০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, শুক্রবার, ১০:২৯:২২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্ন্যাপ সুবিধা ফিরলেও কঠোর নিয়মে বিপাকে ৪০ মিলিয়ন মানুষ মসজিদে ধারাবাহিক হামলা, উদ্বেগে মুসলিম সম্প্রদায় ফেব্রুয়ারি ১ থেকে রিয়েল আইডি ছাড়া বিমানযাত্রায় লাগবে ৪৫ ডলারের ফি নিউইয়র্কে শীতকালে ঘর গরম রাখার জন্য এনার্জি সহায়তার আবেদন শুরু দারিদ্র্যপীড়িত দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন স্থায়ীভাবে বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের ১৯ দেশের গ্রিনকার্ডধারীদের পুনর্মূল্যায়ন শুরু তারেকের ‘ফেরা ইস্যু’ ঘোলা পানিতে মাছ শিকারে চেষ্টা বিডিআর বিদ্রোহের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের কমিশন রিপোর্টে তোলপাড় রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ মর্যাদায় খালেদা জিয়া ১১ মাসে ২৮ জন বাংলাদেশী ভারতীয় সীমান্ত রক্ষীবাহিনী কর্তৃক নিহত হয়েছে


মেয়র বললেন
নিউইয়র্কে অভিবাসীদের জন্য জায়গা খালি নেই
দেশ রিপোর্ট
  • আপডেট করা হয়েছে : ১৮-০১-২০২৩
নিউইয়র্কে অভিবাসীদের জন্য জায়গা খালি নেই নিউইয়র্ক সিটি মেয়র এরিক অ্যাডামস


প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকেই আমেরিকায় ইমিগ্র্যান্টদের সংখ্যা বাড়ছে। প্রতিনিয়ত ইমিগ্র্যান্টরা সীমান্ত পাড়ি দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করছে। হাজার হাজার মানুষ সীমান্তে অপেক্ষা করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের জন্য। এদের সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে মার্কিন বর্ডার সিকিউরিটি। সীমান্ত দিয়ে যারা প্রবেশন করছেন তাদের নিউইয়র্কসহ ইমিগ্র্যান্ট অধ্যুষিত স্টেটগুলোতে পাঠানো হচ্ছে। বিশেষ করে সীমান্তবর্তী যেসব স্টেটে রিপাবলিকান গভর্নর রয়েছেন তারা ইমিগ্র্যান্টদের তাদের স্টেটে রাখছেন না। বাস ভর্তি করে নিউইয়র্কসহ অন্যান্য স্টেটে পাঠিয়ে দেয়া হচ্ছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে নিউইয়র্ক সিটির মেয়র এরিক অ্যাডামস বলেছেন, নিউইয়র্কে অভিবাসীদের জন্য আর কোনো জায়গা খালি নেই। গত রোববার মেক্সিকো সীমান্তবর্তী শহর এল পাসো পরিদর্শনে গিয়ে তিনি এ কথা বলেন। মেয়র এরিক অ্যাডামস বলেন, রিপাবলিকান শাসিত শহর ফ্লোরিডা ও টেক্সাস থেকে বাস ভর্তি করে ডেমোক্রেট শাসিত এলাকাগুলোয় যে পরিমাণ অভিবাসী পাঠানো হচ্ছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে জনবহুল শহর নিউইয়র্কে একটি কক্ষও এখন খালি নেই।

এরিক অ্যাডামস আরো বলেন, অভিবাসীদের বাড়তি চাপ সামাল দিতে এ মুহূর্তে তাঁর শহরের জন্য ২০০ কোটি মার্কিন ডলার প্রয়োজন। অথচ ইতিমধ্যে শহরটি বাজেট সংকটে পড়েছে।

এরিক নিজে ডেমোক্রেট হলেও তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রশাসনের একজন কট্টর সমালোচক। তাঁর মতে, বিশেষ করে দেশটির দক্ষিণ সীমান্তে যে অভিবাসন সংকট চলছে, তা নিরসনে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের এখনই সঠিক পদক্ষেপ নিতে হবে।

শেয়ার করুন