২৮ এপ্রিল ২০১২, রবিবার, ০১:৪১:২০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
‘শেরে বাংলা আপাদমস্তক একজন পারফেক্ট বাঙালি ছিলেন’ বিএনপির বহিস্কৃতদের জন্য সুখবর! মে দিবসে নয়পল্টনে বিএনপির শ্রমিক সমাবেশ উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেয়ার জের, বিএনপির বহিস্কার ৭৬ থাইল্যান্ডের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর আহ্বান ‘ব্রাজিল থেকে জীবন্ত গরু আনা সম্ভব, তবে প্রক্রিয়া জটিল’ খালেদা জিয়ার সঙ্গে মির্জা ফখরুলের ঘন্টাব্যাপী সাক্ষাৎ বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে - হাবিবুল মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের প্রতিবেদন অনুমান ও অপ্রমাণিত অভিযোগ নির্ভর- পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়


সরকার পতন আন্দোলনে জনগনকে ‘জেগে উঠা’র ডাক মির্জা ফখরুলের
বিশেষ প্রতিনিধি
  • আপডেট করা হয়েছে : ১১-০১-২০২৩
সরকার পতন আন্দোলনে জনগনকে ‘জেগে উঠা’র ডাক মির্জা ফখরুলের পল্টনে গণ অবস্থানে বক্তব্য রাখছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল/ছবি সংগৃহীত


আওয়ামী লীগ গণবিচ্ছিন্ন তাই  পুলিশ

আমলাদের ওপর নির্ভর করে 


সরকার পতন আন্দোলনে জনগনকে ‘জেগে উঠা’র ডাক দিয়েছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন  ‘ আওয়ামী লীগ গণবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। সেজন্য তাকে এখন পুলিশের ওপর নির্ভর করে, আমলাদের ওপর নির্ভর করে তাদেরকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা জোর করে দখল করে রাখতে হচ্ছে।”


বুধবার দুপুরে নয়া পল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সাড়ে তিন ঘন্টার অবস্থান কর্মসূচিতে সমাপ্তি টেনে সদ্য কারামুক্ত বিএনপি মহাসচিব এই আহবান জানান।

তিনি বলেন, ‘‘আপনারা জেগে উঠেছেন, বাংলাদেশের মানুষ জেগে উঠেছে। এখন আমাদেরকে আরো বেশি করে জেগে উঠতে হবে। আমরা আজকে সেই প্রস্তুতি নেই.. আসুন আমরা জেগে উঠি।১৯৭১ সালে যে স্বাধীনতার স্বপ্ন আমরা দেখেছিলাম, এই স্বাধীনতার স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করবার জন্য আসুন আমরা আজকে একটা নতুন বাংলাদেশ, একটা সত্যিকার অর্থেই জনগনের বাংলাদেশ, সত্যিকার অর্থেই একটা কল্যাণমূলক বাংলাদেশ নির্মাণ করার জন্য, আমাদের সন্তানদের একটা সুন্দর ভবিষ্যত তৈরি করবার জন্য, তাদেরকে স্বপ্ন দেখানোর জন্য আমরা সবাই জেগে উঠি।”


‘‘ জেগে উঠে আমরা বাধ্য করি এই স্বৈরশাসকের দুঃশাসনের তখতে তাউসকে সরিয়ে সেখানে একটা জনগনের সরকার, জনগনের পার্লামেন্ট গঠন করি। আসুন সেই লক্ষ্যে আমরা এগিয়ে চলি।”

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘‘ এখন সমস্ত বাংলাদেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে তাদেরকে জাগিয়ে তুলে আমাদেরকে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। সংবাদ হচ্ছে এটাই যে, আজকে বাংলাদেশের বিশিষ্ট নাগরিকেরা তারা আজকে এগিয়ে আসতে শুরু করেছেন, তারা আজকে এই যে, অন্যায় হচ্ছে তার বিরুদ্ধে ৬০ জন দেশের বরণ্যে নাগরিক তারা বিবৃতি দিয়েছেন।আমি তাদেরকে এজন্য ধন্যবাদ জানাতে চাই, কৃতজ্ঞতা জানাতে চাই।”


 ‘‘ আমি ধন্যবাদ জানাতে আমাদের মিডিয়া-গণমাধ্যমে সকল কর্মী ভাইদেরকে তারা জনগনের আন্দোলনের খবর প্রচার করে জনগনকে জাগিয়ে তুলছেন। আমি ধন্যবাদ জানাতে চাই, দেশের সকল মানুষকে যারা আজকে আমাদেরকে এই গণ-আন্দোলনে সমর্থন দিয়ে মানুষের অধিকারকে ফিরিয়ে আনার জন্য কাজ করছেন।”


 নয়া পল্টনের সড়কে সকাল সাড়ে ১০ টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত সরকারের পদত্যাগ, সংসদ বিলুপ্ত, নির্দলীয় সরকার গঠন, খালেদা জিয়ার মুক্তিসহ ১০ দফা দা্বিতে এই অবস্থান কর্মসূচি করে বিএনপি। ঢাকা ছাড়াও অন্য ৯টি বিভাগেও একই সময়ে এই অবস্থান কর্মসূচি হয়।


পল্টনে গণ অবস্থানে বিএনপি/ছবি সংগৃহীত 


‘আওয়ামী লীগ গণবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘‘ আওয়ামী লীগ নিজেকে রাজনৈতিক দল হিসেবে পরিচয় দেয়। আমরা জানি যে, তারা অত্যন্ত পুরনো পরিচিত দল। কিন্তু এখন তারা সম্পূর্ণভাবে তার রাজনৈতিক অস্তিত্ব হারিয়ে ফেলেছে।”

তিনি বলেন, ‘‘ আজকে সকল রাজনৈতিক দল একমত হয়েছে। তারা আজকে এই সরকারকে সরিয়ে দেয়ার জন্য, গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য, গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনার জন্য এবং মানুষের ভোটের অধিকারকে ফিরিয়ে আনার জন্য সমস্ত দলগু্লো একমত হয়েছে। ১০ দফা কর্মসূচির মাধ্যমে তারা এই আন্দোলনকে সফল করবে।”


‘‘ ২৭ দফা রাষ্ট্র সংস্কারের কর্মসূচি দেয়া হয়েছে। আমরা খুব পরিস্কার করে বলেছি, এই সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে, সংসদ বিলুপ্ত করতে হবে এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করতে হবে। এই তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের মধ্য দিয়ে নতুন নির্বাচন কমিশনের মধ্য দিয়ে নতুন নির্বাচন করতে হবে। আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রের সমস্ত প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধবংস করে দিয়েছে, তারা রাষ্ট্রকে ধবংস করে দিয়েছে। সেজন্য আমরা বলেছি, রাষ্ট্রকে সংস্কার করতে হবে।”


রাষ্ট্রের সংস্কারের বিভিন্ন বিষয় যেমন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য আনা, তাদের মেয়াদ দুই বার নির্ধারণ করাসহ বিভিন্ন সংস্কারের দিকগুলো তুলে ধরেন বিএনপি মহাসচিব।


‘ওয়াসার এমডি তাকসিম প্রসঙ্গে’

 মির্জা ফখরুল বলেন, ‘‘ আপনারা দেখেছেন এই সরকারের একজন অত্যন্ত আশ্রিত শুনা যায় তিনি নাকী শীর্ষ নেতাদের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ… ওয়াসার এমডি তাসকিম(তাকসিম আহমেদ খান)। তিনি আমেরিকাতে নাকী ১৮টা বাড়ি কিনেছেন। একটা বাড়ি নাকী ৫১৫ কোটি টাকা।” 


‘‘ আপনারা ভাবুন যে, কোন দেশে আমরা বাস করছি। দেশের একজন সরকারি কর্মকর্তা, স্বায়েত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা সরকারের কাছ থেকে বেতন নেন, সে আজকে শত শত কোটি টাকা, হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে বিদেশে বাড়ি বানাচ্ছেন। আর আজকে মানিলন্ডারিংয়ের জন্য ছোট-খাটো মানুষের বিরুদ্ধে মামলা হয়। আর তারা হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে দিয়ে এই দেশের অর্থনীতিকে ফোকলা করে দিয়েছে।”


 

তিনি বলেন, ‘‘ ব্যাংকগুলোকে ধবংস করেছে । প্রত্যেকটি ব্যাংক থেকে টাকা লুট করে তারা(ক্ষমতাসীনরা) বিদেশে পাচার করছে। সমস্ত রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে তারা নিয়ন্ত্রণ করে এখানে একটা লুটের রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করেছে।”


‘‘ এই সরকারের লক্ষ্য একটা- তারা অন্যায়ভাবে বেআইনিভাবে জনগনের সমস্ত অধিকারকে হরণ করে, গণতান্ত্রিক অধিকারকে দেশে একদলীয় শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চায়। আমরা কী সেটা হতে দেবো? এখানে আমরা একদলীয় বাকশাল প্রতিষ্ঠা করতে দেবো না।”

রাজধানীতে সাড়ে তিন ঘন্টার এই অবস্থান কর্মসূচিতে বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে বিএনপিসহ অঙ্গসংগঠনের হাজার হাজার নেতা-কর্মী অংশ নেন। ফকিরেরপুল বাজার থেকে কাকরাইলের নাইটেঙ্গল রেস্তোরা পর্যন্ত দীর্ঘ সড়কে পলিথিন বিছিয়ে নেতা-কর্মীরা বসে এই কর্মসূচি পালন করেন। নেতা-কর্মীদের মাথা ছিলো লাল-সবুজ-হলুদ-নীল টুপি যা এই অবস্থান কর্মসূচিকে ভিন্ন রুপ দেয়।

নেতা-কর্মী, ‘হটাও হাসিনা, বাঁচাও দেশ, খালেদা জিয়ার বাংলাদেশ’ ‘বাংলাদেশ যাবে কোন পথে, ফয়সালা হবে রাজপথে’ ‘টেক ব্যাক বাংলাদেশ’ ‘জ্বালাও জ্বালাও আগুন জ্বালাও, শেখ হাসিনার গদিতে আগুন জ্বালারও’  ‘এই মুহুর্তে দরকার, তত্ত্বাবধায়ক সরকার’ ইত্যাদি শ্লোগান দিয়ে পুরো এলাকা সরব করে রাখে।

সাড়ে তিন ঘন্টার এই কর্মসূচির ফাঁকে ফাঁকে বিএনপির সাংস্কৃতিক সংগঠন জাসাস শিল্পীরা দলীয় এবং দেশাত্মবোধক সঙ্গীত পরিবেশন করে।

১০ দফা দাবিতে সরকার বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো যে যুগপত আন্দোলন শুরু করেছে এটি তার দ্বিতীয় কর্মসূচি। গত ২৪ ডিসেম্বর ৯ বিভাগীয় শহরে এবং ৩০ ডিসেম্বর ঢাকায় যুগপত আন্দোলনে প্রথম কর্মসূচি গণমিছিল করে বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো।

যুগপত আন্দোলনের নয়া পল্টনের এই কর্মসূচির একই সময়ে গণতন্ত্র মঞ্চ জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে, গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য প্রেসক্লাবের পূর্ব প্রান্তে, গণফোরাম আরামবাগে ইডেন কমপ্লেক্সে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে, ১২ দলীয় জোট বিজয় নগরে পানি ট্যাংকের কাছে, সমমনা জাতীয়তাবাদী জোট পুরানা পল্টনে এবং এলডিপি কাওরান বাজারে এফডিসির কাছে নিজেদের কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি করে।

ফরিদপুর ও ময়মনসিংহের গণঅবস্থানের কর্মসূচিতে পুলিশ ও সরকারি দলের হামলার ঘটনার নিন্দা জানান বিএনপি মহাসচিব।

একই সঙ্গে কারাগারে আটক বিএনপির আবদুস সালাম, রুহুল কবির রিজভী, খায়রুল কবির খোকন, শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, ফজলুল হক মিলন, শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, এবিএম মোশাররফ হোসেন, খন্দকার আবু আশফাক, আবুল হোসেন, সেলিম রেজা হাবিব, যুব দলের সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, তাঁতী দলের আবুল কালাম আজাদ, উলামা দলের শাহ নেছারুল হক, মতস্যজীবী দলের রফিকুল ইসলাম মাহতাবসহ বন্দি নেতা-কর্মীদের মুক্তি দাবি জানান তিনি। 


প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের প্রতি ইঙ্গিত করে স্থায়ী কমিটির সদ্য কারামুক্ত সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, ‘‘ আমরা টোকা দিয়ে নয়, ধাক্কা দিয়ে নয়, একটা সঠিক সাচ্চা ভালো নির্বাচনের মাধ্যমে এই সরকারের পতন ঘটাতে চাই, আমরা শান্তিপূর্ণ মিছিল-মিটিংয়ের মাধ্যমে আমরা এই সরকারের পতন ঘটাতে চাই, আমরা নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধিনে নির্বাচন করে এই সরকারের পতন ঘটাতে চাই। আমরা কোনো রকম উতশৃঙ্খল-বিশৃঙ্খলতায় বিশ্বাস করি না।”


তিনি বলেন, ‘‘ সরকারকে বলব, দয়া করে কোনো উস্কানি দেবেন না। যদি কোনো উস্কানি দেন এর ফলে কিন্তু ভালো হবে না। সুতরাং সাবধান হয়ে যান। বিএনপির ১০ দফা দাবি মেনে নেন এবং যদি ১০ দফা দাবি মেনে নিয়ে আপনারা নির্বাচন করেন, ভোট পান…. ক্ষমতায় থাকতে আর অসুবিধা নাই। কিন্তু জোর করে আর ক্ষমতায় থাকার দিন শেষ। জোর করে আর ক্ষমতায় থাকতে পারবেন না ইনশাল্লাহ।”

সভাপতির বক্তব্যে স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘‘ আমরা জানি, এই সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকলে এই ১০ দফা মানবে না। তাই আমাদের সামনে একটিই চ্যালেঞ্জ এই সরকারকে বিদায় করতে হবে। আগামী দিনে গণআন্দোলনের মাধ্যমে এই সরকারের পতন ঘটাতে হবে।”

‘‘ আজকে এই সরকার শুধু বাংলাদেশের জনগনের কাছে নয়, আন্তর্জাতিকভাবেও আজকে ধিকৃত, আজকে তারা দেখতে চাই না।”


 ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, ঢাকা মহানগরের সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনু ও উত্তরের আমিনুল হকের সঞ্চালনায় অবস্থান কর্মসূচিতে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, এজেডএম জাহিদ হোসেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আমান উল্লাহ আমান, আফরোজা খানম রীতা, কেন্দ্রীয় নেতা মীর সরাফত আলী সপু, শিরিন সুলতানা, রকিবুল ইসলাম বকুল, মীর নেওয়াজ আলী, সাইফুল আলম নিরব, আবদুল কাদের ভুঁইয়া জুয়েল, গিয়াস উদ্দিন আহমেদ, মজিবুর রহমান, নিপুণ রায় চৌধুরী প্রমূখ বক্তব্য দেন।


অঙ্গসংগঠনের মধ্যে মহিলা দলের আফরোজা আব্বাস, হেলেন জেরিন খান, মহানগর বিএনপির নবী উল্লাহ নবী, যুব দলের মামুন হাসান, মোনায়েম মুন্না, স্বেচ্ছাসেবক দলের এসএম জিলানী, রাজিব আহসান, কৃষক দলের হাসান জাফির তুহিন, শহিদুল ইসলাম বাবুল, মুক্তিযোদ্ধা দলের সাদেক আহমেদ খান, শ্রমিক দলের মোস্তাফিজুল করীম মজুমদার, মতস্যজীবী দলের আবদুর রহিম, তাঁতী দলের কাজী মুনীরুজ্জামান মুনীর, জাসাসের জাকির হোসেন রোকন, উলামা দলের মাওলনা আবুল হোসেন, ছাত্র দলের কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ, সাইফ মাহমুদ জুয়েল, সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের কাদের গনি চৌধুরী, জিয়া পরিষদের আব্দুল কুদ্দুস, ড্যাবের আবদুস সালাম, এ্যাবের রিয়াজুল ইসলাম রিজু প্রমূখ নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।


এই কর্মসূচিতে বিএনপির মনিরুল হক চৌধুরী, আসাদুজ্জামান রিপন, মাহবুব উদ্দিন খোকন, মাসুম আহমেদ তালুকদার, আশরাফ উদ্দিন উজ্জ্বল, ডা. রফিকুল ইসলাম, আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী, ডা. দেওয়ান মো. সালাহউদ্দিন, রেহানা আক্তার রানু, শাম্মী আখতার, কাজী আবুল বাশার, মোরতাজুল করীম বাদরু, আকরামুল হাসান মিন্টু প্রমূখ নেতারা ছিলেন।


অবস্থান কর্মসূচি উপলক্ষে নয়া পল্টনের বিভিন্ন গলিতে ব্যাপক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।


শেয়ার করুন