০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, শুক্রবার, ১১:২০:২২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্ন্যাপ সুবিধা ফিরলেও কঠোর নিয়মে বিপাকে ৪০ মিলিয়ন মানুষ মসজিদে ধারাবাহিক হামলা, উদ্বেগে মুসলিম সম্প্রদায় ফেব্রুয়ারি ১ থেকে রিয়েল আইডি ছাড়া বিমানযাত্রায় লাগবে ৪৫ ডলারের ফি নিউইয়র্কে শীতকালে ঘর গরম রাখার জন্য এনার্জি সহায়তার আবেদন শুরু দারিদ্র্যপীড়িত দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন স্থায়ীভাবে বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের ১৯ দেশের গ্রিনকার্ডধারীদের পুনর্মূল্যায়ন শুরু তারেকের ‘ফেরা ইস্যু’ ঘোলা পানিতে মাছ শিকারে চেষ্টা বিডিআর বিদ্রোহের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের কমিশন রিপোর্টে তোলপাড় রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ মর্যাদায় খালেদা জিয়া ১১ মাসে ২৮ জন বাংলাদেশী ভারতীয় সীমান্ত রক্ষীবাহিনী কর্তৃক নিহত হয়েছে


ভোলায় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে মারাত্বক আহত
চিকিৎসাধীন অবস্থায় ছাত্রদল সভাপতি নুলে আলম মারা গেছেন
নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট করা হয়েছে : ০৩-০৮-২০২২
চিকিৎসাধীন অবস্থায় ছাত্রদল সভাপতি নুলে আলম মারা গেছেন


মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে শেষ পর্যন্ত হেরে গেছেন নুরে আলম। ভোলায় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে মারাত্বক আহত হন ভোলা জেলা ছাত্রদলের সভাপতি মো. নুরে আলম। তাকে প্রথম ভোলা এরপর বরিশাল হয়ে ঢাকাতে এনে চিকিৎসা দেয়া হয়েছিল। কিন্তু তাকে বাচাতে পারেননি চিকিৎকরা। বুধবার চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাজধানীর একটি হাসপাতালে তিনি মৃত্যুর কোলে ঢলে পরেন। 

নুরে আলমের ভগ্নিপতি ভোলা জাঙালিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মো. রুহুল আমিন সাংবাদিকদের বলেন, আজ বুধবার রাত আটটার লঞ্চে নুরে আলমের মরদেহ ঢাকা থেকে ভোলায় আনা হবে। তবে জানাজার সময় এখনো ঠিক করা হয়নি।

জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আল আমিন বলেন, ‘নুরে আলমের ময়নাতদন্ত হবে কি না, তা ঢাকার নেতারা সিদ্ধান্ত নেবেন।’

গত রোববার ঘটনার দিন সংঘর্ষকালে গুলিতে আবদুর রহিম মাতব্বর নামের স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতা নিহত হন। এ নিয়ে ওই সংঘর্ষের ঘটনায় দুজনের মৃত্যু হলো। এ ছাড়া সংঘর্ষের ঘটনায় আহত হয়ে বরিশালের শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতালে অনেকে চিকিৎসাধীন আছেন।

বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে গত রোববার গ্যাস, বিদ্যুৎসহ নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি এবং বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের প্রতিবাদে ভোলা জেলা বিএনপি শহরের মহাজনপট্টিতে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করে। জেলা বিএনপি কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ শেষে আড়াই শতাধিক নেতা-কর্মী বিক্ষোভ মিছিল করতে রাস্তায় নামলে পুলিশ লাঠিপেটা করে। দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। বিএনপির নেতা-কর্মীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ৩৩টি কাঁদানে গ্যাসের শেল ও ১৬৫টি শটগানের গুলি ছোড়ে বলে জানা গেছে।


শেয়ার করুন