২৭ এপ্রিল ২০১২, শনিবার, ০৫:৪৯:৪৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
‘ব্রাজিল থেকে জীবন্ত গরু আনা সম্ভব, তবে প্রক্রিয়া জটিল’ খালেদা জিয়ার সঙ্গে মির্জা ফখরুলের ঘন্টাব্যাপী সাক্ষাৎ বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে - হাবিবুল মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের প্রতিবেদন অনুমান ও অপ্রমাণিত অভিযোগ নির্ভর- পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় ইউরোপে ভারতীয় ৫২৭ পণ্যে ক্যান্সার সৃষ্টিকারি উপাদন শনাক্ত বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে কড়াকড়ি বিএনপির আন্দোলন ঠেকানোই ক্ষমতাসীনদের প্রধান চ্যালেঞ্জ বিএনপিকে মাঠে ফেরাচ্ছে আওয়ামী লীগ উপজেলা নির্বাচন নিয়ে অদৃশ্য চাপে বিএনপি


ফান্ড রেইজিংয়ে সিনেটর ক্রিস্টিন গিলিব্যান্ড
ভবিষ্যতে আমি বাংলাদেশে যাবে
দেশ রিপোর্ট
  • আপডেট করা হয়েছে : ২১-০৬-২০২৩
ভবিষ্যতে আমি বাংলাদেশে যাবে বক্তব্য রাখছেন সিনেটর ক্রিস্টিন গিলিব্যান্ড


নিউইয়র্কে বর্তমানে অনেক বাংলাদেশির বসবাস। বাংলাদেশিরা কঠিন পরিশ্রমী। বাংলাদেশের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সুসম্পর্ক রয়েছে। ভবিষ্যতে আমি আমার সহকর্মীদের সঙ্গে বাংলাদেশে যাবো। গত ১৮ জুন বিকালে জ্যাকসন হাইটসের কাবাব কিং রেস্টুরেন্টে এক ফান্ড রেইজিং অনুষ্ঠানে নিউইয়র্কের সিনেটর এবং আগামী নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বী ক্রিস্টিন গিলিব্যান্ড এই সব কথা বলেন। বাংলাদেশি আমেরিকান ফর ক্রিস্টিন গিলিব্যান্ড’র ব্যানারো আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের আয়োজনে ছিলেন নিউইয়র্ক সিটি মেয়রের দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক উপদেষ্টা এবং জেবিবিএর সাধারণ সম্পাদক ফাহাদ সোলায়মান এবং মূলধারার রাজনীতিবিদ ফাহাদ সোলায়মান।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সহযোগী আয়োজক শাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শাহ জে. চৌধুরী, মূলধারার রাজনীতিবিদ ও ইমিগ্র্যান্ট এল্ডার হোম কেয়ারের প্রেসিডেন্ট গিয়াস আহমেদ, আব্দুল কাদের, টিবিএন-২৪ টেলিভিশনের অন্যতম পরিচালক হাবিব রহমান, ফেড রকি, মাজেদা উদ্দিন, সাপ্তাহিক পরিচয় সম্পাদক নাজমুল আহসান, টাইম টিভির সিইও আবু তাহের, বাংলাদেশ প্রতিদিনের সহযোগী সম্পাদক লাভলু আনসার, শিল্পী শামীম সিদ্দিকী।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশিদের বিভিন্ন দাবি দাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে সিনেটর ক্রিস্টিন গিলিব্যান্ড বলেন, নিউইয়র্কে বাংলাদেশিদের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে, তারা কঠিন পরিশ্রমী। আমি চাই আরো কমিউনিটি হেলথ সেন্টার খুলতে। এবং এইসব হেলথ হেলথ সেন্টারে যাতে বাংলাদেশিরা এসে কাজ করতে পারে সেই বিষয়ে আমি উদ্যোগ নেওয়ার চেষ্টা করবো। তিনি আরো বলেন, আমি নিউইয়র্কের পাবলিক স্কুলে হালাল খাবারের ব্যাপারে কাজ করেছি এবং তা অব্যাহত আছে। তিনি বলেন, আমি চাই ইমিগ্র্যান্ট ভিসা বাংলাদেশ থেকে আরো বাড়াতে। তারা এখানে এসে কমিউনিটি হেলথ সেন্টারগুলো কাজ করবে। আমি স্বাস্থ্য সেবার প্রতি বিশেষ নজর দিয়েছি। কারণ নিউইয়র্কে স্বাস্থ্য সেবা নাজুক অবস্থায় রয়েছে। আমি বাজেট বাড়াতে কাজ করছি। এই সিটিতে পানির সমস্যা করেছেসহ আরো অনেক সমস্যা রয়েছে। স্কুলগুলোতে সেন্টাল সমস্যা দিন দিন প্রকট আকার ধারণ করছে। আমি নিউইয়র্ক সিটির অবকাঠামো উন্নয়নে কাজ করছি। নিউইয়র্ক সিটিতে খাদ্যমূল্য থেকে শুরু সব কিছুর দাম ঊর্ধ্বগতি। এক্ষেত্রে ট্যাক্স কমাতে হবে। তিনি আরো বলেন, ভবিষ্যতে আমি আমার সহকর্মীদের সঙ্গে বাংলাদেশে যেতে চাই। সেই সঙ্গে তিনি আগামী নির্বাচনে তাকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান।

শেয়ার করুন