২৯ এপ্রিল ২০১২, সোমবার, ১০:৩২:০১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সরকার ও বেসরকারি উদ্যোগে দরিদ্রমুক্ত দেশ গড়ে উঠবে - আসাদুজ্জামান খান কামাল ৭০ শতাংশ মৃত্যু অসংক্রামক রোগে, বাজেটে বরাদ্দ বৃদ্ধির দাবি ‘বিদেশে দেশবিরোধী অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে স্থানীয় আইনে ব্যবস্থা নিন’ ভূল স্বীকার করে সরে দাড়ানোয় একজনের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার বাফেলোতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে দুই বাংলাদেশী নিহত ‘শেরে বাংলা আপাদমস্তক একজন পারফেক্ট বাঙালি ছিলেন’ বিএনপির বহিস্কৃতদের জন্য সুখবর! মে দিবসে নয়পল্টনে বিএনপির শ্রমিক সমাবেশ উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেয়ার জের, বিএনপির বহিস্কার ৭৬ থাইল্যান্ডের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর আহ্বান


ইউএস স্টেড ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র ম্যাথু মিলারের বিবৃতি
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে দেয়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি আরোপের পদক্ষেপ গ্রহণ
দেশ রিপোর্ট
  • আপডেট করা হয়েছে : ২২-০৯-২০২৩
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে  দেয়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি আরোপের পদক্ষেপ গ্রহণ


বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়ায় বাঁধাদানকারী ব্যক্তিদের উপর ভিসা বিধিনিষেধ আরোপের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।

আজ (২২/৯/২৩) স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছেন। এতে ম্যাথু মিলার বলেন, “বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বিরুদ্ধে দায়ী বা জড়িত থাকা বাংলাদেশি ব্যক্তিদের উপর ভিসা বিধিনিষেধ আরোপ করার পদক্ষেপ নিচ্ছে (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র)। এ সকল ব্যক্তিদের মধ্যে বর্তমান এবং প্রাক্তন বাংলাদেশী কর্মকর্তা, আইন প্রয়োগকারী, বিচার বিভাগ এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য এবং ক্ষমতাসীন দল এবং বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্য অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। আইন প্রয়োগকারীর সংস্থার সদস্য ক্ষমতাসীন দল এবং রাজনৈতিক বিরোধী দলের সদস্য রয়েছে। বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে সমর্থন অব্যাহত রাকতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যুক্তরাষ্ট্র।”

“এ সকল ব্যক্তি বর্গ এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের জন্য অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে। বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ক্ষুন্ন করার জন্য দায়ী বা জড়িত বলে প্রমাণিত অতিরিক্ত ব্যক্তিরাও ভবিষ্যতে এই নীতির অধীনে ভিসার জন্য অযোগ্য বলে বিবেচিত হতে পারে। এর মধ্যে বর্তমান এবং প্রাক্তন বাংলাদেশী কর্মকর্তা, বিরোধী ও ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের সদস্য এবং আইন প্রয়োগকারী, বিচার বিভাগ এবং নিরাপত্তা পরিষেবার সদস্যরা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।”



বিবৃতিতে তিনি আরো বলেন, “আমাদের আজকের পদক্ষেপগুলি শান্তিপূর্ণভাবে অবাধ ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বাংলাদেশের লক্ষ্যকে সমর্থন করার জন্য এবং বিশ্বব্যাপী গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে চায় তাদের সমর্থন করার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অব্যাহত প্রতিশ্রুতি প্রতিফলিত করে।”


উল্লেখ্য, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন গত ২৪ মে বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সহায়তার লক্ষ্যে নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করেন।

শেয়ার করুন