৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, শুক্রবার, ০৮:০৩:১৩ অপরাহ্ন


তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস
সাংবাদিক নূরুল কবিরকে বিমানবন্দরে হয়রানি, প্রেস উইংয়ের দুঃখ প্রকাশ
নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট করা হয়েছে : ২৪-১১-২০২৪
সাংবাদিক নূরুল কবিরকে বিমানবন্দরে হয়রানি, প্রেস উইংয়ের দুঃখ প্রকাশ হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন/ফাইল ছবি


হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নিউ এজ পত্রিকার সম্পাদক নূরুল কবিরকে হয়রানির ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে জানানো হয়েছে, এ ঘটনা তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে বলা হয়, অন্তর্বর্তী সরকার দেশে কোনো সাংবাদিক হয়রানির ঘটনা বরদাশত করবে না।

বিশিষ্ট সাংবাদিক নূরুল কবির শনিবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে অভিযোগ করেন, সম্প্রতি ঢাকায় হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে তিনি হয়রানির শিকার হয়েছেন।

এই ঘটনার উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় উল্লেখ করা হয়, ‘আমরা এই ঘটনার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি। অন্তর্বর্তী সরকার দেশে কোনো সাংবাদিক হয়রানির ঘটনা বরদাশত করবে না।’

প্রেস উইংয়ের বার্তায় আরও উল্লেখ করা হয়, নূরুল কবির দীর্ঘ কর্মজীবনে দেশের একজন সম্মানিত সম্পাদক। সততা ও নৈতিকতা মেনে সাংবাদিকতা করা গুরুত্বপূর্ণ এই ব্যক্তি সবসময় যুক্তি দিয়ে কথা বলায় প্রধান কণ্ঠস্বর।

প্রসঙ্গত, সাংবাদিক নূরুল কবির কলম্বোতে অনুষ্ঠিত এশিয়া মিডিয়া ফোরামে অংশ নিতে ১৮ নভেম্বর শ্রীলঙ্কা গিয়েছিলেন। ২২ নভেম্বর দেশে ফেরেন তিনি।


নূরুল কবিরের টাইমলাইনে যা লিখেছিলেন তিনি- তা হুবহু তুলে দেয়া গেল...

“The country's immigration authorities have been harassing me at the Dhaka airport every time I go abroad for more than two decades. The harassments include taking my passport away by the intelligence officials, interrogating me about the purposes of the visits although everything written there in the printed documents, keeping me waiting for about an hour, getting my passport pages photographed in violation of my privacy, et cetera and returning the documents a few minutes before taking off the aircraft. There was no trouble while returning home. This time, on November 18, as I was going abroad for a media conference, I expected that my days of harassments at the Dhaka airport has been over, at least for sometime. I was wrong. It has been rather doubled this time. One hour while departing and one hour while returning home on November 22. Being patriotic is a matter of being suspect by the intelligence agencies of the country. I am forced to question the patriotism of the country's intelligence agencies concerned and those in the government/s who supervise them, if at all.”

শেয়ার করুন