২৯ এপ্রিল ২০১২, সোমবার, ০৭:৩৬:১০ পূর্বাহ্ন


আসছেন ২৮ এপ্রিল
নির্বাচন নিয়ে ফয়সালা প্রধানমন্ত্রীর সফরে
দেশ রিপোর্ট
  • আপডেট করা হয়েছে : ২৬-০৪-২০২৩
নির্বাচন নিয়ে ফয়সালা প্রধানমন্ত্রীর সফরে জাপানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লালগালিচা সংবর্ধনা


প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ২৮ এপ্রিল ওয়াশিংটন আসছেন। এদিন বিকালে সাড়ে ৩টায় তিনি ওয়াশিংটনের ডুলাস আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্টে অবতরণ করবেন। ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের আমন্ত্রণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবার ওয়াশিংটন এলে নানা কারণে তার এই সফরটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রধানমন্ত্রী ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, আইএমএফের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের পাশাপাশি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গেও বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে। ঐ বৈঠকেই বাংলাদেশের দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হতে পারে। গত মাসে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনের সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিঙ্কেনের আলোচনার মূল বিষয় ছিল বাংলাদেশে আগামীর জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রসঙ্গ। সেখানে ড. মোমেন আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু এবং গ্রহণযোগ্য হবে বলে আশ্বাস দিলেও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী তাতে সন্তুষ্ট হননি। যে কারণে তিনি নির্বাচনের রোডম্যাপ চেয়েছেন। একটি সূত্রে জানা গেছে, বাইডেন প্রশাসন প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে অবাধ, সুষ্ঠু, সব দলের অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি আদায় করতে চান। ঐ সূত্র জানায়, প্রধানমন্ত্রীর ওয়াশিংটন সফর শেষেই পরিষ্কার হয়ে যাবে বাংলাদেশের আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন কার অধীনে হচ্ছে এবং কোন কোন দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে। তবে অন্য একটি সূত্র জানায়, বর্তমান সংবিধানের অধীনেই সব দলের অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের নতুন রূপরেখা তৈরি করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। সেই নতুন রূপরেখায় সব দলের অংশগ্রহণে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে এই নতুন রূপরেখা উপস্থাপন করা হবে এবং তার কাছ থেকে সম্মতি আদায় করা হবে। এ ছাড়াও এই সফরে কোয়াডে বাংলাদেশে যোগ দেওয়া, গভীর সমুদ্রে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে মার্কিন কোম্পানি এক্সন মবিলকে কাজ দেয়ার বিষয়ে চূড়ান্ত হতে পারে।

এদিকে এক সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন জানিয়েছেন, ১৫ দিনের সরকারি সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঐ সময়ে তিনি পরপর তিনটি দেশ সফর করবেন। ২৪ এপ্রিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলন ডেকে সরকারপ্রধানের জাপান, যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটেন সফরের বিস্তারিত জানিয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে এ সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন এবং পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম এমপি। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সেহেলী সাবরীন। সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সংবাদ সম্মেলনে প্রদেয় তথ্য এবং সরকারি সূত্র মতে, অর্ধশতাধিক বিজনেস লিডার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জাপান সফরে যাচ্ছেন। তাছাড়া প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ৩২ সদস্য, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ৭, বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সংস্থার প্রতিনিধি মিলে ১৫ এবং নিরাপত্তা, গণমাধ্যম এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব মিলে আরো ৪০ জনের মতো সদস্য প্রধানমন্ত্রীর সফরে টোকিও যাচ্ছেন।  

জাপান সফরের বিস্তারিত 

সংবাদ সম্মেলনে পাঠ করা লিখিত বক্তব্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন জানান, জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার আমন্ত্রণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ২৫-২৮ এপ্রিল জাপানে সরকারি সফর করবেন। প্রধানমন্ত্রীর জাপান সফরকালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠা কন্যা শেখ রেহানা ছাড়াও পররাষ্ট্র ও কৃষিমন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীসহ- উচ্চপর্যায়ের সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মকর্তারা প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হবেন।

বর্ণিত সফরের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী ২৫ এপ্রিল সকালে বাংলাদেশ বিমানের বিশেষ ফ্লাইটযোগে ঢাকা ত্যাগ করবেন এবং একই দিন জাপান সময় বিকালে টোকিওতে অবতরণ করবেন। সেখানে প্রধানমন্ত্রীকে গার্ড অব অনার প্রদান করা হবে। ২৬ এপ্রিল অপরাহ্নে জাপানের সম্রাট নারুহিতোর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। একই দিন সন্ধ্যায় জাপানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে দুই দেশের সরকার প্রধানের মধ্যে আনুষ্ঠানিক দ্বিপক্ষীয় শীর্ষ বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী অংশগ্রহণ করবেন। তাদের উপস্থিতিতে উভয় দেশের মধ্যে কৃষি, মেট্রোরেল, ইন্ডাস্ট্রিয়াল আপ গ্রেডেশন, শিপ রিসাইক্লিং, কাস্টমস ম্যাটারস, ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি, ডিফেন্স কো-অপারেশন, আইসিটি এবং সাইবার সিকিউরিটি কো-অপারেশন ইত্যাদি সেক্টরে প্রায় আটটি চুক্তি বা সহযোগিতা স্মারক স্বাক্ষরিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। পরে প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে আয়োজিত নৈশভোজের মাধ্যমে শীর্ষ বৈঠকের আনুষ্ঠানিকতা শেষ হবে। আগামী ২৭ এপ্রিল টোকিওর একটি হোটেলে বাংলাদেশ বিনিয়োগ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী প্রধান অতিথির ভাষণ প্রদান করবেন। একই দিনে প্রধানমন্ত্রী চার জন জাপানি নাগরিককে মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য সম্মাননা প্রদান করবেন। ২৭ এপ্রিল সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী জাপান প্রবাসী বাংলাদেশের নাগরিকদের আয়োজনে অনুষ্ঠিত এক নাগরিক সংবর্ধনায় যোগদান করবেন। জাপান সফরে প্রধানমন্ত্রী বেশকিছু দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে অংশগ্রহণ করবেন, যার মধ্যে রয়েছে জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়োশিমাসা হায়াশি, জাইকা, জেটরো, জেবিক, জেবিপিএফএল, জেবিসিসিইসির নেতৃবৃন্দ, জাপানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী প্রয়াত শিনজো আবের সহধর্মিণী আকিয়ে আবে এবং জাপানের একজন স্থপতি তাদাও আন্দোর সঙ্গে সাক্ষাৎ। এছাড়াও জাপানের রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেল এনএইচকে টেলিভিশনে প্রধানমন্ত্রীর একটি সাক্ষাৎকার সম্প্রচারিত হবে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ-জাপান কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৩ সালের ১৮-২৪ অক্টোবর জাপান সফর করেন এবং সেই সফরে দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ভিত্তি রচিত হয়। জাতির পিতার পররাষ্ট্র নীতির ধারাবাহিকতায় প্রধানমন্ত্রীর ২০১৪ সালের মে মাসে জাপান সফরকালে বাংলাদেশ-জাপান দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ‘সার্বিক অংশীদারিত্ব’-এ উন্নীত হয়, যা বর্তমান বাংলাদেশ-জাপান বন্ধুত্বপূর্ণ সহযোগিতার ভিত্তি হিসেবে বিবেচিত।

যুক্তরাষ্ট্রের কর্মসূচি 

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন জানান, বাংলাদেশ ও বিশ্বব্যাংকের পার্টনারশিপের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ডেভিড মালপাসের আমন্ত্রণে প্রধানমন্ত্রী আগামী ১ মে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে বিশ্বব্যাংকের সদর দপ্তরে আয়োজিতব্য অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন। বাংলাদেশ ও বিশ্বব্যাংকের পার্টনারশিপের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে গত ২২ জানুয়ারি ঢাকায় বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্বব্যাংক কর্তৃক যৌথভাবে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রী মোমেন বলেন, এ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বিশ্বব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অপারেশন) এক্সেল ভন টর্টসেনবার্গ ও বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রেইজার ঢাকায় আসেন। মন্ত্রী বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানকালীন সময়ে প্রধানমন্ত্রী নিম্নোক্ত কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করবেন বলে ধারণা করা যাচ্ছে। ১. আগামী ২৯ এপ্রিল অপরাহ্নে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইএমএফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। ২. আগামী ১ মে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে বিশ্বব্যাংকের সদর দপ্তরে অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নের ওপর সেমিনার আয়োজন করা হবে। সেমিনারে প্রধানমন্ত্রী ও বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট বক্তব্য প্রদান করবেন। এ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের উন্নয়নের জয়যাত্রা ও গত পাঁচ দশকে বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের কার্যক্রম তুলে ধরা হবে। এছাড়াও অনুষ্ঠানে একটি মাল্টিমিডিয়া প্রদর্শনীর আয়োজন করা হবে। এ প্রদর্শনীতে বাংলাদেশ ও বিশ্বব্যাংকের পার্টনারশিপের পাশাপাশি বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও শিল্পকর্ম তুলে ধরা হবে। উল্লেখ্য, একই দিনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের বোর্ড অব ডিরেক্টরসের একান্ত বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। ৩. ২ মে সকালে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ইউএস-বাংলাদেশ কাউন্সিলের ঊর্ধ্বতন নির্বাহী কর্মকর্তারা একান্ত বৈঠক করবেন। এর পরই ইউএস চেম্বারের প্রেসিডেন্ট ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সুজানে পি ক্লার্ক প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। একই দিনে বিজনেস কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট নিসা বিসওয়ালের আমন্ত্রণের পরিপ্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের সঙ্গে গোলটেবিল বৈঠকে অংশগ্রহণ করবেন এবং মূলবক্তা হিসেবে বক্তব্য প্রদান করবেন। সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী ‘ইকোনমিস্ট’কে সাক্ষাৎকার প্রদান করবেন। এর পর প্রধানমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকবৃন্দ আয়োজিত কমিউনিটি ইভেন্টে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। এছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট অজয় বাঙ্গা’র সৌজন্য সাক্ষাতের কথা রয়েছে। ৪ মে সকালে প্রধানমন্ত্রী ওয়াশিংটন ডিসি ত্যাগ করবেন। যুক্তরাষ্ট্রে প্রধানমন্ত্রীর সফর সফল এবং ফলপ্রসূ হবে বলে মন্ত্রী মোমেন দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন। 

ব্রিটেনে রাজ্যাভিষেক অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী 

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আগামী ৪-৮ মে ব্রিটেনের রাজা চার্লস ৩য় এবং কুইন কনসোর্ট ক্যামিলার রাজ্যাভিষেক উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর যুক্তরাজ্য সফর করবেন। ৫ থেকে ৬ মে লন্ডনে ব্রিটেনের রাজা চার্লস ৩য় এবং কুইন কনসোর্ট ক্যামিলার রাজ্যাভিষেক অনুষ্ঠিত হবে। এ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের জন্য বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। রাজ্যাভিষেক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবেন। ৬ মে লন্ডনের ওয়েস্টমিনিস্টার অ্যাবিতে রাজ্যাভিষেক অনুষ্ঠানের পূর্বে ৫ মে বিকালে বাকিংহাম প্যালেসে রাজা এবং কুইন কনসোর্টের অভ্যর্থনা অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়াও একই দিনে মার্লবোরো হাউজে রাজার উপস্থিতিতে কমনওয়েলথ সেক্রেটারি জেনারেল কর্তৃক আয়োজিত কমনওয়েলথ লিডার্স ফোরাম অনুষ্ঠিত হবে। এসব অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী অংশগ্রহণ করবেন।

শেয়ার করুন