রহমত বরকত মাগফেরাতের সওগাত নিয়ে ফিরে এলো মাহে রমজান। কল্যাণের এই মাসকে স্বাগত জানাতে নানান উৎসব আয়োজনে ইতোমধ্যে প্রস্তুতি নিয়েছে সমগ্র মুসলিম জাহান। তাকওয়া অর্জনের জন্য রমাজান মাসকে মুসলামানদের জন্য তাৎপর্যপূর্ণ করা হয়েছে। রোজা রাখার নির্দেশ এসেছে। আল কোরআান ও হাদীসে পবিত্র এই মাসের ফজিলতের বহু বর্ণনা রয়েছে। সিয়াম সাধনার মাধ্যমে মুত্তাকিরা সহজে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করতে সক্ষম হবে। রোজার পরকালীন কল্যাণ ছাড়াও রয়েছে জাগতিক নানান উপকারিতা। রোজাদারদের অন্তরে ধৈর্য, সহমর্মিতা ও শুকরিয়ার মতো মহৎ গুণাবলি বৃদ্ধি পায়। লোভ-লালসা হিংসা বিদ্বেষের মত কুস্বভাবগুলো অন্তর থেকে দূর হয়। তাছাড়া চিকিৎসা বিজ্ঞানেও শারীরিক সুস্থতার জন্য রোজার গুরুত্ব ব্যাপক। তাই আসুন রোজার এই মহিমান্বিত মাসে আমাদের শারীরিক সুস্থতা, সামাজিক শৃঙ্খলা ও পরকালীন কল্যাণের পথকে সানন্দে গ্রহণ করি। রমজান উপলক্ষে আমরাও সকলের কল্যাণ কামনা করি। পবিত্র মাসকে জানাই আহলান সাহলান মাহে রমাজান।