২৭ এপ্রিল ২০১২, শনিবার, ০৩:২৫:৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
‘ব্রাজিল থেকে জীবন্ত গরু আনা সম্ভব, তবে প্রক্রিয়া জটিল’ খালেদা জিয়ার সঙ্গে মির্জা ফখরুলের ঘন্টাব্যাপী সাক্ষাৎ বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে - হাবিবুল মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের প্রতিবেদন অনুমান ও অপ্রমাণিত অভিযোগ নির্ভর- পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় ইউরোপে ভারতীয় ৫২৭ পণ্যে ক্যান্সার সৃষ্টিকারি উপাদন শনাক্ত বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে কড়াকড়ি বিএনপির আন্দোলন ঠেকানোই ক্ষমতাসীনদের প্রধান চ্যালেঞ্জ বিএনপিকে মাঠে ফেরাচ্ছে আওয়ামী লীগ উপজেলা নির্বাচন নিয়ে অদৃশ্য চাপে বিএনপি


যুক্তরাষ্ট্র আ’ লীগের সভায় অশ্রাব্য গালাগালি
দেশ রিপোর্ট
  • আপডেট করা হয়েছে : ২৯-০৩-২০২৪
যুক্তরাষ্ট্র আ’ লীগের সভায় অশ্রাব্য গালাগালি


গত ২৫ মার্চ সন্ধ্যায় যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের উদ্যোগে ২৫ মার্চ কালো রাত এবং ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করছিলেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান এবং পরিচালনা করছিলেন যৌথভাবে সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ আজাদ ও প্রচার সম্পাদক হাজী এনাম দুলাল মিয়া। মঞ্চে উপবিষ্ট ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি শামসুদ্দিন আজাদ, ডা. মাসুদুল হাসান, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ নেতা সোলায়মান আলী, নিউইয়র্ক স্টেট আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন আজমল এবং নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি রফিকুর রহমান মিয়া।

অনুষ্ঠানে সবকিছুই ঠিকঠাক মত চলছিলো। এক পর্যায়ে হাজী এনাম বক্তব্য দেয়ার জন্য নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি রফিকুর রহমান মিয়াকে ডাকেন। এই সময় অডিয়েন্সে ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ সভাপতি দরুদ মিয়া রনেল। দরুদ মিয়া রনেল দাঁড়িয়ে মঞ্চে বসা সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ আজাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, আপনি সাধারণ সম্পাদক। আপনি অনুষ্ঠান পরিচালনা করার কথা কিন্তু আপনি অনুষ্ঠান পরিচালনা করছেন না। যে কারণে সমস্যা তৈরি হচ্ছে। এই সময় হাজি এনাম দরুদ মিয়া রনেলের উদ্দেশ্যে বলেন, কথা কম, শ্যাট আপ, সিট ডাউন। এই নিয়ে দুই জনের মধ্যে শুরু হয় কথা কাটাকাটি, অশ্রাব্য গালিগালাজ এবং ধাক্কাধাক্কি। একজন আরেকজনকে বলতে শোনা যায়, শুকরের বাচ্চা, কুত্তার বাচ্চা, বান্দির পোয়া।


সভাপতি সিদ্দিকুর রহমানের উপস্থিতিতেই এই ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটেছে। তাদের ধাক্কাধাক্কিতে নবান্ন পার্টি হলের ফোডিয়াম ভেঙ্গে যায়। এক পর্যায়ে সবাই মিলে পরিস্থিতি শান্ত করেন। আবারো সভা চলতে থাকে। অনুষ্ঠানস্থল থেকে হাজী এনাম চলে গেলে দরুদ মিয়া রনেলকে বক্তব্য দিতে ডাকা হয় এবং সভা শেষ হয়।

নবান্ন রেস্টুরেন্টের একজন জানান, তাদের ফোডিয়ামটি ছিলো প্রায় ১৮ শত ডলারের। তাদের মাত্র ২ শত ডলার ক্ষতিপূরণ দেয়া হয়। এই অকথ্য ভাষার গালিগালি এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল এবং টক অব দ্যা কম্যুনিটিতে পরিণত হয়েছে।


শেয়ার করুন