২৭ এপ্রিল ২০১২, শনিবার, ০৬:৩০:৫২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
‘ব্রাজিল থেকে জীবন্ত গরু আনা সম্ভব, তবে প্রক্রিয়া জটিল’ খালেদা জিয়ার সঙ্গে মির্জা ফখরুলের ঘন্টাব্যাপী সাক্ষাৎ বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে - হাবিবুল মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের প্রতিবেদন অনুমান ও অপ্রমাণিত অভিযোগ নির্ভর- পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় ইউরোপে ভারতীয় ৫২৭ পণ্যে ক্যান্সার সৃষ্টিকারি উপাদন শনাক্ত বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে কড়াকড়ি বিএনপির আন্দোলন ঠেকানোই ক্ষমতাসীনদের প্রধান চ্যালেঞ্জ বিএনপিকে মাঠে ফেরাচ্ছে আওয়ামী লীগ উপজেলা নির্বাচন নিয়ে অদৃশ্য চাপে বিএনপি


মন্ত্রী ও উপদেষ্টা হলেন যারা
বিশেষ প্রতিনিধি
  • আপডেট করা হয়েছে : ১৭-০১-২০২৪
মন্ত্রী ও উপদেষ্টা হলেন যারা


নতুন মন্ত্রিসভার শপথ শেষে মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীদের মধ্যে দফতর বণ্টন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১১ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টায় বঙ্গভবনের শপথ গ্রহণ শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেন। টানা চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠনের পর রাষ্ট্র পরিচালনায় এবার শেখ হাসিনার সঙ্গী হচ্ছেন ২৫ জন মন্ত্রী এবং ১১ জন প্রতিমন্ত্রী। তাদের মধ্যে ১৭ জন নতুন মুখ। এছাড়াও ৬ উপদেষ্টা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। 

উপদেষ্টারা হলেন- কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, সালমান এফ রহমান, তারেক আহমেদ সিদ্দিকী, মসিউর রহমান, তৌফিক ইলাহী চৌধুরী এবং গওহর রিজভী। এর আগে এক প্রজ্ঞাপনে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা পদ থেকে সালমান এফ রহমান এবং তারিক আহমেদ সিদ্দিকের পদের অবসান ঘটিয়ে আদেশ জারি করা হয়। 

গত ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে ২৯৮টি আসনের বেসরকারি ফলাফলে ২২৩টি আসনে জয় পায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। আর স্বতন্ত্র ৬২টি, জাতীয় পার্টি ১১টি ও অন্যান্য দল তিনটি আসনে বিজয়ী হয়।

দায়িত্ব বণ্টনে শেখ হাসিনা তার নিজের হাতে রেখেছেন ৬টি মন্ত্রণালয়। এগুলো হলো- মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। 

দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীরা হলেন- আ ক ম মোজাম্মেল হক-মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, ওবায়দুল কাদের-সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়, আনিসুল হক-আইন মন্ত্রণালয়, নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন-শিল্প মন্ত্রণালয়, আসাদুজ্জামান খান কামাল-স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, মো. তাজুল ইসলাম-স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়, সাধন চন্দ্র মজুমদার-খাদ্য মন্ত্রণালয়, ইয়াফেস ওসমান-(টেকনোক্র্যাট) বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, আবুল হাসান মাহমুদ আলী-অর্থ মন্ত্রণালয়, মুহাম্মদ ফারুক খান-বেসামরিক বিমান ও পর্যটন, নারায়ণ চন্দ্র চন্দ-ভূমি মন্ত্রণালয়, জাহাঙ্গীর কবির নানক-বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়, সাবের হোসেন চৌধুরী-পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয়, আব্দুস সালাম-পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়, উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী-গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, মো. আব্দুর রহমান-মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, আব্দুস শহীদ-কৃষি মন্ত্রণালয়, সামন্ত লাল সেন-(টেকনোক্র্যাট) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, জিল্লুল হাকিম-রেলপথ মন্ত্রণালয়, নাজমুল হাসান পাপন-যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়, মো. ফরিদুল হক খান-ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, ফরহাদ হোসেন-জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, মহিবুল হাসান চৌধুরী-শিক্ষা মন্ত্রণালয়, মোহাম্মদ হাছান মাহমু-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, দীপু মনি-সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়।

প্রতিমন্ত্রী হলেন যারা-খালিদ মাহমুদ চৌধুরী-নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়, জুনাইদ আহমেদ পলক-ডাক, টেলিযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, জাহিদ ফারুক-পানি সম্পদ, নসরুল হামিদ-বিদ্যুৎ বিভাগ (এবার জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগের দায়িত্ব নেই), সিমিন হোসেন রিমি-মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়, কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা-পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়, মহিবুর রহমান-দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়, মোহাম্মদ আলী আরাফাত-তথ্য ও সম্প্রচার, শফিকুর রহমান চৌধুরী-প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান, বেগম রুমানা আলী-প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ও আহসানুল ইসলাম টিটু-বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

শেয়ার করুন