০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার, ১০:১৮:৩৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
স্ন্যাপ সুবিধা ফিরলেও কঠোর নিয়মে বিপাকে ৪০ মিলিয়ন মানুষ মসজিদে ধারাবাহিক হামলা, উদ্বেগে মুসলিম সম্প্রদায় ফেব্রুয়ারি ১ থেকে রিয়েল আইডি ছাড়া বিমানযাত্রায় লাগবে ৪৫ ডলারের ফি নিউইয়র্কে শীতকালে ঘর গরম রাখার জন্য এনার্জি সহায়তার আবেদন শুরু দারিদ্র্যপীড়িত দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন স্থায়ীভাবে বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের ১৯ দেশের গ্রিনকার্ডধারীদের পুনর্মূল্যায়ন শুরু তারেকের ‘ফেরা ইস্যু’ ঘোলা পানিতে মাছ শিকারে চেষ্টা বিডিআর বিদ্রোহের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের কমিশন রিপোর্টে তোলপাড় রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ মর্যাদায় খালেদা জিয়া ১১ মাসে ২৮ জন বাংলাদেশী ভারতীয় সীমান্ত রক্ষীবাহিনী কর্তৃক নিহত হয়েছে


বাংলাদেশি ৩৪ চিত্রশিল্পীর ‘স্মৃতিকথা’ প্রদর্শনী
দেশ রিপোর্ট
  • আপডেট করা হয়েছে : ১৩-১০-২০২২
বাংলাদেশি ৩৪ চিত্রশিল্পীর ‘স্মৃতিকথা’ প্রদর্শনী বাংলাদেশি ৩৪ চিত্রশিল্পীর ‘স্মৃতিকথা’ প্রদর্শনী


নিউইয়র্কে বসবাসরত বাংলাদেশি ৩৪ চিত্রশিল্পীর ব্যক্তিগত স্মৃতিকথা আলোকে ১৪ দিনব্যাপী প্রদর্শনী শুরু হয়েছে। গত ৭ অক্টোবর নিউইয়র্ক সিটির ‘জ্যামাইকা সেন্টার ফর আর্টস অ্যান্ড লার্নিং’-এ এ প্রদর্শনী শুরু হয়। চলবে ২২ অক্টোবর পর্যন্ত। ‘শিল্পের সাথেই থাকুন’ স্লোগানে উজ্জীবিত ‘বাংলাদেশি-আমেরিকান আর্টিস্ট ফোরাম’-এর ৩৪ শিল্পীর যাপিত জীবনের শিল্পকর্ম স্থান পেয়েছে এই প্রদর্শনীতে। গত ৮ অক্টোবর বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধিত্বকারী প্রবাসীদের অংশগ্রহণে প্রধান অতিথি হিসেবে প্রদর্শনীর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন ইউনিভার্সিটি অব নিউ অর্লিন্সের এমিরিটাস প্রফেসর ড. মোস্তফা সারোয়ার।

মোস্তফা সারোয়ার বলেন, আমি সমাজ-সংস্কৃতির গভীরে অনেক কিছু দেখেছি। লিবারেল আর্টস অ্যান্ড ফাইন আর্টসের সাথেও আমি পরিচিত। তবে আজকের এই শিল্পীবৃন্দের আয়োজনে আমি অভিভ‚ত এবং শ্রদ্ধা জানাচ্ছি সকলের প্রতি। এখানে বিচক্ষণতার অপূর্ব উপস্থাপন ঘটেছে। সর্বজনীনতার ঘটনাবলি দৃশ্যমান হয়েছে। সারাবিশ্বের মানবতার উৎকর্ষ সাধনের অনন্য এক অবলম্বনে পরিণত হতে পারে এসব চিত্র। বাঙালি শিল্পীরা এভাবেই বিশ্ববরেণ্য শিল্পীর মর্যাদায় অধিষ্ঠিত হচ্ছেন। এজন্যে আমি গৌরববোধ করছি। এরপর সকল বিশিষ্টজনকে পাশে নিয়ে মোমবাতি প্রজ্বলন করে প্রদর্শনীর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন মোস্তফা সারোয়ার।

এর আগে স্বাগত বক্তব্যে ফোরামের কর্মকর্তা আলমা লিয়া বলেন, এটি শুধু স্মৃতিকথা নয়, সকল শিল্পীর জীবনের ধারাবিবরণী, যা পরিণত হয়েছে চমৎকার একটি ক্যানভাসে। সংগীতের মূর্ছনায় আবিষ্ট হয়ে উঠেছে প্রদর্শনী স্থানটি।

শুভেচ্ছা বক্তব্যে সিটি ইউনিভার্সিটির ডিন ড. মহসিন পাটোয়ারি এবং মূলধারায় রাজনীতিবিদ মোর্শেদ আলম। 

শিল্পীরা হলেন আর্থার আজাদ, আলমা লিয়া, আজমীর হোসাইন, বশিরুল হক, বিশ্বজিৎ চৌধুরী, দীনা জামান, ফারহানা ইয়াসমীন, কীয়ো চি মঙ, কায়সার কামাল, কানিজ হুসনা আকবরী, কাউসার ফেরদৌসী, কাজী রকিব, লায়লা আঞ্জুমান আরা, মুতলুব আলী, মোহাম্মদ টুকন, মাসুদুল আলম, মাসুদা কাজী, মোহাম্মদ হাসান রুকন, মোস্তফা টি আরশাদ, নুরুল হক মিন্টু, নাজ হোসাইন পলি, জাহাঙ্গির রুদ্র, সাঈদ এ রহমান, সাজেদা সুলতানা, মোহাম্মদ সাঈদুল হাসান, শামীম সুবর্ণা, সালমা কানিজ, শামীমা এ রহমান, সুজিত কুমার সাহা, তাজুল ইমাম, তারিক জুলফিকার, তাসনোভা রহমান, ওয়াহিদ আজাদ, জেবুন্নেসা কামাল এবং ইকবাল হোসাইন।

শেয়ার করুন