২৭ এপ্রিল ২০১২, শনিবার, ১১:০৮:৩৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
‘ব্রাজিল থেকে জীবন্ত গরু আনা সম্ভব, তবে প্রক্রিয়া জটিল’ খালেদা জিয়ার সঙ্গে মির্জা ফখরুলের ঘন্টাব্যাপী সাক্ষাৎ বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে - হাবিবুল মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের প্রতিবেদন অনুমান ও অপ্রমাণিত অভিযোগ নির্ভর- পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় ইউরোপে ভারতীয় ৫২৭ পণ্যে ক্যান্সার সৃষ্টিকারি উপাদন শনাক্ত বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে কড়াকড়ি বিএনপির আন্দোলন ঠেকানোই ক্ষমতাসীনদের প্রধান চ্যালেঞ্জ বিএনপিকে মাঠে ফেরাচ্ছে আওয়ামী লীগ উপজেলা নির্বাচন নিয়ে অদৃশ্য চাপে বিএনপি


স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে বক্তারা
সাম্যের ভিত্তিতে দেশ প্রতিষ্ঠা করতে হবে
দেশ রিপোর্ট
  • আপডেট করা হয়েছে : ২৯-০৩-২০২৩
সাম্যের ভিত্তিতে দেশ প্রতিষ্ঠা করতে হবে


দেশের ন্যায় প্রবাসেও যথাযোগ্য মর্যাদা এবং ভাবগম্ভীর পরিবেশে ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস পালন করা হয়েছে। মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। স্বাধীনতা দিবসে ওয়াশিংটন বাংলাদেশ দূতাবাস, জাতিসংঘে নিযুক্ত স্থায়ী মিশন, নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেট, বাংলাদেশ সোসাইটি, জালালাবাদ এসোসিয়েশন এবং যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ আলোচনা সভার আয়োজন করে।

বাংলাদেশ সোসাইটি

বাংলাদেশ সোসাইটির উদ্যোগে ২৬ মার্চ বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত। গত ২৬ মার্চ রবিবার সোসাইটি ভবনে সংগঠনের সভাপতি মোঃ আব্দুর রব মিয়ার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন সিদ্দিকীর পরিচালনায় সভায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সোসাইটির ট্রাস্ট বোর্ডের সাবেক সদস্য এটর্নি মঈন চৌধুরী, সাবেক কর্মকর্তা কাজী তোফায়েল ও মফিজ উদ্দিন ভূঁইয়া রুমি প্রমুখ।

অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সোসাইটির সিনিয়র সহ সভাপতি মোঃ মহিউদ্দিন দেওয়ান, সহ সভাপতি ফারুক চৌধুরী, সহ সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম চৌধুরী, কোষাধ্যক্ষ মোঃ নওশেদ হোসেন, জনসংযোগ ও প্রচার সম্পাদক রিজু মোহাম্মদ, স্কুল ও শিক্ষা সম্পাদক প্রদীপ ভট্টাচার্য, কার্যকরি সদস্য ফারহানা চৌধুরী, মোঃ সাদী মিন্টু।

আলোচনা সভায় বক্তারা বাংলাদেশকে স্বাধীন সার্বভৌমত্ব রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে যে সকল বীর মুক্তিযোদ্ধারা তাদের প্রাণ বিলিয়ে গেছেন তাদের বিদেহী আত্মার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন একই সাথে সকল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সম্মান ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।

আলোচনা সভা শেষে শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ সকল মুক্তিযোদ্ধা এবং  বাংলাদেশের শান্তি আর সংযুক্তির জন্য বিশেষ দোয়া মোনাজাত করা হয়। এদিকে অনুষ্ঠানের শুরুতে বাংলাদেশ সোসাইটি কর্তৃক পরিচালিত বাংলা স্কুলের ছেলে মেয়েরা মহান স্বাধীনতা দিবসের উপরে তাদের বিভিন্ন কার্যক্রম সোসাইটির কর্মকর্তাদের প্রদর্শন ও পরিবেশন করেন।

ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাস 

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে শহিদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করার নতুন শপথের মাধ্যমে ওয়াশিংটন ডিসিতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসে গত ২৬ মার্চ যথাযোগ্য মর্যাদায় ৫৩তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপিত হয়েছে। দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে দূতাবাস বিস্তারিত কর্মসূচির আয়োজন করে। যার মধ্যে ছিল জাতীয় পতাকা উত্তোলন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আবক্ষ মূর্তিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ, তথ্যচিত্র প্রদর্শন এবং আলোচনা সভা। সকালে দূতাবাস প্রাঙ্গণে যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান কর্তৃক আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। এসময় মিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারিরা উপস্থিত ছিলেন।

পরে রাষ্ট্রদূত দূতাবাসের কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আবক্ষ মূর্তিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে তার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পরে দূতাবাসের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে এক আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়।

আলোচনায় অংশ নিয়ে রাষ্ট্রদূত ইমরান মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসকে বাংলাদেশের সবচেয়ে গৌরবময় ও স্মরণীয় দিন হিসেবে অভিহিত করেন এবং এ উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত সকল বাঙালিকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান। তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুক্তিযুদ্ধে জীবন উৎসর্গকারী ত্রিশ লাখ শহিদের প্রতিও গভীর শ্রদ্ধা জানান।

রাষ্ট্রদূত ইমরান বলেন ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে ঢাকায় নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর পাকিস্তানি সামরিক জান্তার বর্বরোচিত হামলার পরিপ্রেক্ষিতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, জাতির পিতার আহ্বানে সাড়া দিয়ে এদেশের মুক্তিকামী জনতা মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন এবং বঙ্গবন্ধুর অবিসংবাদিত নেতৃত্বে বাংলাদেশ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর দীর্ঘ প্রতিক্ষীত স্বাধীনতা অর্জন করে। রাষ্ট্রদূত বলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশকে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ সোনার বাংলায় রূপান্তরের জন্য সারাজীবন সংগ্রাম করেছেন। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালো রাতে স্বাধীনতাবিরোধীদের হাতে নির্মমভাবে নিহত হওয়ায় বঙ্গবন্ধু তার লালিত স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে পারেননি। তিনি বাংলাদেশকে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধে শহিদের স্বপ্ন বাস্তবায়নে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান। রাষ্ট্রদূত ইমরান গত ১৪ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অর্জিত বাংলাদেশের অভূতপূর্ব উন্নয়ন ও অগ্রগতি বিদেশের মাটিতে তুলে ধরার জন্য প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রতি অনুরোধ জানান। ডিফেন্স অ্যাটাচে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ শাহেদুল ইসলামও আলোচনায় অংশ নেন এবং মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরেন। তিনি স্বাধীনতা সংগ্রামে সশস্ত্র বাহিনীর বীর সেনানীদের গুরুত্বপূর্ণ অবদান সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেন। পরে জাতির পিতা ও মুক্তিযুদ্ধে জীবনদানকারী সকল শহিদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে এক বিশেষ মোনাজাতের আয়োজন করা হয়। কর্মসূচি পরিচালনা করেন ফার্স্ট সেক্রেটারি মোঃ আতাউর রহমান।

জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন 

আজ যথাযোগ্য মর্যাদায় নিউইয়র্কস্থ জাতিসংঘ বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বাংলাদেশীদের সাথে নিয়ে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস-২০২৩ উদযাপন করা হয়। মাহে রমজানের পবিত্রতা রক্ষা করে সবাইকে নিয়ে মিশনের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপনের এই আয়োজন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বাংলাদেশীদের মাঝে ব্যাপক সাড়া ফেলে। বঙ্গবন্ধু মিলনায়তন পরিণত হয় যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষের মিলনমেলায়। মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের পবিত্র আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করা হয়। মাগরিবের নামাজ শেষে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও সমবেত কন্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয় এবং বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। এরপর অনুষ্ঠানটিতে জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত উপস্থিত সকলের উদ্দেশ্যে বক্তব্য প্রদান করেন।

বক্তব্যের শুরুতে রাষ্ট্রদূত মুহিত সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, স্বাধীনতার মহান স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের শহীদ সকল সদস্য, মুক্তিযুদ্ধের ৩০ লাখ শহীদ, ২ লক্ষ মা-বোনসহ সকল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন। প্রদত্ত বক্তব্যে তিনি জাতিসংঘের বহুপাক্ষিক কূটনীতিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব অগ্রগতি ও অসামান্য সাফল্যগাঁথা তুলে ধরেন। রাষ্ট্রদূত মুহিত বলেন, বাংলাদেশ আজ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ও বিশ্বস্ত নাম। আজ বিশ্ব শান্তিরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য, বিশ্বস্বাস্থ্য, নারীর ক্ষমতায়নসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে নেতৃত্বস্থানীয় ভূমিকা পালন করছে। ২০২৩ সালে বাংলাদেশ ইউএনডিপি, ইউএনএফপিএ, ইউএনঅপসসহ জাতিসংঘের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়ায় নেতৃত্ব প্রদান করেছে। সদ্য সমাপ্ত জাতিসংঘ পানি সম্মেলনের সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছে। জাতিসংঘের নিরাপত্তা ও সাধারণ পরিষদে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ রেজ্যুলেশন পেশ করার করার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে। ২০২২ সালে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে বাংলাদেশ ইউএন উইমেন নির্বাহী বোর্ড, পিসবিল্ডিং কমিশনসহ বেশ কিছু সংস্থা পরিচালনায় সভাপতির গুরু দায়িত্ব পালন করেছে।

নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কন্স্যুলেট

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল, নিউইয়র্ক গত ২৭ মার্চ প্রবাসী বাংলাদেশীদের অংশগ্রহণে একটি অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। যেখানে জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও স্থায়ী প্রতিনিধি মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত, যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বীরমুক্তিযোদ্ধাগণ, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ অন্যান্য রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও মিডিয়া ব্যক্তিত্বসহ কমিউনিটির সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

জাতীয় পতাকার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে সমস্বরে জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। কনসাল জেনারেল ড. মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম  উপস্থিত অতিথিবৃন্দসহ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন। অনুষ্ঠানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সকল শহিদ সদস্য, জাতীয় চার নেতা, ৭১-এর সকল শহিদ, শহিদ বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ ও শহিদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। 

কনসাল জেনারেল তাঁর বক্তব্যের শুরুতে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তিনি সশ্রদ্ধচিত্তে স্মরণ করেন ত্রিশ লক্ষ শহিদ ও দুই লক্ষাধিক নির্যাতিত মা-বোনদের অপরিসীম আত্মত্যাগের কথা। জাতির পিতার স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ বাস্তবায়নে তাঁরই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার নিরলসভাবে কাজ করে চলেছে উল্লেখ করে কনসাল জেনারেল অর্থনৈতিক ও সামাজিক অঙ্গনে বাংলাদেশের অর্জন ও সাফল্যের কথা তুলে ধরেন। প্রবাসী বাংলাদেশীদেরকে বাংলাদেশের উন্নয়নে আরো কার্যকরি ভূমিকা রাখার অনুরোধ জানানোর পাশাপাশি তিনি নতুন প্রজন্মের মধ্যে বাংলাদেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য, ভাষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতিকে ছড়িয়ে দিতে ও প্রাণবন্ত করণে আরো সৃজনশীল উদ্যোগ গ্রহণ করার আহবান জানান।  

শেয়ার করুন