৩০ এপ্রিল ২০১২, মঙ্গলবার, ০৯:০৮:১৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
যুক্তরাষ্ট্রে এবার বন্দুকধারীর গুলিতে তিন আইনশৃংলাবাহিনীর সদস্য নিহত ‘বিশেষ চাহিদা সম্পন্নদের প্রতিভা বিকাশে কোন ধরনের প্রতিবন্ধকতা রাখা যাবে না’ সরকার ও বেসরকারি উদ্যোগে দরিদ্রমুক্ত দেশ গড়ে উঠবে - আসাদুজ্জামান খান কামাল ৭০ শতাংশ মৃত্যু অসংক্রামক রোগে, বাজেটে বরাদ্দ বৃদ্ধির দাবি ‘বিদেশে দেশবিরোধী অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে স্থানীয় আইনে ব্যবস্থা নিন’ ভূল স্বীকার করে সরে দাড়ানোয় একজনের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার বাফেলোতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে দুই বাংলাদেশী নিহত ‘শেরে বাংলা আপাদমস্তক একজন পারফেক্ট বাঙালি ছিলেন’ বিএনপির বহিস্কৃতদের জন্য সুখবর! মে দিবসে নয়পল্টনে বিএনপির শ্রমিক সমাবেশ


মিশিগানে পুলিশের গুলিতে আতিকুর রহমানের মৃত্যু
দেশ রিপোর্ট
  • আপডেট করা হয়েছে : ১৭-০৪-২০২৪
মিশিগানে পুলিশের গুলিতে আতিকুর রহমানের মৃত্যু আতিকুর রহমান


মৃত্যুর মিছিল যেন লেগেই আছে। গত মাসেই নিউইয়র্কে পুলিশের গুলিতে উইন রোজারিও নামে একজন বাংলাদেশি খুন হয়েছেন। সেই খুনের রেশ কাটতে না কাটতেই গত ১২ এপ্রিল শুক্রবার মিশিগান রাজ্যের ওয়ারেন শহরে পুলিশের গুলিতে আরেক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছে। আতিকুর রহমান (১৯) নামের এই যুবকের গ্রামের বাড়ি সিলেটের বিয়ানীবাজার থানার সুপাতলা গ্রামে। তার পিতার নাম ময়নুল ইসলাম। ঘটনাটি ঘটে দুপুর প্রায় সাড়ে ১২টায়।

জানা যায়, নিজের ঘরে হাতে অস্ত্র নিয়ে বাবা-মাসহ পরিবারের সদস্যদের ভয়ভীতি প্রদর্শন করছিল সে। তার উচ্ছৃঙ্খল আচরণে ঘাবড়ে যায় পরিবারটি। ভয় পেয়ে তার মা-বাবা ছোট বোনকে নিয়ে গ্যারেজে গাড়ির ভেতর আশ্রয় নেন। এই ভীতিকর অবস্থায় ১৬ বছরের ছোট ভাইয়ের ফোন কল পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে। পুলিশ যুবকটিকে সশস্ত্র অবস্থায় দেখতে পায় এবং তাকে অস্ত্র ফেলে দিয়ে আত্মসমর্পণ করতে বলে। কিন্তু এতে সে কর্ণপাত করেনি। সে অস্ত্র হাতে নিয়ে ঘরের বাইরে আসার চেষ্টা করে। ওই অবস্থায় পুলিশ তাকে গুলি করে এবং ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু ঘটে।

তবে যুবকটি কেন এমন আচরণ করছিল, এমন প্রশ্নে অভিভাবকদের কোনো সদুত্তর মিলছে না। এ ঘটনায় দ্বিতীয় বৃহত্তম বাংলাদেশি অধ্যুষিত মিশিগানে শোকের ছায়া নেমে এসেছে এবং কমিউনিটিতে চরম উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে।

উল্লেখ্য, গত ২৭ মার্চ নিউইয়র্কের ওজনপার্কে ১৯ বছরের যুবক উইন রোজারিও পুলিশের গুলিতে নিহত হয়। উভয় ঘটনা তদন্তাধীন আছে।

শেয়ার করুন