২৬ এপ্রিল ২০১২, শুক্রবার, ০৭:২৬:৪৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
‘ব্রাজিল থেকে জীবন্ত গরু আনা সম্ভব, তবে প্রক্রিয়া জটিল’ খালেদা জিয়ার সঙ্গে মির্জা ফখরুলের ঘন্টাব্যাপী সাক্ষাৎ বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে - হাবিবুল মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের প্রতিবেদন অনুমান ও অপ্রমাণিত অভিযোগ নির্ভর- পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় ইউরোপে ভারতীয় ৫২৭ পণ্যে ক্যান্সার সৃষ্টিকারি উপাদন শনাক্ত বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে কড়াকড়ি বিএনপির আন্দোলন ঠেকানোই ক্ষমতাসীনদের প্রধান চ্যালেঞ্জ বিএনপিকে মাঠে ফেরাচ্ছে আওয়ামী লীগ উপজেলা নির্বাচন নিয়ে অদৃশ্য চাপে বিএনপি


স্থায়ী মিশনে পালিত হলো সশস্ত্র বাহিনী দিবস
দেশ রিপোর্ট
  • আপডেট করা হয়েছে : ২৫-১১-২০২২
স্থায়ী মিশনে পালিত হলো সশস্ত্র বাহিনী দিবস বক্তব্য রাখছেন রাষ্ট্রদূত আব্দুল মুহিত


৫২তম সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে গত সোমবার নিউইয়র্কস্থ জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে এক অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এই অনুষ্ঠানে জাতিসংঘের ডিপার্টমেন্ট অব অপারেশনাল সাপোর্টের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল অতুল খারে, ডিপার্টমেন্ট অব সেইফটি এন্ড সিকিউরিটিজের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল গিলেস মিশউড, জাতিসংঘের মিলিটারি অ্যাডভাইজর জেনারেল বিরামে ডিওপসহ  বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতগণ (স্থায়ী প্রতিনিধি) ও সামরিক উপদেষ্টাগণ (মিলিটারি অ্যাডভাইজার)  অংশগ্রহণ করেন।  অনুষ্ঠানের শুরুতে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনের ডিফেন্স অ্যাডভাইজার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাদেকুজ্জামান আগত অতিথিদের স্বাগত জানিয়ে বক্তব্য রাখেন। এরপর উপস্থিত অতিথিদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য দেন জাতিসংঘ নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ আব্দুল মুহিত। পরবর্তীতে স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত আগত অতিথিদের নিয়ে কেক কাটেন এবং সকলকে নৈশভোজে আমন্ত্রণ জানান। এসময় সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন করা হয়। 

জাতিসংঘ নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ আব্দুল মুহিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তাঁর বক্তব্য শুরু করেন। তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধের ত্রিশ লক্ষ শহিদ এবং দুই লক্ষেরও বেশি নির্যাতিত নারীর প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে বলেন তাঁদের সংগ্রাম ও আত্মত্যাগের কারণেই আমরা পেয়েছি স্বাধীন, সার্বভৌম বাংলাদেশ। এসময় তিনি ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণার মাধ্যমে শুরু হওয়া মহান মুক্তিযুদ্ধে নবগঠিত সশস্ত্র বাহিনীর গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা, জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান এবং সর্বোপরি দেশের অভ্যন্তরে প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা ও নানাবিধ উন্নয়ন কার্যক্রমে সশস্ত্র বাহিনীর অংশগ্রহণের উপর আলোকপাত করেন। 

অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিবর্গ শীর্ষ শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশ হিসবে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশ যে অবদান রেখে যাচ্ছে তার ভূয়সী প্রশংসা করেন। এসময় তাঁরা সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণের জন্য ধন্যবাদ জানান।

শেয়ার করুন