০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, শুক্রবার, ০১:৩১:৫০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্ন্যাপ সুবিধা ফিরলেও কঠোর নিয়মে বিপাকে ৪০ মিলিয়ন মানুষ মসজিদে ধারাবাহিক হামলা, উদ্বেগে মুসলিম সম্প্রদায় ফেব্রুয়ারি ১ থেকে রিয়েল আইডি ছাড়া বিমানযাত্রায় লাগবে ৪৫ ডলারের ফি নিউইয়র্কে শীতকালে ঘর গরম রাখার জন্য এনার্জি সহায়তার আবেদন শুরু দারিদ্র্যপীড়িত দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন স্থায়ীভাবে বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের ১৯ দেশের গ্রিনকার্ডধারীদের পুনর্মূল্যায়ন শুরু তারেকের ‘ফেরা ইস্যু’ ঘোলা পানিতে মাছ শিকারে চেষ্টা বিডিআর বিদ্রোহের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের কমিশন রিপোর্টে তোলপাড় রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ মর্যাদায় খালেদা জিয়া ১১ মাসে ২৮ জন বাংলাদেশী ভারতীয় সীমান্ত রক্ষীবাহিনী কর্তৃক নিহত হয়েছে


ইউক্রেনে পুতিনের অভিযান : বলির পাঁঠা ইমরান খান
ঢাকা অফিস
  • আপডেট করা হয়েছে : ২৭-০৩-২০২২
ইউক্রেনে পুতিনের অভিযান : বলির পাঁঠা ইমরান খান ইমরান খান


ইউক্রেনে রুশ বাহিনীর হামলার কয়েকদিন আগে মস্কো সফরে গিয়েছিলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। যা নিয়ে পশ্চিমা বিশ্বে ব্যাপক সমালোচনা হয়েছে। স্লোভেনিয়ার সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ভ্যালেরিও ফ্যাবরি বলেছেন, ইমরান খানকে বলির পাঁঠা হিসেবে ব্যবহার করেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। নিজের ব্লগে তিনি বলেন, ক্রেমলিন ইউক্রেনে একটি বিশেষ অভিযান শুরু করতে চলেছেন, এমন পরিস্থিতিতে পুরো বিশ্বের মনোযোগ সরানোর জন্য পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীকে মস্কোতে ডেকে আনেন পুতিন। ইমরান খানের এই সফর দীর্ঘ পরিকল্পিত ছিল। কারণ, দুই দিনের এই সফরটি গত দুই দশকের মধ্যে প্রথমবার কোনো ইসলামাবাদ সরকার প্রধানের মস্কোতে পা রাখা।

ইমরান খান মস্কোতে থাকতে বেশ উচ্ছ¡সিত ছিলেন। যদিও সফরটি যে পরিস্থিতিতে হয়েছিল সেটিকে একটি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থা বলে বিবেচনা করা হয়। এটাও অনুমান করা যায় যে, অন্য কোনো নেতা হলে কঠিন রাজনৈতিক অবস্থান থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখতে হযতো সফরটি বাতিল করে দিতেন।

তবে কিছু বিশ্লেষক মনে করেন, ইমরান খান তার নিজ দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে রাশিয়ার দিতে হাত বাড়াতে চেষ্টা করেছেন। তার জন্য এমন অশান্ত পরিস্থিতিতে মস্কো সফরটি অবশ্যই সঠিক মনে হয়েছিল। যদিও তিনি দেশে ফিরে খুব একটা শান্তিতে নেই।

ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যে পাক সরকার প্রধানের জন্য ক্রেমলিনে উপস্থিত হওয়া মোটেও সহজ সিদ্ধান্ত ছিল না। এটা সত্য যে, প্রাথমিকভাবে সফরটির উদ্দেশ ছিল, শক্তি এবং অর্থনৈতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং মাল্টিবিলিয়ন ডলারের পাকিস্তান স্ট্রিম গ্যাস পাইপলাইনকে প্রেরণা দেওয়া। তাছাড়া সাম্প্রতিক বছরগুলোতে রাশিয়ার সঙ্গে পাকিস্তানের সম্পর্ক উন্নত হয়েছে।

শেয়ার করুন