১৭ জুলাই ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ০৬:৪৩:২৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
গোপালগঞ্জ এখন মুজিববাদী সন্ত্রাসীদের আস্তানায় পরিণত হয়েছে- নাহিদ এনসিপি’র মার্চ টু গোপালগঞ্জ কর্মসূচি ঘিরে ব্যাপক সংঘর্ষ চারজন নিহত নিউইয়র্কে ২০ লাখ মানুষ মেডিকেইড ও ৩ লাখ পরিবার স্ন্যাপ সুবিধা হারাবে নতুন ভিসা ফিতে বাংলাদেশিদের খরচ বাড়বে আড়াই গুণ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ২ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দাবি মাহমুদ খলিলের টেক্সাসের অভিবাসন আইন এসবি ৪ অসাংবিধানিক ঘোষণা ফ্লোরিডার ‘সিনেট বিল ৪-সির কার্যকারিতা বন্ধ করলো যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট নতুন নীতি ঘোষণা : ৯ কারণে নাগরিকত্ব হারাতে পারেন জঙ্গিবাদে সতর্ক থাকার মার্কিনী পরামর্শে নানা প্রশ্ন এনসিপিসহ ১৪৪ নিবন্ধন প্রত্যাশী দলের তথ্যে ঘাটতি


ভোটার সংখ্যা ২ হাজার ৮৯৯
চট্টগ্রাম সমিতির নির্বাচন : দুই প্যানলের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই
দেশ রিপোর্ট
  • আপডেট করা হয়েছে : ১৬-১০-২০২৪
চট্টগ্রাম সমিতির নির্বাচন : দুই প্যানলের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই


আগামী ২০ অক্টোবর প্রবাসের অন্যতম সংগঠন চট্টগ্রাম সমিতির নির্বাচন। দীর্ঘ কয়েক বছরের জটিলতার পর এবার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। নির্বাচন কমিশনের অনতম সদস্য শাহাব উদ্দিন সাগর জানিয়েছেন, নির্বাচনের সব প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। চট্টগ্রাম সমিতির এই নির্বাচনে ২ হাজার ৮৯৯ জন ভোটার চারটি কেন্দ্রে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। চারটি কেন্দ্রের মধ্যে দুটি কেন্দ্র নিউইয়র্কে। বাকি দুটো কেন্দ্রের মধ্যে একটি রয়েছে ফিলাডেলফিয়ার মদিনা মসজিদে। আরেকটি কেন্দ্র কানেকটিকাটে। নিউইয়র্কের দুটো কেন্দ্রের মধ্যে একটি ব্রুকলিনের পিএস ১৭৯ স্কুলের অডিটোরিয়াম, আরেকটি কেন্দ্র জ্যামাইকার ইকরা সেন্টারে। নির্বাচন কমিশন সূত্র জানায়, ভোট গ্রহণ শুরু হবে সকাল ৯টা থেকে। তা চলবে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত। দিনব্যাপী ভোট গ্রহণ শেষে রাতেই গুনে বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করা হবে। এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনের সদস্য শাহাব উদ্দিন সাগর জানান, ভোট গ্রহণ করা হবে মেশিনে। তবে নো আইডি নো ভোট-এটা সবাইকে মানতে হবে। তিনি সুষ্ঠু, অবাধ এবং গ্রহণযোগ্য নির্বাচনে সভার সহযোগিতা কামনা করেন।

জানা গেছে, চট্টগ্রাম সমিতির নির্বাচনে দুটো প্যানেল থেকে ৩৮ জন প্রার্থী এবং সাধারণ সম্পাদক পদে মহিউদ্দিন চৌধুরী স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করছেন। বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, চট্টগ্রাম সমিতির নির্বাচনে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে। সাধারণ সম্পাদক পদে ত্রিমুখী প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। এছাড়া সভাপতি পদসহ সব পদে দ্বিমুখী লড়াই হবে। এক পানেলের নেতৃত্বে রয়েছেন তাহের-আরিফ এবং মাকসুদ-মাসুদ প্যানেল। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার কথা বলা হলেও যারা কেন্দ্রে ভোটার নিয়ে আসবেন তাদের পক্ষে জয়ের পাল্লা ভারী থাকবে।

মাকসুদ-মাসুদ পরিষদের নির্বাচনী সভা : নারী-পুরুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ

চট্টগ্রাম সমিতির নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে! আর মাত্র কায়েকদিন পর নির্ধারিত হবে কে হচ্ছে চট্টগ্রাম সমিতির আগামী দুই বছরেরের জন্য কা-ারী। উত্তর আমেরিকার অন্যতম এই বৃহৎ সংগঠনটি দীর্ঘদিনের অচল অবস্থা কাটিয়ে আগামী রবিবার ২০ অক্টোবর নির্বাচন হতে যাচ্ছে, এই নির্বাচনে দক্ষ, অভিজ্ঞ, শিক্ষিত, সৎ ও কর্মঠ একঝাঁক তরুণের সমন্বয়ে গঠিত প্যানেল মাকসুদ-মাসুদ পরিষদ ইতিমধ্যে তাদের শক্ত অবস্থান প্রমানে সক্ষম হয়েছে! গত শনিবার ১২ অক্টোবর জ্যামাইকার ইকরা পার্টি হলে অনুষ্ঠিত প্যানেল পরিচিতি ও নির্বাচনী সভায় তার প্রমাণ মিলেছে। 

শনিবার ১২ অক্টোবর বাদ মাগরিব জ্যামাইকার ইকরা পার্টি সেন্টারে চট্টগ্রাম সমিতির সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার আলহাজ মোহাম্মদ জাফরের সভাপতিত্বে এবং সংগঠনের সাবেক সভাপতি আহসান হাবীবের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সোসাইটির ট্রাস্টি বোর্ডের সম্মানিত সদস্য, চট্টগ্রাম সমিতির ট্রাস্টি বোর্ডের সাবেক কো-চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহাজাহান সিরাজী, প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাদেশ সোসাইটির নির্বাচন কমিশনার মেহবুবর রহমান বাদল, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে জড়িত প্রবীণ সদস্য মো. আবু নাসের, সাবেক উপদেষ্টা হাজি শফিউল আলম, সাবেক নির্বাচন কমিশনার মুজিবুল হক, সাবেক নির্বাচন কমিশনার মফজল আহমদ, সাবেক উপদেষ্টা ও আজীবন সদস্য মন্জুরুল আলম, মিরসরাই সমিতির সাবেক সভাপতি ও বর্তমান উপদেস্টা জি এম ফারুক, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন কমিটির সিনিয়র সদস্য আবুল কাশেম (চট্টলা), চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক প্যানেল মেয়র বিশিষ্ট ব্যবসায়ী কাজি মোবাশ্বের হাশেমী, সাবেক উপদেষ্টা ও আজীবন সদস্য মোহাম্মদ জসিম উদ্দীন, রাজনীতিবিদ ও সমাজসেবক মোহাম্মদ জাফর আহমদ, ভবন উদ্ধার সংক্রান্ত আহ্বায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য বাবু সাধন কর, সাবেক নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ নুর ও মোহাম্মদ আলী চৌধুরী প্রমুখ। পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত, গীতা ও ত্রিপটক পাঠের মাধ্যমে শুরু হওয়া সভায় আরো বক্তব্য রাখেন সভাপতি পদপ্রার্থী মাকসুদুল হক চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মাসুদ সিরাজী, সি. সহ-সভাপতি পদপ্রার্থী মোক্তাদির বিল্লাহ, সহ-সভাপতি পদপ্রার্থী আলী আকবর বাপ্পি, আইয়ুব আনসারী, যুগ্ম-সম্পাদক পদপ্রার্থী সুশান্ত দত্ত নোটন, সাংগঠনিক সম্পাদক পদপ্রার্থী মোহাম্মদ ফরহাদ, মুরাদ চৌধুরী, সাবেক দফতর সম্পাদক মুহাম্মদ দিদার, আজীবন সদস্য মাস্টার মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন নাদের, কানেটটিকাট থেকে আগত বখতিয়ার সুন্নী সোসাইটির সহ-সভাপতি মোহাম্মদ জাফর, মোহাম্মদ জসিম উদ্দীন ও কেমারেক্স ফার্মাসিউটিক্যালের সুপারভাইজার মসিউর রহমানসহ অনেকে।

এ সভায় নারী পুরুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ সত্যিই দেখার মতো, লং উইকেন্ড, সারদীয় দুর্গাপূজা ও অনেকগুলো সামাজিক অনুষ্ঠান থাকার পরও লোক সমাগমের দৃশ্য লক্ষ করার মতো। উপস্থিতিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য মিরসরাই সমিতির সাবেক সভাপতি আমজাদ হোসেন ভুঁইয়া, মিরসরাই সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসিফুর রহমান, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের অন্যতম কর্মকর্তা মোহাম্মদ হানিফ চৌধুরী, মিরসরাই সমিতির সিনিয়র সদস্য আবু তাহের মিয়া, প্রবীণ সদস্য আবদুল মান্নান, অনোয়ার চৌধুরী, সাবেক কর্মকর্তা মোহাম্মদ শফি সিকদার, মিরসরাই সমিতির অন্যতম সদস্যা বিশিষ্ট সমাজকর্মী তাহমিনা আক্তার কলি, মোহাম্মদ ইয়াহিয়া, বাবু মনোরঞ্জন দাসসহ বিভিন্ন ধর্মাবলম্বীর প্রচুর নারী এবং পুরুষ। 

সভাপতি পদপ্রার্থী মাকসুদ চৌধুরীর বক্তব্যের সময় পুরো অনুষ্ঠান হলে দাঁড়ানো কিংবা বসার জন্য তিল পরিমাণ জায়গা অবশিষ্ট ছিল না এবং পিনপতন নীরবতার মধ্যে বক্তব্য প্রদানকালে তিনি আগামী দিনে চট্টগ্রাম সমিতি কীভাবে চলবে এবং অতীতে এই সংগঠনের অচল অবস্থা সৃষ্টির জন্য কারা দায়ী ছিল তার বিস্তারিত তুলে ধরে বলেন, আসুন আমরা কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করে সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে সংগঠনটিকে এগিয়ে নিয়ে যাই, আমাদের নতুন প্রজন্মদের জন্য, বৃদ্ধদের জন্য, চট্টগ্রামবাসীর জন্য সম্মিলিতভাবে কিছু করি! তিনি বলেন, তার প্যানেল নির্বাচিত হলে সংগঠনের পরিধি বৃদ্ধির পাশাপাশি গণমুখী কিছু কর্মসূচি গ্রহণ করবেন তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য সব ধর্মের জন্য বৈষম্য দূর করা, চট্টগ্রামবাসীর জন্য সুবিধাজনক স্থানে আরেকটি ভবন ক্রয় করে মসজিদ-কমিউনিটি সেন্টার স্থাপনের ব্যবস্থা করা, অন্যান্য স্টেটগুলোর সঙ্গে সেতুবন্ধনের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট স্টেটে সংগঠনের শাখা গঠন করে কর্মসূচির বিস্তার করা, নতুন কিংবা অদক্ষ সদস্যদের ট্রেনিং ও কর্মসংস্থানে সহায়তা প্রদান করা, বন্ধ হয়ে যাওয়া আইটি স্কুল পুনরায় চালু করা, নতুন জায়গা খুঁজে চট্টগ্রামবাসীর জন্য কবরস্থান ক্রয়ের ব্যবস্থা করা ইত্যাদি। 

সভায় অন্য বক্তারা অন্য প্যানেলের বিভিন্ন সভায় নোংরা বক্তব্য প্রদান থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানিয়ে বলেন, আমরা প্রত্যেকে প্রত্যেকের অতীত জানি, সুতরাং থু থু ওপরে মারলে নিজের গায়ে আসবে তা প্রত্যেকের মনে রাখা উচিত। চট্টগ্রাম সমিতিকে কারা রক্তাক্ত করেছিল, সংবাদ সম্মেলনে কারা হামলা করেছিল, দীর্ঘদিন নির্বাচন না দিয়ে কারা ক্ষমতা কুক্ষিগত করতে চেয়েছিল তা সব চট্টগ্রামবাসীর জানা আছে। বক্তারা আরো বলেন, নির্বাচন করতে এসেছেন নিজেদের নির্বাচনী কর্মসূচি নিয়ে কথা বলেন, কারো ব্যক্তিগত পরিবার কিংবা ব্যক্তিবিশেষের নিজস্ব জীবন নিয়ে নোংরামি করা বন্ধ করুন। বক্তারা বলেন, চট্টগ্রাম সমিতিকে সামনে এগিয়ে নিতে হলে মাকসুদ-মাসুদ পরিষদের বিকল্প নেই। এই প্যানেলে সবাই তরুণ, কর্মঠ, আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত, এই প্যানেলে নতুন প্রজন্মের ছেলেরা প্রার্থী হয়েছেন, তাই সবাই আগামী ২০ অক্টোবর সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত মাকসুদ-মাসুদ পরিষদে ভোট দিয়ে আগামী দুই বছর সংগঠনের বার দেওয়ার জন্য সব ভোটারের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন। 

সভাপতি মোহাম্মদ জাফরের সমাপনী বক্তব্যের মাধ্যমে সভার সমাপ্তি ঘটে।

কানেকটিকাট

রবিবার ১৩ অক্টোবর সন্ধ্যায় স্টামফোর্ডের ইয়ারউড সেন্টারে চট্টগ্রাম সমিতির প্রবীণ সদস্য সালেহ আহমদের সভাপতিত্বে এবং তরুণ সংগঠক মোহাম্মদ জসিম উদ্দীনের পরিচালনায় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন অব কানেকটিকাট (বাক)-এর সভাপতি, কানেকটিকাটের বাংলাদেশিদের অহংকার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী নুরুল আলম নুরু, প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সোসাইটির ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য ও চট্টগ্রাম সমিতির ট্রাস্টি বোর্ডের সাবেক কো-চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহাজাহান সিরাজী, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যথাক্রমে-চট্টগ্রাম সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাদেশ সোসাইটির নির্বাচন কমিশনার মেহেবুবর রহমান বাদল, সাবেক উপদেষ্টা ও সাবেক কর্মকর্তা হাজি শফিউল আলম, সাবেক সভাপতি আহসান হাবীব, বাকের কার্যকরি পরিষদ সদস্য হাবীবুর রহমান, চট্টগ্রাম সমিতির প্রবীণ সদস্য আহমেদ নবী, শাহ আলম, ইঞ্জিনিার মোহাম্মদ সিদ্দিকী রুবেল, মোহাম্মদ সেলিম, আবু আহমেদ, আবদুস সাত্তার।

নতুন প্রজন্মের সন্তান হাফেজ জামাল আহমদের পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত ও নাত পরিবেশনের মাধ্যমে শুরু হওয়া সভায় আরো বক্তব্য রাখেন আমিন হায়দার, রঞ্জিত দাস, জসিম উদ্দীন, জাহাঙ্গীর আলম, আবু সাইদ প্রমুখ!

সভায় বক্তারা বলেন যারা ভোটের নামে মানুষের পরিবার নিয়ে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা করছে তাদের আগামী ২০ তারিখ ব্যালেটের মাধ্যমে জবাব দেওয়া হবে, সভাপতির বক্তব্যে মাকসুদ চৌধুরী বলেন, তার প্যানেল জয়ী হলে চট্টগ্রাম সমিতি তাদের পরিধি অন্যান্য স্টেটেও বৃদ্ধি করা হবে, চট্টগ্রাম সমিতির বর্তমান যে কবর রয়েছে, তা অন্তত দিগুণ করা হবে, নিউইয়র্কসহ যে কোনো সুবিধাজনক স্থানে নতুন ভবন (ফান্ড রাইজিংয়ের মাধ্যমে) ক্রয়ের ব্যবস্থা করা হবে। সৎকার বিষয়ে সব ধর্মের প্রতি সম আচরণ করা হবে, এ বিষয়ে কোনো রকম বৈষম্য করা হবে না। 

বক্তারা বলেন, চট্টগ্রাম সমিতিকে সামনে এগিয়ে নিতে তরুণ প্রজন্মের প্যানেল মাকসুদ-মাসুদ পরিষদে ভোট দিয়ে জয়ী করতে হবে। 

সভাপতি ছালেহ আহমেদের সমাপনি বক্তব্য ও ঘরের তৈরি খাবার পরিবেশনের মাধ্যমে সভার কার্যক্রমের সমাপ্তি ঘটে।

এদিকে তাহের- আরিফ প্যানেলও চট্টগ্রামবাসী অধ্যুষিত এলাকায় সভা সমাবেশ চালিয়ে যাচ্ছে। এদিকে প্রচালণাকালে গত ১৪ অক্টোবর এই প্যানেলের নির্বাচনী সভা ছিলো পেনসিলভেনিয়ায়। ঐ সভায় বক্তব্য রাখছেন গিয়ে সভাপতি প্রার্থী আবু তাহের হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হন। সাথে সাথে স্থানীয় একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। জানা গেছে, তিনি এখন আশঙ্কামুক্ত। তার পরিবারের পক্ষ থেকে তার জন্য দোয়া চাওয়া হয়েছে।

শেয়ার করুন