২৭ এপ্রিল ২০১২, শনিবার, ০৬:০৯:০০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
‘ব্রাজিল থেকে জীবন্ত গরু আনা সম্ভব, তবে প্রক্রিয়া জটিল’ খালেদা জিয়ার সঙ্গে মির্জা ফখরুলের ঘন্টাব্যাপী সাক্ষাৎ বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে - হাবিবুল মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের প্রতিবেদন অনুমান ও অপ্রমাণিত অভিযোগ নির্ভর- পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় ইউরোপে ভারতীয় ৫২৭ পণ্যে ক্যান্সার সৃষ্টিকারি উপাদন শনাক্ত বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে কড়াকড়ি বিএনপির আন্দোলন ঠেকানোই ক্ষমতাসীনদের প্রধান চ্যালেঞ্জ বিএনপিকে মাঠে ফেরাচ্ছে আওয়ামী লীগ উপজেলা নির্বাচন নিয়ে অদৃশ্য চাপে বিএনপি


চট্টগ্রাম সমিতির মেজবানে উপচেপড়া মানুষ
দেশ রিপোর্ট
  • আপডেট করা হয়েছে : ১৮-১০-২০২৩
চট্টগ্রাম সমিতির মেজবানে উপচেপড়া মানুষ চট্টগ্রাম সমিতির মেজবানের দৃশ্য


বাংলাদেশে বন্দর নগরী হিসাবে পরিচিত চট্টগ্রাম। সেই চট্টগ্রামের ঐতিহ্যের অংশ হচ্ছে মেজবান। প্রবাসে চট্টগ্রামবাসীর সংগঠন চট্টগ্রাম সমিতি পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে প্রতি বছর মেজবানের আয়োজন করে থাকেন। আয়োজনে থাকে ঈদের মিলাদুন্নবী নিয়ে আলোচনা এবং মেজবান। প্রতি বছরের মত এবারো মেজবানের আয়োজন করা হয় গত ১৬ অক্টোবর সন্ধ্যায় জ্যাকসন হাইটসের নবান্ন পার্টি হলে। মেজবানে যে প্রবাসী চট্টগ্রামবাসীর ঢল নামে। নারী-পুরুষ এবং নতুন প্রজন্ম সবাই স্বত:স্ফূর্তভাবে মেজবানে অংশগ্রহণ করেন। জানা গেছে, মেজবান উপলক্ষে দুটো গরু জবাই করা হয়। কিন্তু মানুষের এত উপস্থিতিতে আয়োজকদের নতুন করে রান্না করে মেজবান খেতে হয়। মেজবানটি যেন চট্টগ্রামবাসীর মিলন মেলায় পরিণত হয়। মেজবানকে কেন্দ্র করে পুরো জ্যাকসন হাইটস এলাকায় উৎসবের আমেজ পরিলক্ষিত হয়। আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, অনুষ্ঠানে প্রায় দুই সহস্রাধিক মানুষ অংশগ্রহণ করেন। নবান্ন পার্টি হলে পার্টি হল, নবান্ন চাইনিজ এবং নবান্ন রেস্টুরেন্ট ভর্তি হয়ে যায়। আয়োজকদের পক্ষ থেকে সবাইকে সুন্দরভাবে খাবার পরিবেশন করা হয়।

আলোচনা সভায় আলেমবৃন্দ ঈদে মিলাদুন্নবীর গুরুত্ব এবং তাৎপর্য নিয়ে আলোচনা করেন। তারা বলেন, আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (স:) এর জন্ম নিয়ে আলোচনা করা তার উম্মদের দায়িত্ব। স্বয়ং আল্লাহ রাব্বুল আল আমিন তার প্রিয় বন্ধু জন্মদিন নিয়ে আলোচনা করেছেন। সুতরাং আমরা কেন করবো না। তারা আরো বলেন, ইদানিং অনেকেই এই দিনের বিরোধীতা করেন। যারা ঈদে মিলাদুন্নবীর বিরোধীতা করেন আল্লাহ তাদের হেদায়েত করুক এবং যাতে তারা সঠিক পথে ফিরে আসে।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আলী আকবর বাপ্পি এবং পরিচালনা করেন সেলিম হারুন। অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক ছিলেন আল্লামা সাইয়েদ এরশাদ বোখারী। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার রাশি শেখ খালেদ, কাজী আজম, সৈয়দ এম রেজা, শামশুল আলম চৌধুরী, গিয়াস আহমেদ,  মিজানুর রহমান ভুঁইয়া মিল্টন, কাজী আশরাফ হোসেন নয়ন, নুরুল আজিম, মাকসুদুল হক চৌধুরী, নবী হোসেন, আহসান হাবীব, কামাল হোসেন মিঠু, মো আবু তাহের, নুরুল আনোয়ার, আবুল কাসেম চট্টলা, আব্দুর রহমান, আবু তালেব চৌধুরী চান্দু, মীর কাদের রাসেল, আরিফ চৌধুরী, মো আরিফুল ইসলাম, ইকবাল হোসেন, সাইফুউদ্দিন খান স্বপন, তৌহিদুল আলম, ওয়াদুদ বিন ইসলাম, নিজাম উদ্দিন, মতিউর রহমান প্রমুখ। মহিলাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বেবী নাজনীন, রিজিয়া পারভিন, রেহেনা হানিফ প্রমুখ।

শেয়ার করুন