২৬ এপ্রিল ২০১২, শুক্রবার, ০৮:১৫:৩৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
‘ব্রাজিল থেকে জীবন্ত গরু আনা সম্ভব, তবে প্রক্রিয়া জটিল’ খালেদা জিয়ার সঙ্গে মির্জা ফখরুলের ঘন্টাব্যাপী সাক্ষাৎ বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে - হাবিবুল মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের প্রতিবেদন অনুমান ও অপ্রমাণিত অভিযোগ নির্ভর- পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় ইউরোপে ভারতীয় ৫২৭ পণ্যে ক্যান্সার সৃষ্টিকারি উপাদন শনাক্ত বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে কড়াকড়ি বিএনপির আন্দোলন ঠেকানোই ক্ষমতাসীনদের প্রধান চ্যালেঞ্জ বিএনপিকে মাঠে ফেরাচ্ছে আওয়ামী লীগ উপজেলা নির্বাচন নিয়ে অদৃশ্য চাপে বিএনপি


ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রেস্টিজিয়াস সিরিজ জয় বাংলাদেশের
নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট করা হয়েছে : ১২-০৩-২০২৩
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রেস্টিজিয়াস সিরিজ জয় বাংলাদেশের দ্বায়িত্বপূর্ণ ব্যাটিং করে জয় নিয়ে ফিরছেন শান্ত। সাথে তাসকিন/ছবি সংগৃহীত


ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। এটাই যে বাংলাদেশের বড় সাফল্য তা নয়। এর আগেও ক্রিকেট বিশ্বের শক্তিশালী দল সমুহের বিরুদ্ধে সিরিজ জয়ের রেকর্ড রয়েছে। যেমনটা ওয়েস্টইন্ডিজ (২-১), অস্ট্রেলিয়া (৪-১), নিউজিল্যান্ড (৩-২)। টেষ্ট প্লেয়িং অন্য দলের মধ্যে রয়েছে জিম্বাবুয়ে (২ বার)।

তবু এ ফরম্যাটে দিনকাল খুব যে একটা ভাল যাচ্ছিল তা নয়। তবে আবারও ঘরের মাঠের এ সাফল্য বাংলাদেশ শর্টার ভার্সানে অনুপ্রাণিত করবে। আজ দিবা/রাতের এ ম্যাচে ইংল্যান্ডকে ৭ বল হাতে রেখে ৪ উইকেটে হারিয়ে ওই কৃতিত্ব অর্জন করেছে বাংলাদেশ। লো’স্কোরিং এ ম্যাচে উত্তেজনা ছিল। প্রথম ব্যাটিং করে ইংল্যান্ড ছন্দ খুজে পায়নি। বিশেষ করে মিরপুর শেরেবাংলার টার্নিং উইকেটে বাংলাদেশের স্পিনারদের সামনে অসহায় ছিল ইংলিশ ব্যাটসম্যান। ২০ ওভারের ম্যাচে মাত্র ১১৭ রানেই শেষ তাদের ইনিংস। সর্বোচ্চ স্কোরার ছিলেন বেন ডাকেট। ২৮ রান করেছিলেণ তিনি। এছাড়া সল্ট এর ২৫ এবং মঈন আলীর ১৫ রান উল্লেখযোগ্য। অন্য ব্যাটসম্যানদের মধ্যে ডেভিড মালান, জস বাটলারের মত ব্যাটসম্যানরা ব্যর্থ ছিলেন বাংলাদেশের বোলারদের সামনে। মেহেদি হাসান মিরাজ নেন ৪ উইকেট। এছাড়া ৪ ওভারে ১২ রান দিয়ে ওই উইকেট নেন তিনি। এছাড়া সাকিব, তাসকিন,মুস্তাফিজ সবাই ভাল বোলিং করেন। 



এরপর ১১৮ রানের টার্গেটে খেলতে ইনিংস ওপেনিং করে বাংলাদেশের দুই ওপেনার লিটন দাস ও রনি তালুকদার। দু’জনই সুবিধা করতে পারেনি। ৯ করে রান করে আউট তারা। তবে ক্রিজ আকড়ে দাড়িয়েছিলেন নাজমুল শান্ত। ওয়ান ডাউনে নেমে ৪৬ রানের দ্বায়িত্বপূর্ণ এক ইনিংস খেলে দলের মুখে জয় ও সিরিজ জয়ের হাসি ফোটান তিনি। তার এ দীর্ঘ পরিক্রমায় পার্টনার ছিলেন, তৌহিদ রিদয় (১৮ বলে ১৭), মেহেদি হাসান মিরাজ (১৬ বলে ২০) ও তাসকিন ( ৩ বলে ৮ রান)। সাকিব ও আফিফ দলের প্রয়োজনীয় মুহুর্তে দ্রুত আউট হয়ে দলকে দুশ্চিন্তার মধ্যে ফেললেও শান্ত অবিচল থেকে তাসকিনকে নিয়ে জয়ের সাফল্য লাভ করেন। শান্ত ৪৭ বলে ওই রান করেন তিনটি চারের সাহায্যে।  ইংলিশ বোলার আর্চার নেন তিন উইকেট ১৩ রানে। এ ছাড়া মঈন আলী, স্যাম কুরান ও রেহান নেন একটি করে উইকেট। উল্লেখ্য সিরিজে টানা দুই ম্যাচ জিতে এ সাফল্য টিম বাংলাদেশের। খেলায় ম্যান অব দ্যা ম্যাচের জন্য নির্বাচিত হন মেহেদি মিরাজ। পরের ম্যাচ ১৪ মার্চ একই স্টেডিয়ামে। 


শেয়ার করুন