৩০ এপ্রিল ২০১২, মঙ্গলবার, ০৩:৪০:১২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
‘বিশেষ চাহিদা সম্পন্নদের প্রতিভা বিকাশে কোন ধরনের প্রতিবন্ধকতা রাখা যাবে না’ সরকার ও বেসরকারি উদ্যোগে দরিদ্রমুক্ত দেশ গড়ে উঠবে - আসাদুজ্জামান খান কামাল ৭০ শতাংশ মৃত্যু অসংক্রামক রোগে, বাজেটে বরাদ্দ বৃদ্ধির দাবি ‘বিদেশে দেশবিরোধী অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে স্থানীয় আইনে ব্যবস্থা নিন’ ভূল স্বীকার করে সরে দাড়ানোয় একজনের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার বাফেলোতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে দুই বাংলাদেশী নিহত ‘শেরে বাংলা আপাদমস্তক একজন পারফেক্ট বাঙালি ছিলেন’ বিএনপির বহিস্কৃতদের জন্য সুখবর! মে দিবসে নয়পল্টনে বিএনপির শ্রমিক সমাবেশ উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেয়ার জের, বিএনপির বহিস্কার ৭৬


উভয় প্যানেল জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী
বিয়ানীবাজার সমিতির নির্বাচন ২২ অক্টোবর : তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস
দেশ রিপোর্ট
  • আপডেট করা হয়েছে : ১৮-১০-২০২৩
বিয়ানীবাজার সমিতির নির্বাচন ২২ অক্টোবর : তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস আব্দুল মান্নান, জহির উদ্দিন জুয়েল এবং মিছবাহ আহমদ, রেজাউল আলম অপু


আগামী ২২ অক্টোবর বিয়ানীবাজার সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সমিতির (২০২৪-২০২৫) দ্বিবার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যেই নির্বাচনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। এবারের নির্বাচনে ভোটার সংখ্যা ৭ হাজার ৬৭৯। এর মধ্যে রয়েছে অতিরিক্ত ১৯৬ ভোট, নিয়মিত ভোটার, আজীবন সদস্য। প্রধান নির্বাচন কমিশনার জানিয়েছেন, ভোটগ্রহণ শুরু হবে সকাল ৯টা থেকে এবং চলবে রাত ৮টা পর্যন্ত। ভোটগ্রহণ এবং গণনা শেষে ওইদিন রাতেই নির্বাচনের বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করা হবে। ভোটগ্রহণ করা হবে ৮৮ ০৩ ১০১ অ্যাভিনিউয়ের ভোটকেন্দ্রে। নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ১৬টি মেশিনে ভোটগ্রহণ করা হবে। এবারের নির্বাচনে দুটো প্যানেল সরাসরি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। বর্তমান প্রেসিডেন্ট আব্দুল মান্নানের নেতৃত্বে মান্নান-জুয়েল প্যানেল। সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিছবাহ আহমদের নেতৃত্বে মিছবাহ-অপু প্যানেল। এই দুটি প্যানেল ১৯টি পদের জন্য নির্বাচন করছেন। বিয়ানীবাজার সমিতির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিয়ানীবাজারবাসীর মধ্যে উৎসবের আমেজ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী দুটি প্যানেলের প্রার্থীরা শেষ মুহূর্তে সভা-সমাবেশ এবং গণসংযোগ করে যাচ্ছেন। ভোটারদের দুয়ারে দুয়ারে প্রার্থীরা ঘুরছেন এবং ভোট প্রার্থনা করছেন। বেড়েছে ভোটারদের কদর। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা মনে করেন নির্বাচনে তারা জয়লাভ করবেন। তবে দুই প্যানেল নির্বাচনে জয়লাভের ব্যাপারে আশাবাদী হলেও লড়াই হবে হাড্ডাহাড্ডি। উভয় প্যানেলই ভোটার বানিয়েছেন, তবে ভোটকেন্দ্রে যারা ভোটার বেশি আনতে পারবে, তাদের পাল্লাই ভারী থাকবে বলে অনেকে অভিমত ব্যক্ত করেছেন।

নির্বাচনকে সামনে রেখে মিছবাহ-অপু প্যানেলমান্নান-জুয়েল প্যানেলের সভাপতি ও সেক্রেটারি নির্বাচিত হলে তাদের ভবিষ্যত কার্যক্রম নিয়ে কথা বলেন নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত পাঠকপ্রিয় দেশ পত্রিকার সঙ্গে।

প্রেসিডেন্ট প্রার্থী মিছবাহ আহমদ তার নির্বাচনী অঙ্গীকার প্রসঙ্গে বলেন, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের লোকজন বাড়ছে। যে কারণে এখন সবচেয়ে বড় প্রয়োজন ফিউনারেল হোম। নির্বাচিত হলে প্রথম কাজ হবে ফিউনারেলের হোম। বিয়ানীবাজারবাসীকে নিয়ে আলোচনা করে সবার মতামতের ভিত্তিতে ফিউনালে হোমের স্থান নির্ধারণ করে ফিউনারেল স্থাপনের উদ্যোগ ত্বরান্বিত করা। সেই সঙ্গে বিয়ানীবাজার সমিতির ভবন সমিতির নামে রেজিস্ট্রেশন করা। এক প্রশ্নের উত্তরে মিছবাহ আহমদ বলেন, আমি এবং আমার প্যানেল নির্বাচিত হলে সমিতির ভবন সমিতির নামে রেজিস্ট্রেশন করতে ঘরের মালিক সহযোগিতা না করলে বিয়ানীবাজারের সবাইকে নিয়ে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। ট্যাক্স ফাইল চলমান থাকার কথাও ব্যক্ত করেন। মিছবাহ আহমদ বলেন, প্রতি ২ বছর অন্তর অন্তর ভোটার নিবন্ধন করা হয়। এবারও হয়েছে। কিন্তু হঠাৎ করে কয়েক দিন পর পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিয়ে অতিরিক্ত ১৯৬ সদস্য নিবন্ধন বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়। যা সম্পূর্ণ অগঠনতান্ত্রিক। তিনি বলেন, তার প্যানেল নির্বাচিত হলে অগঠনতান্ত্রিক পথ রুদ্ধ করা হবে। নির্ধারিত সময়ের পর আর কোনো অতিরিক্ত সদস্য নিবন্ধন করার সুযোগ থাকবে না। মিছবাহ আহমদ আক্ষেপ করে বলেন, উপদেষ্টাদের কাছে অতিরিক্ত ১৯৬ ভোটার নিবন্ধনে সঠিক সিদ্ধান্ত চেয়ে পত্র দিয়েও আমরা হতাশ। সবাই সমিতির ক্রীড়নকের ভূমিকায়। খেলাধুলার ব্যাপারে মিছবাহ আহমদ বলেন, তার প্যানেল নির্বাচিত হলে বিয়ানীবাজার সমিতির নামে টুর্নামেন্ট শুরুর পরিকল্পনা রয়েছে। এর আর্থিক খরচ আসবে স্পন্সর, ব্যক্তিগত সাহায্যের মাধ্যমেই। মিছবাহ আহমদ ভবিষ্যত পরিকল্পনায় যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন স্টেটে বসবাসরত বিয়ানীবাজারবাসীকে নিয়ে মহাসমাবেশ করার পরিকল্পনার কথা জানান। নির্বাচনে অংশগ্রহণের কারণ কী এই প্রশ্নে উত্তরে মিছবাহ আহমদ বলেন, বিয়ানীবাজার সমিতির বাইরে রাজনৈতিক সংগঠনসহ অন্যান্য সংগঠনে সময় দিয়েছি, কাজ করেছি, নেতৃত্ব দিয়েছি।এবার নিজের সংগঠন বিয়ানীবাজার সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সমিতির জন্য কাজ করতে চাই। প্রবাসী বিয়ানীবাজারবাসীর জন্য কাজ করার প্রত্যয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছি। বিগত সময়ে সংগঠনের বিভিন্ন পদে যুক্ত থেকে কাজ করেছি। এবার সভাপতি নির্বাচিত হলে আরও বিস্তৃতভাবে কাজ করার সুযোগ পাবো, বিয়ানীবাজারবাসীর ভেদমত করার সুযোগ পাবো। বিজয়ের ব্যাপারে মিছবাহ আহমদ বলেন, গত ২ বছর ধরে জনসংযোগ করে যাচ্ছি। আমি অভাবনীয় ও অকল্পনীয় সাড়া পাচ্ছি। ইনশাআল্লাহ নির্বাচনে মিছবাহ-অপু প্যানেলের বিজয় হবে। মিছবাহ আহমদ তার প্যানেলের পক্ষ থেকে ভোটারদের প্রতি আহ্বান, মিছবাহ-অপু প্যানেলকে ভোট দিয়ে সংগঠন পরিচালনায় সবার অংশীদারিত্ব ও জবাবদিহি নিশ্চিতের আহ্বান জানান। তিনি নির্বাচনে মিছবাহ-অপু প্যানেলের বিজয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশা ব্যক্ত করেন।

রেজাউল আলম অপু: মিছবাহ-অপু প্যানেলর সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী রেজাউল আলম অপুর সঙ্গে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি নিয়ে আলাপকালে বলেন, মিছবাহ-অপু প্যানেল নির্বাচিত হলে প্রতি বছর ব্যাক টু স্কুল প্রোগ্রামে ছাত্রছাত্রীদের জন্য বিনা মূল্যে সরঞ্জামাদি সরবরাহ করা হবে। অপু বলেন, মিছবাহ-অপু প্যানেল জয়যুক্ত হলে সমিতির ভবন সমিতির নামে নিয়ে আসা, ফিউনারেল হোম ও কমিউনিটি সেন্টার প্রতিষ্ঠা করার জন্য অগ্রণী ভূমিকা পালন করা করবে। অগঠনতান্ত্রিকভাবে অতিরিক্ত ১৯৬ ভোটার নিবন্ধনের মতো গর্হিত কাজ বন্ধ করা হবে। অগঠনতান্ত্রিক কাজের বিচার চেয়ে উপদেষ্টাদের কাছে বিচার প্রার্থী হয়ে একনায়কতান্ত্রিক মনোভাবের কারণে বিচার পাইনি। অপু আক্ষেপ করে বলেন, বিয়ানীবাজার সমিতি গুটিকয়েকের কাছে জিম্মি। এখান থেকে বের হয়ে আসার জন্য মিছবাহ-অপু প্যানেলের বিকল্প নেই। মিছবাহ-অপু প্যানেল নির্বাচিত হলে অগঠনতান্ত্রিক কাজের সমাধি হবে এবং সমিতিকে সর্বজনীন ও জবাবদিহির আওতায় নিয়ে আসা হবে। ভোটারদের কাছে আবেদন, মিছবাহ-অপু প্যানেলে ভোট দিয়ে সংগঠনকে জিম্মিদশা থেকে মুক্ত এবং রাতের অন্ধকারে অতিরিক্ত ১৯৬ ভোটার নিবন্ধনের মতো গর্হিত কাজের প্রতিবাদে শামিল হওয়ার আহ্বান জানান। নির্বাচনে মিছবাহ-অপু প্যানেলের বিজয় দোরগোড়ায় বলেও উল্লেখ করেন। 

আব্দুল মান্নান: বিয়ানীবাজার সমিতির বর্তমান সভাপতি আব্দুল মান্নান আবারও সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তিনি নির্বাচনে অংশগ্রহণ প্রসঙ্গে বলেন, বিগত নির্বাচনের নির্বাচনী অঙ্গীকার পূরণের কাজের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্য আবার সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি। বিগত নির্বাচনী ইশতেহারে অনেক প্রতিশ্রুতির মধ্যে ছিল সমিতির ভবন সমিতির নামে রেজিস্ট্রেশন করা। আমাদের কার্যকালের প্রথম থেকে সমিতির নামে ঘর রেজিস্ট্রেশন করার কাজ আরম্ভ করি। আইনি জটিলতায় শেষ হয়নি। ইতিমধ্যেই প্রায় সব কাজ শেষের পথে। তিনি বলেন, এখন সময়ের দাবি ফিউনারেল হোম ও কমিউনিটি সেন্টার। বিয়ানীবাজার সমিতির ৩ হাজার কবর রয়েছে। আগামী ১০০ বছর কবর কিনতে হবে না, আমাদের কিন্ত ফিউনারেল হোম নেই। ফিউনারেল হোম অত্যাবশ্যক। এজন্য বিভিন্ন সংগঠন অথবা বিভিন্ন গ্রামকে সম্পৃক্ত কওে ৫০ ভাগ অর্থ সংগ্রহ করা হবে। বাকি অর্থ সমিতির ফান্ড থেকে ইনভেস্ট হিসেবে ব্যবহার করা হবে। দেশ থেকে আসা লোকদের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা এবং পরামর্শ প্রদানের জন্য হেল্প ডেস্ক করা হবে। খেলাধুলা মানসিক বিকাশ, নিয়মানুবর্তিতা ও শৃঙ্খলা দেয়। সে জন্য খেলার ব্যবস্থা ও উৎসাহ প্রদান করা। বাচ্চাদের ইসলামি শিক্ষার ব্যবস্থা করা। সে সঙ্গে স্কুল ছাত্রছাত্রীদের জন্য ফ্রি টিউটোরিয়ালের ব্যবস্থা করা। অতিরিক্ত ১৯৬ ভোটার নিবন্ধনের প্রসঙ্গে আব্দুল মান্নান বলেন, এটা মিসটেক হয়েছে। তার প্যানেল নির্বাচিত হলে এ রকম পরিস্থিতির পুনরাবৃত্তি হবে না।

জহির উদ্দীন জুয়েল: এখানে বেড়ে ওঠা নতুন প্রজন্মের প্রতিনিধি জহির উদ্দীন জুয়েল ও ফিউনারেল হোম স্থাপনের কথা দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন। সেই সঙ্গে ইসলামি শিক্ষা ও স্কুলে শিক্ষার্থীদের জন্য বিনামূল্যে প্রাইভেট শিক্ষা প্রদানের কথা বলেন। জুয়েল বলেন, নতুন পুরোনোর সমন্বয়ে গঠিত মান্নান-জুয়েল প্যানেল নির্বাচিত হলে সমিতিকে বর্তমান সময়ের দাবির সঙ্গে সংগঠনকে পরিচালনা করা হবে। বিশেষ করে নতুনদের সমিতির কার্যক্রমে অংশগ্রহণে প্রাধান্য দেওয়া হবে। জুয়েল বলেন, মান্নান-জুয়েল প্যানেল নির্বাচিত হলে ফিউনারেল হোম, কমিউনিটি সেন্টার প্রতিষ্ঠায় অগ্রাধিকার ভিত্তিতে উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। সে সঙ্গে সপ্তাহে একদিন বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা হবে। সেক্রেটারি প্রার্থী জুয়েলের পরিকল্পনায় রয়েছে, আমেরিকার বিভিন্ন রাজ্যে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত ব্যক্তিদের তালিকা বিয়ানীবাজার সমিতির ওয়েবসাইটে ও বিল বোর্ডে নাম প্রকাশ করা।

মিছবাহ-অপু প্যানেলের প্রার্থীরা: সভাপতি মিছবাহ আহমেদ, সহ-সভাপতি মুহবুর রহমান রুহুল, সাধারণ সম্পাদক রেজাউল আলম অপু, সহ-সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আব্দুল ফাত্তাহ, কোষাধ্যক্ষ মোহাম্মদ আবু হাদিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মাহমুদুল কবির, সাহিত্য সম্পাদক ছিদ্দিক আহমদ, দফতর সম্পাদক শামসুল আলম, প্রচার সম্পাদক আবু রাসেল, ক্রীড়া সম্পাদক জামিল আহমদ, সমাজ কল্যাণ সম্পাদক ফয়েজ আহমদ, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক হাফছা ফেরদৌস হেলেন, কার্যকরি সদস্য মাহবুব উদ্দিন, মোহাম্মদ আমিন উদ্দিন, ইকবাল হোসেন, রেজওয়ান আহমদ, মাসুদুর রহমান, শরিফ আহমদ ও ফরহাদ হোসাইন।

মান্নান-জুয়েল প্যানেলের প্রার্থীরা: সভাপতি আব্দুল মান্নান, সহ-সভাপতি মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক জহির উদ্দিন জুয়েল, সহ-সাধারণ সম্পাদক রাজু আহমদ, কোষাধ্যক্ষ আব্দুল হান্নান দুখু, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু তৈয়ব মোহাম্মদ তালহা, সাংস্কৃতিক সম্পাদক মোস্তফা অনিক রাজ, দফতর সম্পাদক আবদুল হামিদ, প্রচার সম্পাদক মো. শামসুল ইসলাম, ক্রীড়া সম্পাদক কিবরিয়া আহমেদ শাহিদ, সমাজ কল্যাণ সম্পাদক মোহাম্মদ এফ এইচ সোনার, মহিলা সম্পাদিকা ফাতেমা শীলা, কার্যকরি সদস্য ফখরুল হক, নূর উদ্দিন, বদরুল উদ্দিন, মোহাম্মদ হোসেন আহমদ, সমাদ আহমেদ, মোহাম্মদ আব্দুন খান ও মোহাম্মদ আবু জাফর।

শেয়ার করুন