২৭ এপ্রিল ২০১২, শনিবার, ০৭:৩৫:০৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
‘ব্রাজিল থেকে জীবন্ত গরু আনা সম্ভব, তবে প্রক্রিয়া জটিল’ খালেদা জিয়ার সঙ্গে মির্জা ফখরুলের ঘন্টাব্যাপী সাক্ষাৎ বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে - হাবিবুল মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের প্রতিবেদন অনুমান ও অপ্রমাণিত অভিযোগ নির্ভর- পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় ইউরোপে ভারতীয় ৫২৭ পণ্যে ক্যান্সার সৃষ্টিকারি উপাদন শনাক্ত বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে কড়াকড়ি বিএনপির আন্দোলন ঠেকানোই ক্ষমতাসীনদের প্রধান চ্যালেঞ্জ বিএনপিকে মাঠে ফেরাচ্ছে আওয়ামী লীগ উপজেলা নির্বাচন নিয়ে অদৃশ্য চাপে বিএনপি


কারাগারে মেজর (অবঃ) হাফিজ
বিশেষ প্রতিনিধি
  • আপডেট করা হয়েছে : ০৬-০৩-২০২৪
কারাগারে মেজর (অবঃ) হাফিজ কারাগারে নেয়া হচ্ছে মেজর (অব:) হাফিজকে


দুই হাঁটুতে অস্ত্রোপচার এবং সে জন্য হুইল চেয়ারে চলাফেরা করা মেজর (অবঃ) হাফিজকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। ২০১১ সনের এক মামলায় তার জামিনের আবেদন নামঞ্চুর করে ওই নির্দেশ দেয়া হয়েছে। 

মঙ্গলবার (৫/৩/২৪) ঢাকার মেট্রেপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরী এ নির্দেশ দেন। এর আগে ৫ ফেব্রুয়ারি সকালে আদালতে আত্মসমর্পণপূর্বক জামিন চেয়ে আবেদন করেন মেজর (অবঃ) হাফিজ। শুনানি শেষে আদালত তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। 

ভারতে চিকিৎসা থেকে ফেরা 

এর আগে গত ১৪ ডিসেম্বর হাঁটুতে অস্ত্রোপচারের চিকিৎসার জন্য দুপুর আড়াইটার দিকে এয়ার ইন্ডিয়ার একটি ফ্লাইটে রাজধানীর শাহজালাল বিমানবন্দর ত্যাগ করেন মেজর (অবঃ) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ। ভারতে চিকিৎসাধীন থাকাবস্থায় গত ২৮ ডিসেম্বর আদালত তার ২১ মাসের কারাদ- দেন। পাশাপাশি পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে এক মাসের কারাদণ্ড দেন। পরে গত ৩ মার্চ ভারতে চিকিৎসা শেষে দেশে ফেরেন তিনি। এ সময় তিনি হুইল চেয়ারে বসে চলাফেরা করছিলেন। যেহেতু হাঁটুতে অস্ত্রোপচার, তাই তাকে ভরসা করতে হচ্ছে হুইল চেয়ার। 

মামলায় যে অভিযোগ 

মেজর (অবঃ) হাফিজ এর বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ২০১১ সালের ৪ জুন গুলশান থানাধীন মহাখালী ওয়ারলেস গেট এলাকা অবস্থিত পানির ট্যাংকির সামনে রাস্তার উপর অবৈধ সমাবেশ থেকে পুলিশের কাজে বাঁধা দেন এবং তাদের আক্রমণ করেন। 

ওই সময় রাস্তার চলাচলরত গাড়ি ভাংচুর ও আগুন ধরিয়ে দেন। ২০১৪ সালের ২৯ এপ্রিল মামলাটি তদন্তের পর গুলশান থানার এসআই কামরুল হাসান তালুকদার আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। ২০২২ সালের ২৫ এপ্রিল এ মামালায় আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন। মামলাটির বিচার চালাকালীন সময়ে আদালত ১২ জন সাক্ষীর মধ্যে ৭ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন। গত ২৪ ডিসেম্বর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য ২৮ ডিসেম্বর দিন ধার্য করেন আদালত। সেখানেই মামলার রায় হয়।

শেয়ার করুন