২৭ এপ্রিল ২০১২, শনিবার, ০৮:৩৯:০৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
‘ব্রাজিল থেকে জীবন্ত গরু আনা সম্ভব, তবে প্রক্রিয়া জটিল’ খালেদা জিয়ার সঙ্গে মির্জা ফখরুলের ঘন্টাব্যাপী সাক্ষাৎ বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে - হাবিবুল মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের প্রতিবেদন অনুমান ও অপ্রমাণিত অভিযোগ নির্ভর- পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় ইউরোপে ভারতীয় ৫২৭ পণ্যে ক্যান্সার সৃষ্টিকারি উপাদন শনাক্ত বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে কড়াকড়ি বিএনপির আন্দোলন ঠেকানোই ক্ষমতাসীনদের প্রধান চ্যালেঞ্জ বিএনপিকে মাঠে ফেরাচ্ছে আওয়ামী লীগ উপজেলা নির্বাচন নিয়ে অদৃশ্য চাপে বিএনপি


সড়ক দুর্ঘটনায় কুমার বিশ্বজিৎ এর ছেলে গুরুতর আহত, তার অবস্থার কিছুটা উন্নতি
টরেন্টোতে সড়ক দুর্ঘটনায় তিনজন নিহত
দেশ রিপোর্ট
  • আপডেট করা হয়েছে : ১৫-০২-২০২৩
টরেন্টোতে সড়ক দুর্ঘটনায় তিনজন নিহত সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত কুমার বিশ্বজিৎ এর ছেলে নিরিড় কুমারের সাথে মা বাবা/ছবি সংগৃহীত


কানাডার টরেন্টোতে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশী  শিক্ষার্থী নিহত হয়েছেন। একজন গুরুতর আহত। যিনি জনপ্রিয় সঙ্গীত শিল্পী কুমার বিশ্বজিৎ এর ছেলে। তার নাম নিবিড় কুমার। গত সোমবার টরেন্টোর স্থানীয় সময় রাত সাড়ে ১১ টার দিকে  দুর্ঘটনা ঘটে। নিবিড় কুমারের চিকিৎসা চলছে।  এবং তার সর্বশেষ আপেডে েকিছুটা উন্নত হয়েছে তার পরিস্থিতি। এর আগে মৃত্যুর সংখ্যা চার প্রচার করেছিল কানাডার একটি সংবাদ মাধ্যম। 

সড়ক দুর্ঘটনার পর খবর পুলিশকে খবর দিলে তারা এসে দেখতে পায় দুর্ঘটনাকবলিত গাড়ী উল্টিয়ে রয়েছে। এবং যাতে আগুন ধরে গিয়েছিল। এতে করে কানাডায় বাংলাদেশী কমিউনিটির মধ্যে শোকের ছায়া নেমে আসে। 

টরেন্টো পুলিশ সূত্রে গনমাধ্যম জানিয়েছে, টরেন্টো নগরীর অদূরে মিসিসাগা এলাকায় ৪২৭ হাইওয়ে ও ডানডাস ইন্টারসেকশনের সন্নিকটে সোমবার রাতে এ ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে কুমার বিশ্বজিৎ পুত্র ছাড়াও আরিয়ান আলম দীপ্ত, শাহরিয়ার খান ও অ্যাঞ্জেলা বারৈ নামের ৩ বাংলাদেশি ছাত্র নিহত হন। তবে ২৪ ঘণ্টা হাসপাতালে রাখার পর নিবিড় কুমার মারা যান।


সড়ক দুর্ঘটনা কবলিত গাড়ী,পুলিশ পর্যবেক্ষন করছেন/ছবি সংগৃহীত 


গাড়ির আরোহী দুইজন ঘটনাস্থলেই মারা যান এবং তৃতীয় জন হাসপাতালে নেয়ার পর মৃত্যুবরন করেন। তারা তিন জনই আন্তর্জাতিক স্টুডেন্ট হিসেবে টরেন্টোতে বসবাস করতেন। 

অন্টারিওর প্রাদেশিক পুলিশ এক টুইটে নিশ্চিত করেছে, নিহতদের সবাই বাংলাদেশের নাগরিক। তারা সবাই কানাডায় উচ্চ শিক্ষার উদ্দেশে গিয়েছিলেন। তারা থাকতেন অন্টারিওর রাজধানী টরন্টোতে। 

টরন্টো ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রথমে গাড়িতে লাগা আগুন নেভান তারা। এর পর ভেতরে আটকেপড়াদের উদ্ধার করা হয়। 


শেয়ার করুন