২৭ এপ্রিল ২০১২, শনিবার, ০৭:৩১:০২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
‘ব্রাজিল থেকে জীবন্ত গরু আনা সম্ভব, তবে প্রক্রিয়া জটিল’ খালেদা জিয়ার সঙ্গে মির্জা ফখরুলের ঘন্টাব্যাপী সাক্ষাৎ বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে - হাবিবুল মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের প্রতিবেদন অনুমান ও অপ্রমাণিত অভিযোগ নির্ভর- পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় ইউরোপে ভারতীয় ৫২৭ পণ্যে ক্যান্সার সৃষ্টিকারি উপাদন শনাক্ত বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে কড়াকড়ি বিএনপির আন্দোলন ঠেকানোই ক্ষমতাসীনদের প্রধান চ্যালেঞ্জ বিএনপিকে মাঠে ফেরাচ্ছে আওয়ামী লীগ উপজেলা নির্বাচন নিয়ে অদৃশ্য চাপে বিএনপি


মার্কিন কূটনীতিকের সফরে উদ্বেগ আ.লীগে, কৌশলী বিএনপি
সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদ
  • আপডেট করা হয়েছে : ২৮-০২-২০২৪
মার্কিন কূটনীতিকের সফরে উদ্বেগ আ.লীগে, কৌশলী বিএনপি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে মার্কিন প্রতিনিধি দলের বৈঠক এবং (ডানে) বিএনপির নেতৃবৃন্দের সাথে মার্কিন প্রতিনিধি দল


ঢাকায় কয়েকজন মার্কিন কয়েকজন কুটনীতিকের আগমনে রাজনৈতিক অঙ্গনে আবারো নানান ধরনের কানাঘুষা শুরু হয়ে গেছে। মার্কিন এইসব কূটনীতিকদের সফরে আওয়ামী লীগসহ তাদের সমমনাদের মধ্যে কিছুটা উদ্বেগের পাশাপাশি রয়েছে অস্বস্তি। অন্যদিকে মাঠের প্রধান বিরোধী দল এনিয়ে তেমন উচ্চবাচ্য না করলেও নিজেদেরকে কৌশল করে নিরুত্তাপ রেখে দিয়েছে। এব্যাপারে বিএনপি তেমন মুখ না খুললেও আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কিছু বিরক্তিভাব রাজনৈতিক মহলে নানান ধরনের প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। 

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের (এনএসসি) দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক জ্যেষ্ঠ পরিচালক রিয়ার অ্যাডমিরাল এইলিন লুবাখারের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল তিন দিনের সফরে বাংলাদেশে এসেছে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে কঠোর অবস্থানে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের পর এটাই প্রথম উচ্চ পর্যায়ের সফর। বিভিন্ন গণমাধ্যমে বলা হচ্ছে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি, নিরাপত্তা সহযোগিতা, শ্রম ও পরিবেশ উন্নয়ন ও জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহের কথা জানিয়ে সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের মন্ত্রী ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক অব্যাহত রেখেছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদল।

সে কারণে আওয়ামী লীগে বিরক্তি

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন হয়ে গেছে এবছরেরর ৭ জানুয়ারিতে। নির্বাচনের পরে সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা বিএনপি’র নির্বাচন বর্জন নিয়ে নানান ধরনের মন্তব্য বক্তব্য দিয়ে ৭ জানুয়ারির নির্বাচনকে আওয়ামী লীগের বিজয় হিসাবে দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে। অন্যদিকে বিএনপি ৭ জানুয়ারির নির্বাচনকে সরকারের বিরাট পরাজয় বলে বসেছে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ আর বিএনপি’র মধ্যেই এমনই বিবৃতি পাল্টা বিবৃতি দেখেছে দেশবাসি। অন্যদিকে বিএনপি বড় ধরনের রাজনৈতিক কর্মসূচি না নিলেও কয়েকটি ছিঠেফোটা কর্মসূচি দিয়েছে। বলা যায়, বিএনপি অনেকটা নিজেদের নিরুত্তাপ রেখেছে। বিএনপি’র এমন নিরুত্তাপ কর্মসূচি নিয়ে দলটির সাথে আন্দোলনে নামা বেশ কয়েকটি দল বিরক্তিও প্রকাশ করেছে। বলেছে জনগণ বিএনপি’র সরকারের বিরুদ্ধে এমন লিফলেট কর্মসূচি জনগণ চায় না। ফলে মোটামুটি দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে চলা এমন অবস্থায় ঢাকায় কয়েকজন মার্কিন কয়েকজন কূটনীতিকের আগমন নিয়ে অন্যরকম এরটি আবহ তৈরি হয়েছে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে কঠোর অবস্থানে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের পর এটাই প্রথম উচ্চ পর্যায়ের সফর। আর এই সফর নিয়ে প্রশ্ন করা হয় ২৭ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার দুপুরে আওয়ামী লীগের সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে। জানতে চাওয়া হয় যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রতিনিধিদল ঢাকা সফর করে গত ২৬ ফেব্রুয়ারি (সোমবার) ফিরে গেছে। এ সফরে তারা সরকারের কয়েক মন্ত্রীর পাশাপাশি বিএনপির নেতা ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গেও বৈঠক করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদলের এ সফরের বিষয়েও সাংবাদিকেরা বিভিন্ন প্রশ্ন করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের কাছে। প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদেররক কিছুটা বিরক্তির পাশাপাশি রাগান্বিত হতে দেয়া যায়। তিনি বলেন, ‘আমেরিকার প্রতিনিধিদল ফিরে গিয়ে কী বলবে, এ নিয়ে জল্পনা-কল্পনার কোনো প্রয়োজন কি আমাদের আছে? আমরা বুঝব কী বলে গেছেন। আবার আমেরিকায় গিয়ে কী বলবেন, সেসব নিয়ে এত মাথা ঘামানোর কোনো প্রয়োজন তো আমাদের নেই।’

প্রভুত্বের প্রশ্ন এলো কেন?

তবে ওই সংবাদ সম্মেলন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলে বসেন- ‘দেখুন, একটা কথা বলে রাখি, আমরা বিদেশি বন্ধুর সাথে বন্ধুত্ব করতে চাই। বন্ধুর পরিবর্তে যারা প্রভুর ভূমিকায় আসতে চান, সে প্রভুর দাসত্ব আমরা মানি না। এটাই আমাদের পররাষ্ট্রনীতি। প্রশ্ন হচ্ছে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে কেনো এলো প্রভুত্বের বিষয়টি? তাহলে ঢাকায় কয়েকজন মার্কিন কয়েকজন কূটনীতিকের আগমন কি প্রভুত্ব ফলাতে এসেছে? তা না হলে কেনো এমন বিরক্তিভাব প্রকাশ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক একথা বললেন?

এসেই বিএনপি’র সাথে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক? 

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পরে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের পর উচ্চ পর্যায়ের সফরটিকে ঘিরে আরো রহস্য সৃষ্টি হয়েছে কারণ প্রতিনিধি দলটি এসেই বৈঠক করেছে বিএনপি’র নেতাদের সাথে। ঢাকায় সফরে আসা যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিল, ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট এবং এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্টের (ইউএসএআইডি) প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক বিএনপি। গত ২৫ ফেব্রুয়ারি রোববার বিকাল ৩টা থেকে এক ঘণ্টারও বেশি সময় রাজধানীর গুলশানের হোটেল ওয়েস্টিনে এ বৈঠক হয়। বিএনপির পক্ষে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ অংশ নেন। সফররত যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী আফরিন আখতারের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকের পর বৈঠক নিয়ে গণমাধ্যমে কিছই বললেন না। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পক্ষ থেকেও কেউ গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বল্লেন না। আবার বৈঠক শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী সাংবাদিকদের তেমন কিছু না বলে বলেন .এতো তাড়াহুড়ার তো কিছু নেই..। বললেন, অস্থিরতাও কিছু নেই। একটু ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে বৈঠক শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী সাংবাদিকদের তেমন কথা না বললেও তাকে বেশ উৎফুল্ল এবং রহস্যে ঘেরা হাসির মধ্যে তাকে দেখা গেছে। সাফ জানালেন, তারা আমাদের আমন্ত্রণ করেছেন। আমরা এসেছি, কথাবার্তা বলেছি। এতটুকু বলতে পারব, এর বেশি কিছু বলার নেই। আমরা এসেছি- ‘দ্যাটস অল’। 

আউটরিচ প্রোগ্রাম নিয়ে নানান কথা..

এদিকে বিদেশি কূটনীতিকরা যাতে দেশ ও দেশের অগ্রগতি সম্পর্কে আরও ভালোভাবে জানতে পারেন, কাছ থেকে দেখতে পারেন, সেজন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ’এম্বেসেডরস আউটরিচ প্রোগ্রাম’ আয়োজন করেছে। এনিয়ে রাজনৈতিক মহলে নানান ধরনের জল্পনা কল্পনা চলছে। বলা হচ্ছে, ঢাকায় কয়েকজন মার্কিন কয়েকজন কূটনীতিকের আগমনে রাজনৈতিক অঙ্গনের পাশাপাশি কূটনীতিক মহলও নানান প্রশ্ন দেখা দিতে পারে। এমন পরিস্থিতিকে সামনে রেখেই যে ’এম্বেসেডরস আউটরিচ প্রোগ্রাম’ আয়োজন করা হয়েছে, যাতে করে সব মহলের দৃষ্টিটা একটু অন্যদিকে নেয়ার যায়। যেনো বোঝা যায় যে সরকারের সাথে বিদেশি কূটনীতিকদের দহরম মহরমটা বেশ জমজমাটই। অন্যদিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে একটি চিঠিও দিয়েছিলেন। গত রবিবার সরকার প্রধান ওই চিঠির জবাব দিয়েছেন। আর সেই জবাবটি এমন সময় উপস্থাপন করা হয়েছে, যা কি-না এক ধরনের রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক কৌশলেরও অংশ বলেই অনেকে মনে করেন। ঘটনার বিবরণে জানা যায়, পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কিন প্রেসিডেন্টের বিশেষ সহকারী ও যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের (এনএসসি) দক্ষিণ এশিয়ার জ্যেষ্ঠ পরিচালক আইলিন লাউবাচারের কাছে চিঠির একটি অনুলিপি হস্তান্তর করেন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে পাঠানো মার্কিন প্রেসিডেন্টের চিঠির জবাব এটি। যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান চিঠির মূল কপি হোয়াইট হাউসের কাছে হস্তন্তর করবেন।

শেষ কথা..ও আবারো আলোচনায় র‌্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা 

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বাংলাদেশের অর্থনৈতিক লক্ষ্য অর্জনে একসঙ্গে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে যে চিঠি দেন। ওই চিঠিতে বাইডেন বলেছেন যে, তিনি একটি মুক্ত ও উন্মুক্ত ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের জন্য অভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গিতে বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদার হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেন। যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ অংশীদারিত্বের পরবর্তী অধ্যায়ে প্রবেশ করতে যাওয়া বিষয়ে চিঠিতে বাইডেন বলেছেন, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তন ও জ্বালানি, বৈশ্বিক স্বাস্থ্য, মানবিক সহায়তা বিশেষ করে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য একসঙ্গে কাজ অব্যাহত রাখতে তার প্রশাসনের আন্তরিক আকাঙ্খার কথা তিনি জানাতে চান। বাইডেনের এই চিঠি নিয়ে অনেক বড়ো গলা করেই আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক অঙ্গন দাবড়িয়েছে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের (এনএসসি) দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক জ্যেষ্ঠ পরিচালক রিয়ার অ্যাডমিরাল এইলিন লুবাখারের নেতৃত্বে এই প্রতিনিধিদল তিন দিনের সফরে বাংলাদেশে আসা নিয়ে প্রশ্ন করায় কেনো আওয়ামী নেতারা অন্য রকমভাবে উত্তর দিচ্ছেন? কেনো আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের কটাঙ্ক করে বললেন, আমার কাছে অবাক লাগে মির্জা ফখরুল জেল থেকে বের হয়ে মার্কিন প্রতিনিধি দল আসার দিনে লাঠিতে ভর দিয়ে নালিশ করতে গিয়েছেন। কোনো এই নেতা বলেন, ‘দেখুন, বন্ধুর পরিবর্তে যারা প্রভুর ভূমিকায় আসতে চান, সে প্রভুর দাসত্ব আমরা মানি না। এটাই আমাদের পররাষ্ট্রনীতি।’ কেনো বললেন, বিএনপি সহিংসতা করলে আবার তাদের পালাতে হবে। বিএনপি কি আন্দোলনের ডাক দিয়েছে? তেমন লক্ষণ কি তারা দেখছেন? প্রশ্ন দেখা দিয়েছে সম্পর্ক নতুন করে শুরু করতে গেলে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার নিয়ে আলোচনা কি সরাসরি ফলপ্রসু হয়েছে? এবিষয়ে-তো পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, এক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র পাঁচটি পর্যবেক্ষণ (অবজারভেশন) দিচ্ছে, সেসব বিষয়ে বাংলাদেশ তার গৃহীত পদক্ষেপগুলো তুলে ধরবে। সে-ই পদক্ষেপ বাস্তবায়নে কতদিন লাগবে বা সময় নেবেন বা পাবেন? বিষয়গুলি রাজনৈতিক অঙ্গনে বিশেষ করে আলীগে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। কেননা তারা ধরেই নিয়েছিল ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের খেলা শেষ এখন অন্য কিছু। বলতে শোনা গেছে বিএনপি’র রাজনীতি শেষ। তা হয়ে থাকলে এমন উদ্বেগ উৎকণ্ঠা কেন নেতাদের কণ্ঠে... এমন প্রশ্নই ঘুরপাত খাচ্ছে রাজনৈতিক অঙ্গনে।

শেয়ার করুন