১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, শনিবার, ০৪:১২:১৭ পূর্বাহ্ন


সোসাইটির সাবেক কর্মকর্তাদের মিলনমেলা নিয়ে সভা
দেশ রিপোর্ট
  • আপডেট করা হয়েছে : ২১-০৫-২০২৫
সোসাইটির সাবেক কর্মকর্তাদের মিলনমেলা নিয়ে সভা বক্তব্য রাখছেন ডা. ওয়াদুদ ভুইয়া


বাংলাদেশ সোসাইটির সাবেক কর্মকর্তারা এ বছর একটি মিলনমেলা আয়োজনের লক্ষ্যে গত ১৯ মে সোমবার জ‍্যামাইকার মেজ্জান রেস্টুরেন্টে সোসাইটির সাবেক কর্মকর্তাদের তৃতীয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সাভায় সভাপতিত্ব করেন আয়োজন কমিটির আহ্বায়ক ডা. ওয়াদুদ ভুঁইয়া ও পরিচালনা করেন সদস্য সচিব বাবুল চৌধুরী এবং প্রধান সমন্বয়ক মোহাম্মদ জামান তপন।

সভায় ২১ এপ্রিলের প্রথম, ১২ মের দ্বিতীয় সভার ধারাবাহিকতায় একটি পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন, মিলন মেলা কোথায় এবং কখন করা যায়, বাজেট নির্ধারণ, ম্যাগাজিন প্রকাশনা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে অতিথি হিসেবে আমন্ত্রিত অতিথি কারা থাকবেন এসব এজেন্ডা হিসেবে রাখা হয়। বর্তমান কার্যকরি কমিটির পক্ষ থেকে কয়েকজন সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের সাথে গত ১৮ মে বর্তমান কমিটি সোসাইটি ৫০ বছর পূর্তি ও মিলন মেলা আয়োজনের জন‍্য একটি পরামর্শ সভার আয়োজন করে সেখানে আলোচিত বিষয় আলোচনায় আনা হলে এবং দুইটি অনুষ্ঠান পরস্পর সাংঘর্ষিক কিনা এর প্রেক্ষিতে উপস্থিত অনেক সাবেক কর্মকর্তা বলেন, ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন সোসাইটি করবে এবং তারা যদি আমন্ত্রণ করে এবং সহযোগিতা চান তবে সাবেক কর্মকর্তারা সার্বিক সহযোগিতা করতে প্রস্তুত। কিন্তু সোসাইটির সাবেক কর্মকর্তারা শুধু তারা নিজেদের জন‍্য আনন্দ মেলা বা মিলন মেলা করলে তা অবশ্যই কোন কনফ্লিকট করবে না এবং সাবেক কর্মকর্তারা তাদের অনুষ্ঠান করার পক্ষে আবারো জোরালো সমর্থন ব‍্যক্ত করেন। সভার শেষের দিকে আহবায়ক ডা. ওয়াদুদ ভুঁইয়া আগামী বছর মিলন মেলা করা যায় কি এমন প্রস্তাবে সমস্বরে উপস্থিত সকলে এ প্রস্তাব নাকচ করে দেন। তারা এবছর একই সময়ে ২ টি অনুষ্ঠান না করার প্রস্তাব সমর্থন করেন। সাথে যেহেতু সোসাইটির জন্ম ২৩ নভেম্বর ১৯৭৫ সালে তাই সেইটি নভেম্বর বা তার পরে হবে ধরে নিয়ে সোসাইটির মিলনমেলা ২০২৫ এ বছর আগস্ট মাসে করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। হল পাওয়া সাপেক্ষে দিন তারিখ পরবর্তীতে জানানো হবে। তিনটি সভায় উপস্থিতির সংখ‍্যা ছিল প্রায় ১৩৫ জন যার মধ‍্য প্রায় ৭০ জন কার্যকরি কমিটির সাবেক কর্মকর্তা অংশ নেন যার অধিকাংশই প্রতিবছরই একটি মিলন মেলা আয়োজনের পক্ষে মত দেন এবং মনে করেন এই অনুষ্ঠান সোসাইটির কোন অনুষ্ঠানের সাথে সাংঘর্ষিক না। সভায় তিন সভায় আলোচনার ধারাবাহিকতায় একটি কমিটির প্রস্তাব করা হয় যা উপস্থিত সর্বসম্মতিক্রমে করতালির মাধ্যমে অনুমোদন করা হয়। তবে সভায় অনেকে না থাকায় অনুমোদিত তালিকার সকলের সাথে যোগাযোগ করে তাদের সম্মতিতে পরে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হবে বলে সভায় সূত্রে জানা যায়।

প্রস্তাবিত কমিটি নিম্নরূপ- বোর্ড আব এডভাইজরস- চীফ এডভাইজার মিয়া জেড মানিকী, জয়েন্ট এডভাইজরস-হাছান ইমাম, ড.দেলোয়ার হোসেন, মোহাম্মদ আমিনুল্লাহ, আমিনুর রশিদ পিন্টু, ডা.এম বিল্লাহ, ডা. হামিদুজ্জামান, ডা. মঈনুল মিয়া, মজিব উর রহমান, এম আজিজ, হামিদ রেজা খান, ফারুক আজম, সাউদ আহমেদ চৌধুরী, মাহমুদ চৌধুরী, সালামত উল্লাহ, নজরুল ইসলাম, নাসির আলী খান পল, আব্বাস উদ্দিন দুলাল, ওয়াসি চৌধুরী, ফারুক হোসেন মজুমদার, ফারুক চৌধুরী। আহবায়ক কমিটি- কনভেনর ডা. ওয়াদুদ ভূঁইয়া, জয়েন্ট কনভেনর- নার্গিস আহমেদ, আজমল হোসেন কুনু, মোহাম্মদ রব মিয়া। কো কনভেনর- সৈয়দ টিপু সুলতান, ফেরদৌস সাজেদিন, নুরুল হক, ফারজানা খান, মোহাম্মদ হোসেন খান, ফখরুল আলম, একেএম ফজলে রাব্বী, মনিরুল ইসলাম, দেলোয়ার হোসেন, জয়নুল আবেদীন, রানা ফেরদৌস চৌধুরী, রুহুল আমিন ছিদ্দিকি। মেম্বার সেক্রেটারি- বাবুল চৌধুরী। জয়েন্ট মেম্বার সেক্রেটারি- মিয়া দুলাল এনাম, সিরাজ উদ্দিন সোহাগ, সৈয়দ এমকে জামান, আমিনুল ইসলাম চৌধুরী, জুয়েল চৌধুরী, জে মোল্লা সানি, আব্দুল্লাহ ইসলাম লিটন, আবুল হাসেম বুলবুল। চীফ কো-অর্ডিনেটর-মোহাম্মদ জামান তপন। কো-অর্ডিনেটর-সাইফুল ইসলাম, সরোয়ার খান বাবু, একেএম রফিকুল ইসলাম ডালিম, ওয়াহিদ কাজী এলিন, আহবাব চৌধুরী, এনায়েত সরদার। ফাইন্যান্স সেক্রেটারি- একেএম নুরুল হক। জয়েন্ট ফাইন্যান্স সেক্রেটারি- আবুল কালাম খান, রেজাউল করিম সগীর, আজাহার হোসেন,নিশান রহিম,আব্দুল হান্নান,নওশাদ হোসেন,মোহাম্মদ ইকবাল হায়দার। রিসেপশন কমিটির চেয়ারম্যান- গিয়াস আহমেদ। কো চেয়ারম্যান-আব্দুল্লাহ এ ইসলাম, ওসমান চৌধুরী, খন্দকার ফরহাদ, কিউ জামান, জাহিদুল হক খান অরুন, বেলাল মাহমুদ, নাজির সিনহা। কালচারাল কমিটি চেয়ারম্যান চমন আরা বেগম। কো চেয়ারম্যান- ফেরদৌস সাজেদিন, সপ্না কাউছার, সৈয়দ বাহলুল উজ্জ্বল, মনিকা রায় চৌধুরী, ডা. শাহনাজ আলম লিপি, রাহাত মুক্তাদির। এন্টারটেইনমেন্ট কমিটি চেয়ারম্যান- মঈনুল উদ্দিন মাহবুব। কো চেয়ারম্যান আহসান হাবীব, কাজী তোফায়েল ইসলাম, খোরশেদ আলম, সাইফুল্লাহ ভূঁইয়া, টুটুল আহমেদ চৌধুরী। পাবলিসিটি এন্ড পাবলিকেশন চেয়ারম্যান শেখ সিরাজ। কো চেয়ারম্যান আক্তার হোসেন, ফারহানা চৌধুরী, সৈয়দ ইলিয়াস খসরু, আনোয়ার খন্দকার, ফয়সল আহমেদ।

সদস্যবৃন্দ- ডা. চৌধুরী সরোয়ারুল হাছান, তৈমূর জাকারিয়া, এমদাদুল হক কামাল, আসাদ বারী, মোহাম্মদ সেলিম, নূর মোহাম্মদ, রোহেনা খান, ফজলুল কাদের, জামিল আহেদ, আব্দুল মান্নান, সাদী মিন্টু, নাসির উদ্দিন, আব্দুস ছালাম মিয়া আযম, জামাল উদ্দিন, আবু নাছের খাজা, জামিল আহমেদ, কামরুজ্জামান বাবু। সাভায় কমিটিতে যাদের সাথে যোগাযোগ সম্ভব হয়নি তাদের নাম সংযোজন আর কেউ যদি অপারগতা প্রকাশ করেন তা বাদ দিয়ে সহসাই চূড়ান্ত পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হবে।

সভায় উপস্থিত ছিলেন ডা. হামিদুজ্জামান, নার্গিস আহমেদ, মাহমুদ চৌধুরী, নজরুল ইসলাম, মোহাম্মদ হোসেন খান, এ কে এম ফজলে রাব্বী, মনিরুল ইসলাম, ফারুক মজুমদার, ফারুক চৌধুরী, রুহুল আমিন সিদ্দিকি, গিয়াস আহমেদ, সৈয়দ এসকে জামান, আজাহার হোসেন, ওসমান চৌধুরী, মনিকা রয় চৌধুরী, ডাঃ শাহনাজ আলম লিপি, নিশান রহীম, একেএম নুরুল হক, খন্দকার ফরহাদ, জেড আই জুয়েল চৌধুরী, সিরাজ উদ্দিন সোহাগ, খান শওকত, জেলসানি মোল্লা, বেলাল মাহমুদ, ফারহান চৌধুরী, সরোয়ার খান বাবু, সাইফুল্লাহ ভূঁইয়া, আব্দুল কাদের শাহীন, আনোয়ার খন্দকার, মোহাম্মদ ইকবাল হায়দার, সাদী মিন্টু, আসাদ বারী, টুটুল আহমেদ চৌধুরী প্রমুখ।

শেয়ার করুন