২৯ এপ্রিল ২০১২, সোমবার, ০৬:৪৬:০৭ পূর্বাহ্ন


ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলা বন্ধে কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেংকে জেবিবিএর স্মারকলিপি
দেশ রিপোর্ট
  • আপডেট করা হয়েছে : ২২-১১-২০২৩
ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলা বন্ধে কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেংকে জেবিবিএর স্মারকলিপি কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেংকে জেবিবিএর স্মারকলিপি প্রদান


গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নির্বিচারে মানুষ হত্যা এবং যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে জ্যাকসন হাইটস বাংলাদেশি বিজনেস অ্যাসোসিয়েশন (গিয়াস-তারেক) বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে এবং কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেংকে স্মারকলিপি দিয়েছে।

গত ১৭ নভেম্বর বাদ জুমা জ্যাকসন হাইটসের ৭৩ স্ট্রিট এবং নবান্ন রেস্টুরেন্টের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশটি অনুষ্ঠিত হয়। জেবিবিএর সভাপতি, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও মূলধারার রাজনীতিবিদ গিয়াস আহমেদের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক তারেক হাসান খানের পরিচালনায় বিক্ষোভ সমাবেশে অন্যদের মধ্যে অংশগ্রহণ করেন জেবিবিএর সিনিয়র সহ-সভাপতি মোল্লা এম এ মাসুদ, মাকসুদুল হক চৌধুরী, শোটাইম মিউজিকের প্রেসিডেন্ট আলমগীর খান আলম, দেওয়ান কাওসার, রূপসী চাঁদপুর ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট মাওলানা ফখরুল ইসলাম মাসুম। এছাড়াও বিক্ষোভ সমাবেশে মুসল্লিরা অংশগ্রহণ করেন।

জেবিবিএর সভাপতি গিয়াস আহমেদ বলেন, দুটি স্বাধীন রাষ্ট্র ছাড়া ওই অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়। এজন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ভূমিকা পালন করতে হবে। তিনি বলেন, আমরা যুদ্ধ চাই না, আমরা শান্তি চাই। যুদ্ধ করে কোনোদিন শান্তি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়। তিনি বলেন, এই মুহূর্তে প্রয়োজন যুদ্ধ বন্ধ করা। যেভাবে আমরা ফিলিস্তিনি শিশুসহ স্বাধীনতাকামী মানুষের লাশ দেখতে পাই এটা কোনো সভ্য বিশ্বে হতে পারে না। তিনি এই যুদ্ধ বন্ধে নিজ নিজ এলাকার কংগ্রেসম্যান এবং সিনেটদের ফোন করার জন্য প্রতিটি বাংলাদেশিসহ মুসলিম সম্প্রদায়কে আহ্বান জানান। তিনি বলেন, গাজা আর গাজা নেই, এটা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। গাজাবাসী নিজ ভূখণ্ডেও আজ পরাধীন। তাদের কোনো অধিকার নেই। তারা এখন মানবেতর জীবনযাপন করছে। বিক্ষোভ সমাবেশে যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দেওয়া হয়। বিক্ষোভ সমাবেশ শেষে একটি র‌্যালি বের করা হয়। র‌্যালিটি জ্যাকসন হাইটসের ৭৩ স্ট্রিট প্রদক্ষিণ শেষে ডাইভারসিটি প্লাজায় এসে শেষ হয়।

বিক্ষোভ ও র‌্যালি শেষে জেবিবিএর কর্মকর্তারা সভাপতি গিয়াস আহমেদ এবং সাধারণ সম্পাদক তারেক হাসান খানের নেতৃত্বে ফ্লাশিং গিয়ে কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেংকে যুদ্ধ বন্ধের দাবি জানিয়ে স্মারকলিপি প্রদান করেন।

শেয়ার করুন