০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, শুক্রবার, ০৩:৩৩:১২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্ন্যাপ সুবিধা ফিরলেও কঠোর নিয়মে বিপাকে ৪০ মিলিয়ন মানুষ মসজিদে ধারাবাহিক হামলা, উদ্বেগে মুসলিম সম্প্রদায় ফেব্রুয়ারি ১ থেকে রিয়েল আইডি ছাড়া বিমানযাত্রায় লাগবে ৪৫ ডলারের ফি নিউইয়র্কে শীতকালে ঘর গরম রাখার জন্য এনার্জি সহায়তার আবেদন শুরু দারিদ্র্যপীড়িত দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন স্থায়ীভাবে বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের ১৯ দেশের গ্রিনকার্ডধারীদের পুনর্মূল্যায়ন শুরু তারেকের ‘ফেরা ইস্যু’ ঘোলা পানিতে মাছ শিকারে চেষ্টা বিডিআর বিদ্রোহের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের কমিশন রিপোর্টে তোলপাড় রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ মর্যাদায় খালেদা জিয়া ১১ মাসে ২৮ জন বাংলাদেশী ভারতীয় সীমান্ত রক্ষীবাহিনী কর্তৃক নিহত হয়েছে


৩০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হচ্ছে পেপার চেক
সোশ্যাল সিকিউরিটির ইলেকট্রনিক পেমেন্ট বাধ্যতামূলক
দেশ রিপোর্ট
  • আপডেট করা হয়েছে : ১০-০৯-২০২৫
সোশ্যাল সিকিউরিটির ইলেকট্রনিক পেমেন্ট বাধ্যতামূলক সোশ্যাল সিকিউরিটি কার্ড


সোশ্যাল সিকিউরিটি প্রশাসন গত ৫ সেপ্টেম্বর ঘোষণা করেছে, আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ থেকে সোশ্যাল সিকিউরিটি সুবিধাভোগীদের আর কাগুজে চেক পাঠানো হবে না। এটি ফেডারেল বেনিফিট সিস্টেমের আধুনিকায়নের অংশ হিসেবে নেওয়া একটি পদক্ষেপ, যাতে পেমেন্ট প্রক্রিয়া দ্রুত, নিরাপদ এবং কম খরচে সম্পন্ন করা যায়। বর্তমানে প্রায় পাঁচ লাখ মানুষ, যা মোট সুবিধাভোগীর মাত্র ০.৮ শতাংশ, এখনো কাগুজে চেকের মাধ্যমে অর্থ পান। ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট জানিয়েছে, তারা এখন থেকে বিকল্প ব্যবস্থা বেছে নিতে হবে। বিকল্পগুলো হলো সরাসরি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ডাইরেক্ট ডিপোজিট বা যাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নেই, তাদের জন্য প্রি-পেইড ডেবিট কার্ড ডাইরেক্ট এক্সপ্রেস।

এ পরিবর্তনের মূল কারণ হলো খরচ সাশ্রয় এবং প্রতারণা রোধ। সোশ্যাল সিকিউরিটি অ্যাডমিনিস্ট্রেশন জানিয়েছে, একটি কাগুজে চেক ইস্যু করতে প্রায় ৫০ সেন্ট খরচ হয়, যেখানে ইলেকট্রনিক লেনদেনের খরচ পড়ে মাত্র ১৫ সেন্ট। ট্রেজারি বিভাগের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, কাগুজে চেক প্রতারণার প্রধান দরজা হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং জনগণকে এ সম্পর্কে সচেতন করা জরুরি। তবে কিছু ব্যতিক্রম রাখা হয়েছে। সিনেটর এলিজাবেথ ওয়ারেন জানিয়েছেন, কমিশনার ফ্রাঙ্ক বিসিগনানো আশ্বাস দিয়েছেন যে যাদের কাগুজে চেকের প্রয়োজন, তারা এই সুবিধা পাবেন। এসএসএও জানিয়েছে, যাদের অন্য কোনো উপায় নেই, তাদের জন্য কাগুজে চেক ইস্যু অব্যাহত থাকবে।

ট্রেজারি বিভাগের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ব্যতিক্রম কেবল বিরল পরিস্থিতিতে দেওয়া হবে। এর মধ্যে রয়েছে, মানসিক সমস্যার কারণে ইলেকট্রনিক পেমেন্ট করা সম্ভব নয়, দূরবর্তী এলাকায় বসবাস যেখানে ইলেকট্রনিক লেনদেনের অবকাঠামো নেই, অথবা সুবিধাভোগীর বয়স ৯০ বছরের বেশি। ব্যতিক্রম চাইলে ট্রেজারি বিভাগের নির্দিষ্ট নম্বরে ফোন করতে হবে বা ফর্ম পূরণ করে ডাকযোগে পাঠাতে হবে। সারসংক্ষেপে, সেপ্টেম্বরের শেষে থেকে সোশ্যাল সিকিউরিটি এবং অন্যান্য ফেডারেল বেনিফিটের ক্ষেত্রে ইলেকট্রনিক পেমেন্ট বাধ্যতামূলক হয়ে যাচ্ছে, তবে সীমিত শর্তে কিছু সুবিধাভোগী কাগুজে চেক পাবেন।

শেয়ার করুন