২৮ এপ্রিল ২০১২, রবিবার, ০১:৪২:৫২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
‘শেরে বাংলা আপাদমস্তক একজন পারফেক্ট বাঙালি ছিলেন’ বিএনপির বহিস্কৃতদের জন্য সুখবর! মে দিবসে নয়পল্টনে বিএনপির শ্রমিক সমাবেশ উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেয়ার জের, বিএনপির বহিস্কার ৭৬ থাইল্যান্ডের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর আহ্বান ‘ব্রাজিল থেকে জীবন্ত গরু আনা সম্ভব, তবে প্রক্রিয়া জটিল’ খালেদা জিয়ার সঙ্গে মির্জা ফখরুলের ঘন্টাব্যাপী সাক্ষাৎ বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে - হাবিবুল মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের প্রতিবেদন অনুমান ও অপ্রমাণিত অভিযোগ নির্ভর- পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়


সিরাজুল আলম খান স্মৃতি পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত
দেশ রিপোর্ট
  • আপডেট করা হয়েছে : ২০-০৯-২০২৩
সিরাজুল আলম খান স্মৃতি পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত


গত ১৫ সেপ্টেম্বর শুক্রবার সন্ধ্যায় জ্যামাইকার একটি রেস্টুরেন্টে স্বাধীন বাংলার রূপকার সিরাজুল আলম খান স্মৃতি পরিষদের সভা সংগঠনের আহবায়ক ডঃ মহসিন পাটোয়ারীর সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব সাহাবউদ্দিনের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত হয়।

সদ্য প্রয়াত স্বাধীনতার স্বপ্নদ্রষ্টা, নিউক্লিয়াসের প্রতিষ্ঠাতা সিরাজুল আলম খানের আজীবন সংগ্রামী জীবনের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়। অনুষ্ঠানে নেতৃবৃন্দ বলেন, সিরাজুল আলম খানকে বাদ দিয়ে স্বাধীনতার ইতিহাস রচনা করা অসম্ভব। ১৯৬২ সাল থেকেই তিনি কাজী আরেফ আহমেদ, আব্দুর রাজ্জাককে নিয়ে ছাত্র সমাজকে আপোষহীন ধারায় এগিয়ে নিতে জয় বাংলা বাহিনী গঠন করে মুক্তিযুদ্ধের দিকে দেশকে নিয়ে যান এবং মজিব বাহিনীকে সশস্ত্র ট্রেনিং দিয়ে মুক্তিবাহিনীর পাশাপাশি যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেন। স্বাধীনতার পর মানুষের মুক্তির লক্ষ্যে বৈজ্ঞানিক সমাজতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তোলার প্রস্তাব দেন এবং আন্দোলন গড়ে তোলেন। সমাজতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা ছাড়া গরীব মানুষের মুক্তি নেই- এই শ্লোগান এবং চিন্তাধারা তিনিই সর্বস্তরের  মানুষের কাছে নিয়ে যান। দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্ট, প্রশাসনের বিকেন্দ্রীকরণসহ দেশের বৃহত্তর স্বার্থে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন কর্মসূচি প্রণয়ন করেন। তিনি ছিলেন নির্লোভ, ক্ষমতার মোহমুক্ত, প্রচার বিমুখ একজন খাঁটি দেশপ্রেমিক। তার জীবনাদর্শ আলোচনা থেকে আমরা অনেক উপকৃত হতে পারি। তাই ভবিষ্যৎ প্রজন্ম এবং দেশের স্বার্থে তাকে নিয়ে আলোচনা করা উচিত, সেই লক্ষ্যেই প্রবাসে স্মৃতি পরিষদ গঠন করা হয়। এ লক্ষ্য বাস্তায়নের জন্য মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের প্রগতিশীল প্রবাসীদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানানো হয়। সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, ডাঃ মুহিবুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ মতিউর রহমান, এডভোকেট মুজিবুর রহমান, মোশারফ খান, লিগ্যাল কন্সালটেন্ট মুজিবুর রহমান, সুবাষ মজুমদার, সরোয়ার হোসেন, আনোয়ার হোসেন লিটন, শিবলী আজম প্রমুখ।

শেয়ার করুন