¯‘তি নিন, কর্মসূচি আসছে; কাঁচপুর ব্রিজ, টঙ্গী ব্রিজ, মাওয়া রোড, আরিচা রোড, টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া, রূপসা থেকে পাথুরিয়া-সারা বাংলাদেশ বন্ধ করে দেবেন। এই বাংলাদেশ চলবে না। আগামী ১০ ডিসেম্বরের পরে বাংলাদেশ চলবে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের কথায়। এর বাইরে দেশ চলবে না কারো কথায়।

১০ ডিসেম্বর নিয়ে আরো অনেকের হুংকার...

বিএনপি’র চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক বলেছেন, ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় সমাবেশ হবে ‘আটলান্টিক মহাসাগরের’ মতো। এই সমাবেশে খালেদা জিয়া যাবেন। যত কিছুই করুক না কেন ১০ ডিসেম্বর সমাবেশ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা সরকারের নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ¯’ায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, এ সমাবেশ হবেই। এদিকে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য সচিব আমিনুল হক বলেন, আজ আমরা দেশের যে অব¯’ায় দাঁড়িয়ে আছি সেটা হ”েছ- দেশে কোনো গণতন্ত্র নেই। এই আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের কবর রচনা করেছে। এর থেকে উত্তরণের জন্য আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে এ অবৈধ সরকারের পতন ঘটাতে হবে। দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে দ্বন্দ্ব ও গ্রুপিং থাকা যাবে না উল্লেখ করে জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক আমিনুল হক বলেন, আমাদের সব নেতাকর্মীদের আগামী দিনের আন্দোলন সংগ্রামে ঐক্যবদ্ধভাবে রাজপথে থাকতে হবে। আগামী ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশ শুধু সমাবেশই নয়, মহাসমাবেশে রূপান্তরত হবে। দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি আরও বলেন, আওয়ামী সরকার ঢাকার সমাবেশ নিয়ে অপকর্মে লিপ্ত হতে পারে, তাদের যেকোনো অপকর্মেরপ্রতি সজাগ দৃষ্টি রাখবেন। 

উৎকন্ঠায় থাকা সরকারি নেতাদের মন্তব্য..

এদিকে বিএনপি নেতাদের এমন বক্তব্যের জবাবে বলা চলে আওয়ামী লীগও বসে নেই। বক্তৃতা-বিবৃতিতে তারা ১০ ডিসেম্বর নিয়ে অনেক কথা বলে ফেলেছেন ইতোমধ্যে। এতে সবাই ধরে নিয়েছে যে ১০ ডিসেম্বর সত্যিই বিএনপি অনেক বড়ো পরিকল্পনা নিয়ে নেমেছে। আর এজন্য সরকার ১০ ডিসেম্বরকে গুরুত্ব সহকারে নিয়ে নানান ধরনের পরিকল্পনা নিয়েছে। বিভিন্ন গণমাধ্যমে আসা এ বক্তব্যগুলোকে সামনে এনে কথা বলা শুরু করেন ক্ষমতাসীন দলের মন্ত্রী-নেতারা।এছাড়া সারাদেশে আওয়ামী লীগ পাল্টা কর্মসূচিও নিয়েছে। 

বিএনপি’র সর্বশেষ আশ্বাসে যা বললো নেতারা..

সরকার ও তার দলের নেতাকর্মীদের এমন উদ্বেগ উৎকন্ঠার জবাবে শেষ মেষ বিভিন্ন গণমাধ্যমে বিএনপি’র নেতারা মুখ খলতে শুরু করেন। তারা সরকারকে আশ্বাস দি”েছন যে ১০ ডিসেম্বরে বিএনপি আসলে কিছুই করবে না। এপর্যন্ত বিভিন্ন সভা সমাবেশের বাহিরে থেকেও অনেক কথা বলেছে ১০ ডিসেম্বর নিয়ে। এতেবিএনপির নেতারা বলেছেন, তাঁরা সারা দেশে বিভাগীয় পর্যায়ে যে গণসমাবেশ করা হ”েছ তারই ধারাবাহিকতায় ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় গণসমাবেশ হবে। নয়টি বিভাগে সমাবেশের পর ঢাকায় তাদের শেষ গণসমাবেশ। এই সমাবেশ ঘিরে ঢাকা দখল বা অবরুদ্ধ করে সরকার পতনের ডাক দেওয়ার কোনো পরিকল্পনা তাদের নেই। আবার এ-ও বলা হয়েছে যে, বিএনপি ১০টি বিভাগে গণসমাবেশ করছে। ঢাকায় অন্য বিভাগের মতো সমাবেশই হবে। যেহেতু রাজধানী, সে জন্য আওয়াজ একটু বেশি হয়ে গেছে, এ ছাড়া আর কিছু না। এটা কোনো জাতীয় সমাবেশ না। বা বলা হযনি যে সারা দেশ থেকে লোক আনা হবে। শুধু বড় জনসমাবেশ করাই তাদের লক্ষ্য। মোদ্দা কথা বিএনপি তার শক্তির জানান দিতে চায়। সরকারের এমন উদ্বেগ উৎকণ্ঠার পরিপ্রেক্ষিতে বিএনপি একটি সংবাদ সম্মেলনও করবে বলে ইতোমধ্যে ঘোষণা দিয়েছে। 

তবুও শংকা কমছে না সরকারে...

জানা গেছে, সরকারের পক্ষ থেকে তাদের নেতাকর্মীদের সর্তক থাকতে বলা হয়েছে যে তারা যেনো বিএনপি’র ১০ ডিসেম্বর ও তার আগের কর্মসূচিগুলিতেই চোখে রাখে। সরকারি দলের নেতাকর্মীদের পরামর্শ দেয়া হয়েছে তারা যেনো এসময়ে সব কোন্দল বাদি দিয়ে বিএনপি’কে রাজনৈতিকভাবে মোকাবেলায় সাংগঠনিক কর্মকান্ড জোরদার করে। যে কোনো ধরনের সংঘাত-নাশকতা ঠেকাতে তাঁরা সর্বো”চ প্র¯‘তি রাখছে আইন শৃংখলা রক্ষায় নিয়োজিত বাহিনীও। জানা গেছে, ডিএমপির কোনো পর্যায়ের সদস্যদের ছুটিতে যাওয়ার ব্যাপারেও মৃদুভাবে পরামর্শ দেয়া হ”েছ। রযেছে গোয়েন্দাদের নানান ধরনের তৎপরতা। ধারণা করা হ”েছ বিএনপি ঢাকায় জনসমাগম ঘটিয়ে লাগাতার যেকোনো আন্দোলন কর্মসূচি দিয়ে পারে তাৎক্ষণিকভাবে। আকস্মিকভাবে এমন বড় ধরনের কর্মসূচিতে আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটাতে পারে। তাই সরকার বিএনপি’কে এমন একটি জায়গায় আবদ্ধ রেখে সমাবেশ করতে দিতে চায় সরকার যেনো তারা সহজেই সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। তাছাড়া বিএনপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে রাজধানী ঢাকার সব আবাসিক হোটেলে ইতোমধ্যেই তালিকা সংগ্রহ করে পুলিশ নজরদারি বাড়িয়ে দিয়েছে। এখন থেকেই হোটেলে আগতদের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য নেয়া শুরু করে দিয়েছে। এর পাশাপাশি রাজধানীর থানা-পুলিশের পাশাপাশি মেসগুলোতে গোয়েন্দা তৎপরতা লক্ষ্য করা গেছে। 

শেষ কথা

এ রির্পোট লেখা পর্যন্ত সর্বশেষ খবর হলো  বিএনপি আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকার নয়াপল্টনেই দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করতে চায়। বলা হয় সমাবেশের ভেন্যু পাওয়ার অনুমতি চেয়ে তারা পুলিশকে চিঠিও দিয়েছে। এর পাশাপাশি এ বিষয়ে কথা বলতে দলটির একটি প্রতিনিধি দল ডিএমপি কমিশনারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছে। তবে পুলিশের পক্ষ থেকে বিএনপিকে নয়াপল্টনের বিকল্প কোনো জায়গা ভাবার ব্যাপারে বলা হয়। কিš‘ বিএনপি নয়াপল্টনেই সমাবেশের সর্বশেষ সিদ্ধান্তেই আছে বলে এরির্পোট লেখা পর্যন্ত জানা গেছে। কিš‘ সেযাহোক বিএনপি’র এমন কর্মসূচি সরকার না পারছে বন্ধ করে দিতে, আবার ব্যাপক ধর পাকড় করে বানচাল করে দিতে। কেননা এমন ধরনের আগে অনেক কর্মসূচি পুলিশ দিয়ে সফলভাবেই বন্ধ করতে পেরেছে সরকার। ২০১৩ সালের ২৯ ডিসেম্বর বিএনপির ‘ঢাকা অভিযাত্রা’ করতেই দেয়নি এ সরকার। তবে এবার রাজনৈতিক বৈশ্বিক পরি¯ি’তি ভিন্ন। কেননা বিরোধী দলের বিশেষ করে বিএনপি’র কর্মসূচি আগের মতো ঠেকিয়ে দেয়ার চেষ্টা হলে সরকার আর্ন্তজাতিকভাবে বেকায়দা পড়বে। কেননা গত বছরেরর ডিসেম্বর মাসে গুরুতর মানবাধিকার লংঘনমূলক কাজে জড়িত থাকার অভিযোগে বাংলাদেশের বিশেষ পুলিশ র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) এবং এর ছয়জন কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এছাড়া দেশের ভেতরেই অব¯’ান করে বিভিন্ন দেশের কুটনৈতিকরা নানান ধরনের মন্তব্য করে সরকারকে বেকায়দায় রেখেছে। আর এসব কারণেই বিএনপি মাঠের কর্মসূচি বেশ শক্তি পেয়েছে। 


বিএনপি’র বদ্ধমুল ধারণা হয়েছে যে সরকার এখন আর সহজেই আগের মতো আইন শৃংখলায় নিয়োজিত বাহিনী দিয়ে সভা সমাবেশে প্রতিবন্ধকতায় কঠোর হতে পারবে না। তাই রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকমহল মনে করেন, বিএনপি মুখে বললেও ১০ ডিসেম্বরে তাদের সমাবেশ আসলে শেষ-মেষ কোনদিকে ধাবিত হয় তা বলা মুশকিল। আর এমনটাও ক্ষমতাসীনরাও মনে করে। আর সেজন্যই বিএনপি’র পক্ষ থেকে কিছু হবে না বলে আশ্বস্ত করা হলেও সরকারের শীর্ষ পর্যায়ে তা নিয়ে ভরসা নেই বলেই বলতে শোনা যা”েছ..নানান ধরনের মন্তব্য। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সম্প্রতি বলেন, ‘ঢাকার রাজপথে বিজয় মিছিল করবে সরকারের পতন ঘটিয়ে, এসব অনেক কথা বিএনপি নেতারা অবিরাম তোতা পাখির মতো বুলি আউড়িয়ে গেছে। এখন ভিন্ন সুর, না জানি কী কৌশল। এখন মুখে বলছে, আমাদের সমাবেশ হবে, অনুমতি চাই। মুখে রক্ষণাত্মক মনোভাব, অন্তরে আক্রমণাত্মক শো ডাউন।



শেয়ার করুন